
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

থানায় হামলা চালিয়ে ২ আসামি ছিনতাই-ভাঙচুর, পুলিশসহ আহত ২০

খুনের পর প্রেমিকার লাশের সাথে রাত্রিযাপন! প্রেমিক গ্রেপ্তার

বোরকা পরে ঘরে ঢুকে সাবেক স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের লাশ: প্রশ্ন অনেক, উত্তর খুঁজছে পুলিশ

মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা, বিচার দাবি

ভোলায় চাঁদা না পেয়ে স্বামীকে বেঁধে মারধর, স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

কিশোরীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত বান্ধবীর বাবা, শোরগোল
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছুরিকাঘাতে সীমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন ভাষ্য পাওয়া গেছে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম দাবি করেন, অনৈতিক সম্পর্কের জেরে ওই নারীকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ইমাম হোসেন নামে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
গ্রেপ্তার ইমামের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ওই নারীর সঙ্গে ইমামের বেশ কিছুদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মাঝে কোনো বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। এর এক পর্যায়ে গতকাল সীমা কেরানীগঞ্জের আমবাগিচা বউবাজার এলাকায় নাজিম উদ্দিনের বাসায় যান। সেখানেই ভাড়া থাকতেন তিনি। সন্ধ্যা ৬টার দিকে সীমাকে
ছুরিকাঘাত করে ইমাম। ছুরিকাঘাত করে পালানোর সময় আশপাশের লোকজন ইমামকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। সীমার স্বামী আক্তার হোসেন বলেন, সন্ধ্যার দিকে মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা আমার স্ত্রীকে কুপিয়ে টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক জানান, সে আর বেঁচে নেই। তার মাথায়, হাতে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সীমার বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।
ছুরিকাঘাত করে ইমাম। ছুরিকাঘাত করে পালানোর সময় আশপাশের লোকজন ইমামকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। সীমার স্বামী আক্তার হোসেন বলেন, সন্ধ্যার দিকে মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা আমার স্ত্রীকে কুপিয়ে টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক জানান, সে আর বেঁচে নেই। তার মাথায়, হাতে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সীমার বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।