ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা কিশোরী, ধামাচাপার চেষ্টা বিএনপি নেতাদের
জামায়াতে ইসলামী চাঁদাবাজমুক্ত দখলদারমুক্ত দেশ গড়বে: ডা: শফিকুর রহমান
বগুড়া কারাগারে অসুস্থ রাগেবুল রিপু, দেড় মাসে চার আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যুতে নানা প্রশ্ন
এস আলমের গাড়ি সরিয়ে বহিষ্কার তিন নেতাকে দলে ফেরালো বিএনপি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি তুহিন দিনাজপুরে আছেন সন্দেহে অভিযান
জানুয়ারির প্রথমার্ধে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
সাড়ে ৪ মাস পার হলেও বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ: গণতন্ত্র মঞ্চ
খালেদা জিয়াকে শিগগিরই বিদেশে পাঠাতে চায় মেডিকেল বোর্ড
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার দিনগত রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
চিকিৎসকদের পরামর্শে রাতে ও বৃহস্পতিবার তার বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। খালেদা জিয়া হাসপাতালের কেবিনে মেডিকেল বোর্ডের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনকে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদেশে পাঠানোর বিষয়টি পর্যালোচনা করছে মেডিকেল বোর্ড। বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে এমনটাই জানিয়েছেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) গত সাড়ে ৪ বছরের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ৪৭৯তম দিন হাসপাতালে ছিলেন। সর্বশেষ গত ২১ আগস্ট হাসপাতাল থেকে তাকে বাসায় নেওয়া হয়। তবে বুধবার রাতে
আবার তাকে ভর্তি করতে হয়েছে। উন্নত চিকিৎসায় দেশের বাইরে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘একজনকে বাইরে নিতে হলে শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন। বিমানে উঠতে হলে নেগেটিভ প্রেসার সহ্য করার মতো সুস্থতা থাকতে হয়। ফ্লাই করার জন্য নেগেটিভ প্রেসার কতটুকু? ল্যান্ড করার সময়ে কতটুকু সহ্য করতে পারবেন সেটি একাডেমিক, প্রফেশনাল ও সায়েন্টিফিক বিষয়। মেডিকেল বোর্ড সেই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে দেশি-বিদেশী সদস্যরা আলোচনা করছেন। খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে একটু সুস্থ হলেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাইরে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’ ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার কিছু রোগের সৃষ্টি হয়েছে, যেগুলো সত্যিকার অর্থে বাইরের আধুনিক সেন্টারে নিয়ে দেখানো ছাড়া এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ নেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায়
নাই। ম্যাডামের জন্য আপনারা সবাই দোয়া করবেন। তিনি দেশবাসীর কাছে সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর একাকিত্ব, চিকিৎসা না করানো এবং সংকটাপন্ন একটা অবস্থায় রেখে দেওয়ার বিষয়টা বিগত সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার অংশ ছিলো। অসুস্থ হওয়ার পর বিএসএমএমইউ’তে ভর্তি করিয়েছিল। সেখানে যে চিকিৎসা হওয়া উচিত তার কোনো কিছুই সঠিকভাবে হয় নাই। যার জন্যই ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা এই পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, উনাকে কয়েকদিন পরপরই দেখা যাচ্ছে হাসপাতালে নিতে হচ্ছে। ’ জাহিদ জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুধবার রাতে ম্যাডামকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ম্যাডামকে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি কেবিনে আছে। মেডিকেল বোর্ড তার বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা দিয়েছেন। সেগুলোর কাজ
চলছে। এর আগে বুধবার রাত ১টা ৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসভবন (ফিরোজা) থেকে খালেদা জিয়া হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে হাসপাতালে পৌঁছান। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, ফুসফুস ও কিডন জটিলতা, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয় গত বছরের ২৭ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে খালেদা জিয়ার রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। তার স্বাস্থ্য কিছুটা স্থিতিশীল হলে তাকে পাঁচ মাসের বেশি সময় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছিল। গত ২৫ জুন এভারকেয়ার
হাসপাতালে খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বাসানো হয়।
আবার তাকে ভর্তি করতে হয়েছে। উন্নত চিকিৎসায় দেশের বাইরে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘একজনকে বাইরে নিতে হলে শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন। বিমানে উঠতে হলে নেগেটিভ প্রেসার সহ্য করার মতো সুস্থতা থাকতে হয়। ফ্লাই করার জন্য নেগেটিভ প্রেসার কতটুকু? ল্যান্ড করার সময়ে কতটুকু সহ্য করতে পারবেন সেটি একাডেমিক, প্রফেশনাল ও সায়েন্টিফিক বিষয়। মেডিকেল বোর্ড সেই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে দেশি-বিদেশী সদস্যরা আলোচনা করছেন। খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে একটু সুস্থ হলেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাইরে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’ ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার কিছু রোগের সৃষ্টি হয়েছে, যেগুলো সত্যিকার অর্থে বাইরের আধুনিক সেন্টারে নিয়ে দেখানো ছাড়া এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ নেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায়
নাই। ম্যাডামের জন্য আপনারা সবাই দোয়া করবেন। তিনি দেশবাসীর কাছে সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর একাকিত্ব, চিকিৎসা না করানো এবং সংকটাপন্ন একটা অবস্থায় রেখে দেওয়ার বিষয়টা বিগত সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার অংশ ছিলো। অসুস্থ হওয়ার পর বিএসএমএমইউ’তে ভর্তি করিয়েছিল। সেখানে যে চিকিৎসা হওয়া উচিত তার কোনো কিছুই সঠিকভাবে হয় নাই। যার জন্যই ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা এই পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, উনাকে কয়েকদিন পরপরই দেখা যাচ্ছে হাসপাতালে নিতে হচ্ছে। ’ জাহিদ জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বুধবার রাতে ম্যাডামকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ম্যাডামকে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি কেবিনে আছে। মেডিকেল বোর্ড তার বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা দিয়েছেন। সেগুলোর কাজ
চলছে। এর আগে বুধবার রাত ১টা ৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসভবন (ফিরোজা) থেকে খালেদা জিয়া হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে হাসপাতালে পৌঁছান। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, ফুসফুস ও কিডন জটিলতা, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসনের রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয় গত বছরের ২৭ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে খালেদা জিয়ার রক্তনালিতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। তার স্বাস্থ্য কিছুটা স্থিতিশীল হলে তাকে পাঁচ মাসের বেশি সময় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছিল। গত ২৫ জুন এভারকেয়ার
হাসপাতালে খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বাসানো হয়।