ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেফতার
দেশীয় অস্ত্রসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
থানা থেকে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি তরিকুল ইসলাম গ্রেফতার
এলিফ্যান্ট রোডে ২ কম্পিউটার ব্যবসায়ীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ বোরহান গ্রেফতার
ছুটিতে বাড়িতে এসে খুন হলেন পুলিশ কর্মকর্তা
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে কাউন্সিলরকে গুলি করে হত্যা
কৌশলে শোরুম থেকে তিন কোটি টাকার গাড়ি আত্মসাৎ
পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে মোট তিন কোটি টাকা মূল্যের চারটি গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতাররা হলেন- জারাক আহমেদ, আবুল কালাম রিফতিয়ার, জামির হোসেন, সজল আহম্মেদ ও আবদুর রহমান ওরফে রুবেল। মঙ্গলবার রাতে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে চারটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
বুধবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়ে তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ইমদাদুল হক খান ওরফে নওশাদের গাড়ি বিক্রির শোরুম আছে। বিক্রি করে টাকা দেওয়ার কথা বলে এখান থেকে ২৬ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে চারটি গাড়ি নেন
এবি ড্রাইভ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জামির ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারাক। তারা গাড়িগুলো ভাটারা থানার নর্দা প্রগতি সরণি এলাকায় তাদের শোরুমে নিয়ে যান। গাড়ি চারটির মোট বাজার মূল্য তিন কোটি টাকা। পরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা গাড়িগুলো ফেরত দেবে না বলে জানান। উলটো ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। ইমদাদুল খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, জামির-জারাকরা গাড়িগুলো প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাতের জন্য শোরুম থেকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছেন। এ ঘটনায় ৫ জানুয়ারি জামির ও জারাকসহ অজ্ঞাতনামা ২ থেকে ৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় প্রতারণার মামলা করেন ইমদাদুল। সংবাদ সম্মেলনে এবনে মিজান আরও বলেন, মামলার সূত্রে ধরে রাতে গুলশান লিংক রোড এলাকা থেকে জারাককে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার
দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও কাশিমপুর থানা এলাকা থেকে জামিরের সহযোগী রিফতিয়ারকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার রিফতিয়ার জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি ইবনে মিজান বলেন, জামির তাকে একটি টয়োটা এসকোয়্যার মাইক্রোবাস এবং একটি টয়োটা এক্সজিও প্রাইভেটকার তার জিম্মায় এক আত্মীয়ের বাসায় রাখতে বলে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে আফতাবনগর এলাকা থেকে ওই গাড়ি দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে সজল ও রুবেলকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদের পর নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড ভূইগড় এলাকায় সাইদুর রহমানের কাছ থেকে একটি টয়োটা ভেলফেয়ার জিপ ও একটি টয়োটা হেরিয়ার জিপ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে গাড়িগুলো আত্মসাৎ করার কথা স্বীকার করেছেন।
এবি ড্রাইভ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জামির ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারাক। তারা গাড়িগুলো ভাটারা থানার নর্দা প্রগতি সরণি এলাকায় তাদের শোরুমে নিয়ে যান। গাড়ি চারটির মোট বাজার মূল্য তিন কোটি টাকা। পরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা গাড়িগুলো ফেরত দেবে না বলে জানান। উলটো ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। ইমদাদুল খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, জামির-জারাকরা গাড়িগুলো প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাতের জন্য শোরুম থেকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছেন। এ ঘটনায় ৫ জানুয়ারি জামির ও জারাকসহ অজ্ঞাতনামা ২ থেকে ৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় প্রতারণার মামলা করেন ইমদাদুল। সংবাদ সম্মেলনে এবনে মিজান আরও বলেন, মামলার সূত্রে ধরে রাতে গুলশান লিংক রোড এলাকা থেকে জারাককে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার
দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও কাশিমপুর থানা এলাকা থেকে জামিরের সহযোগী রিফতিয়ারকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার রিফতিয়ার জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি ইবনে মিজান বলেন, জামির তাকে একটি টয়োটা এসকোয়্যার মাইক্রোবাস এবং একটি টয়োটা এক্সজিও প্রাইভেটকার তার জিম্মায় এক আত্মীয়ের বাসায় রাখতে বলে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে আফতাবনগর এলাকা থেকে ওই গাড়ি দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে সজল ও রুবেলকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদের পর নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড ভূইগড় এলাকায় সাইদুর রহমানের কাছ থেকে একটি টয়োটা ভেলফেয়ার জিপ ও একটি টয়োটা হেরিয়ার জিপ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে গাড়িগুলো আত্মসাৎ করার কথা স্বীকার করেছেন।