
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার কোম্পানির নিবন্ধিত নামেই সিআইবিতে তথ্য পাঠাতে হবে

বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের একক কোনো কোম্পানি যে নামে নিবন্ধিত সেই নামেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুারোতে (সিআইবি) তথঋণ মঞ্জুরের তথ্য পাঠাতে হবে। একই কোম্পানির বিভিন্ন ইউনিট বা বিভিন্ন স্থানে স্থাপনের কারণে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে সিআইবিতে ঋণ মঞ্জুরের তত্য পাঠানো যাবে না। যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর (আরজেএসসি) থেকে গ্রুপের কোম্পানি যে নামে নিবন্ধন নিয়েছে ওসই নামটিই ব্যবহার করতে হবে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আলোচ্য নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোকে ঋণ মঞ্জুর ও ঋণের শ্রেণিকরণের তথ্যসহ সব
ধরনের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবিতে পাঠানো হয়। সিআইবি ওইসব তথ্য নিয়ে একটি ঋণ তথ্য ভান্ডার গড়ে তুলেছে। নতুন নতুন তথ্য নিয়ে ভান্ডারকে হালনাগাদ করে। যাতে গ্রাহকের ঋণের প্রকৃত চিত্র কেন্দ্রীয় ব্যাংক কম্পিউটারের বাটন টিপেই পেতে পারে। সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের একাধিক কোম্পানির নামে ঋণ মঞ্জুর করে। কোন কোন কোম্পানির একাধিক ইউনিট রয়েছে। এছাড়া উৎপাদনের সুবিধার্থে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একই কোম্পানির একাধিক ইউনিট রয়েছে। ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো এসব ইউনিটের নামে বিভিন্ন ভাবে ও বিভিন্ন সময়ে ঋণ মঞ্জুর করে। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো ওইসব ঋণ যখন যে নামে মঞ্জুর করে সেই নামেই সিআইবিতে তথ্য
পাঠায়। এতে একক কোন কোম্পানির ঋণের স্থিতি নিরূপণে সমস্যা হচ্ছে। এ জটিলতা নিরসনে ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোকে বলা হয়েছে আরজেএসসিতে কোম্পানি যে নামে নিবন্ধিত সেই নামেই ঋণের তথ্য পাঠাতে হবে। ওই কোম্পানির একাধিক ইউনিট থাকলেও সিআইবিতে তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে কোম্পানির নিবন্ধিত নামই ব্যবহার করতে হবে।
ধরনের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবিতে পাঠানো হয়। সিআইবি ওইসব তথ্য নিয়ে একটি ঋণ তথ্য ভান্ডার গড়ে তুলেছে। নতুন নতুন তথ্য নিয়ে ভান্ডারকে হালনাগাদ করে। যাতে গ্রাহকের ঋণের প্রকৃত চিত্র কেন্দ্রীয় ব্যাংক কম্পিউটারের বাটন টিপেই পেতে পারে। সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের একাধিক কোম্পানির নামে ঋণ মঞ্জুর করে। কোন কোন কোম্পানির একাধিক ইউনিট রয়েছে। এছাড়া উৎপাদনের সুবিধার্থে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একই কোম্পানির একাধিক ইউনিট রয়েছে। ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো এসব ইউনিটের নামে বিভিন্ন ভাবে ও বিভিন্ন সময়ে ঋণ মঞ্জুর করে। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো ওইসব ঋণ যখন যে নামে মঞ্জুর করে সেই নামেই সিআইবিতে তথ্য
পাঠায়। এতে একক কোন কোম্পানির ঋণের স্থিতি নিরূপণে সমস্যা হচ্ছে। এ জটিলতা নিরসনে ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোকে বলা হয়েছে আরজেএসসিতে কোম্পানি যে নামে নিবন্ধিত সেই নামেই ঋণের তথ্য পাঠাতে হবে। ওই কোম্পানির একাধিক ইউনিট থাকলেও সিআইবিতে তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে কোম্পানির নিবন্ধিত নামই ব্যবহার করতে হবে।