
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প

গাজায় আশা জাগাতে ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ কাজে লাগাচ্ছে তুরস্ক: এরদোগান

ইমরানের জামিন আবেদন নিয়ে পাঞ্জাব সরকারকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

নিজের লিভার দিয়ে সতীনকে বাঁচালেন সৌদি নারী

যুক্তরাজ্যে সহপাঠীদের ওপর নজরদারি চালায় চীনা শিক্ষার্থীরা!

বেলুচিস্তানের মাজিদ ব্রিগেডকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র

ইহুদিদের পবিত্র দেয়ালে গণহত্যাবিরোধী গ্রাফিতি
গাজায় থামছে না ইসরায়েলি বর্বরতা, আরও ১১৬ ফিলিস্তিনি হত্যা

গাজায় ইসরায়েলি হামলার ভয়াবহতা থামছেই না। শনিবার সহায়তা সংগ্রহ করতে আসা ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ৩৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। সারাদিনে বিভিন্ন হামলায় নিহত হয়েছেন মোট ১১৬ জন।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিস ও রাফাহতে সহায়তা বিতরণ কেন্দ্রের আশপাশে জড়ো হয়েছিলেন বহু ফিলিস্তিনি।
ক্ষুধা মেটানোর আশায় আসা এই মানুষেরা ইসরায়েলি সেনাদের গুলির শিকার হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, গুলি চালানো হয়েছিল নির্দিষ্ট লক্ষ্য করে— যেন হত্যাই উদ্দেশ্য।
গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুধু শনিবারই সেনাবাহিনীর গুলিতে প্রাণ গেছে ৩৮ জনের। আহত হয়েছে বহু মানুষ।
একই সময়, গাজায় মানবিক ত্রাণ বিতরণে সহায়তাকারী যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল-সমর্থিত ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’-এর আশপাশে অবস্থান নেয়
ইসরায়েলি সেনারা। বিতরণ শুরুর আগেই তারা গুলি ছুড়তে শুরু করে বলে অভিযোগ। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস মনিটর জানায়, গত ছয় সপ্তাহে এই ফাউন্ডেশনের চারটি বিতরণ কেন্দ্রের আশপাশে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৭৪ জন। অন্যদিকে, জাতিসংঘ সতর্ক করেছে— গাজায় চলমান খাদ্য সংকট শিশুদের জীবন সবচেয়ে বেশি বিপন্ন করে তুলেছে। মার্চ থেকে খাদ্য সরবরাহে কড়াকড়ি আরোপের পর অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ক্ষুধায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৬৯ শিশুর। গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, ১৭ হাজারের বেশি শিশু বর্তমানে গুরুতর অপুষ্টিতে ভুগছে। হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে প্রতিদিনই অনাহারী শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক রোগীর ভিড় বাড়ছে। হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবাইদা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইসরায়েল
যদি গণহত্যা চালিয়ে যায়, তবে আরও সেনা হারাতে হবে তাদের। এক ভিডিও বার্তায় তিনি জানান, হামাস ক্ষয়ক্ষতির মূল্য চুকিয়ে হলেও যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং ইসরায়েলি সেনাদের হত্যা কিংবা বন্দি করার লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ইসরায়েলি সেনারা। বিতরণ শুরুর আগেই তারা গুলি ছুড়তে শুরু করে বলে অভিযোগ। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস মনিটর জানায়, গত ছয় সপ্তাহে এই ফাউন্ডেশনের চারটি বিতরণ কেন্দ্রের আশপাশে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৭৪ জন। অন্যদিকে, জাতিসংঘ সতর্ক করেছে— গাজায় চলমান খাদ্য সংকট শিশুদের জীবন সবচেয়ে বেশি বিপন্ন করে তুলেছে। মার্চ থেকে খাদ্য সরবরাহে কড়াকড়ি আরোপের পর অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ক্ষুধায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৬৯ শিশুর। গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, ১৭ হাজারের বেশি শিশু বর্তমানে গুরুতর অপুষ্টিতে ভুগছে। হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে প্রতিদিনই অনাহারী শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক রোগীর ভিড় বাড়ছে। হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবাইদা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইসরায়েল
যদি গণহত্যা চালিয়ে যায়, তবে আরও সেনা হারাতে হবে তাদের। এক ভিডিও বার্তায় তিনি জানান, হামাস ক্ষয়ক্ষতির মূল্য চুকিয়ে হলেও যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং ইসরায়েলি সেনাদের হত্যা কিংবা বন্দি করার লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত থাকবে।