
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

জড়িতদের শনাক্তে শিক্ষার্থীদের পালটা কমিটি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি নিয়ে যত অবাক করা তথ্য

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুমকি ট্রাম্পের

বৈঠকে সন্তুষ্ট নই, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি কারিগরি শিক্ষার্থীদের

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা পুনরায় হবে, তারিখ ঘোষণা

কৃষি গুচ্ছের ফল প্রকাশ
কুয়েটে গ্রাফিতি আঁকলেন শিক্ষার্থীরা

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দুই মাস পূর্তিতে ক্যাম্পাসে ‘শোকের গ্রাফিতি-এক দফার ডাক’ কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার বিকাল ৫টায় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে গ্রাফিতি একে কর্মসূচি পালন করেন তারা।
গ্রাফিতিতে ‘ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ’, ‘স্টেপ ডাউন মাসুদ’, ‘বাহ ভিসি চমৎকার সন্ত্রাসীদের পাহারাদার’সহ বিভিন্ন স্লোগান লিখেন তারা। এ কর্মসূচিতে অংশ নেয় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী। এছাড়া ১৮ ফেব্রুয়ারি হামলার বিভিন্ন ফুটেজ প্রজেক্টরে প্রদর্শন করা হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও ১৮ ফেব্রুয়ারি হামলার পর ক্যাম্পাসে আঁকানো গ্রাফিতি কুয়েট প্রশাসন মুছে দেয়। এ কারণে তারা তাদের এক দফা দাবি উপাচার্যকে অপসারণের পক্ষে আবার নানা গ্রাফিতি দেয়ালে তুলে ধরেছেন।
বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা দেশবাসী ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরতে চান যে কুয়েটের ছাত্ররা ভালো নেই। তারা বলেন, এক দফা দাবিতে তারা অনড় রয়েছেন। উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে বিরোধের জের ধরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতদের সংঘর্ষে দেড় শতাধিক আহত হন। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি কুয়েট সিন্ডিকেটের সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য হল ও একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। গত ১৩ এপ্রিল থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আন্দোলন করছেন।
বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা দেশবাসী ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরতে চান যে কুয়েটের ছাত্ররা ভালো নেই। তারা বলেন, এক দফা দাবিতে তারা অনড় রয়েছেন। উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তারা। প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে বিরোধের জের ধরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতদের সংঘর্ষে দেড় শতাধিক আহত হন। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি কুয়েট সিন্ডিকেটের সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য হল ও একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। গত ১৩ এপ্রিল থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আন্দোলন করছেন।