ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মাগুরায় পেট্রোল বোমায় পুড়ল সাব-রেজিস্ট্রি ও ভূমি অফিস
দুই পা কেটে কৃষক হত্যা, ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
ঘরে ঢুকে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতিকে গলা কেটে হত্যা
যুবলীগ নেতার শিশুকন্যার কবর ভাঙচুরের অভিযোগ স্থানীয় যুবদলের বিরুদ্ধে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার শোক
রাজমিস্ত্রির বাড়ি থেকে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
দৌলতপুরে কৃষককে গুলি করে হত্যা
কারাগারে ৭ম শ্রেণির ছেলে, পুলিশ হেফাজতে বাবার মৃত্যু: হ্নীলায় এক পরিবারের করুণ ট্র্যাজেডি
নিয়তির কী নির্মম পরিহাস! সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট্ট ছেলেটি জানতেই পারল না, তার বাবা আর পৃথিবীতে নেই। মিথ্যা মামলায় শিশু সংশোধনাগারে বন্দি ছেলে, আর অন্যদিকে পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাবা। টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নে আজ এমনই এক হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হলো এলাকাবাসী।
আজ সকালে পুলিশ হেফাজতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন টেকনাফ উপজেলার ২নং হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-২ এবং ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার রেজাউল করিম (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকেই চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছিল পরিবারটি। অভিযোগ উঠেছে, গত ২৬ নভেম্বর (২৬/১১/২৪ ইং) রেজাউল করিমের সপ্তম
শ্রেণিপড়ুয়া শিশুপুত্র তাওসিফুল করিম রাফিকে বিনা অপরাধে আটক করা হয়। এরপর তার হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে চালান দেওয়া হয় আদালতে, যা একটি শিশুর ভবিষ্যতের জন্য এক ভয়ঙ্কর বিভীষিকা। ছেলের এই নির্মম পরিণতির শোক সইতে না সইতেই মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার হন বাবা রেজাউল করিমও। যিনি একাধারে ছিলেন জনপ্রতিনিধি ও টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য। কিন্তু কারাগারের চার দেয়ালের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়া এই মানুষটি আর সুস্থ হয়ে পরিবারের কাছে ফিরতে পারেননি। আজ সকালে পুলিশি প্রহরায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন তিনি। স্থানীয়দের মনে এখন একটাই প্রশ্ন—যে বয়সে রাফির বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা, সে বয়সে তাকে বরণ করতে হলো বন্দিজীবন। আর ছেলের
মুক্তির অপেক্ষায় থাকা বাবা নিজেই চলে গেলেন সব বিচারের ঊর্ধ্বে। একটি সাজানো মামলায় তছনছ হয়ে গেল একটি সাজানো সংসার। রেজাউল করিমের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে আকাশ-বাতাস। এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী পরিবার এই অমানবিক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি করেছেন।
শ্রেণিপড়ুয়া শিশুপুত্র তাওসিফুল করিম রাফিকে বিনা অপরাধে আটক করা হয়। এরপর তার হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে চালান দেওয়া হয় আদালতে, যা একটি শিশুর ভবিষ্যতের জন্য এক ভয়ঙ্কর বিভীষিকা। ছেলের এই নির্মম পরিণতির শোক সইতে না সইতেই মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার হন বাবা রেজাউল করিমও। যিনি একাধারে ছিলেন জনপ্রতিনিধি ও টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য। কিন্তু কারাগারের চার দেয়ালের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়া এই মানুষটি আর সুস্থ হয়ে পরিবারের কাছে ফিরতে পারেননি। আজ সকালে পুলিশি প্রহরায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন তিনি। স্থানীয়দের মনে এখন একটাই প্রশ্ন—যে বয়সে রাফির বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা, সে বয়সে তাকে বরণ করতে হলো বন্দিজীবন। আর ছেলের
মুক্তির অপেক্ষায় থাকা বাবা নিজেই চলে গেলেন সব বিচারের ঊর্ধ্বে। একটি সাজানো মামলায় তছনছ হয়ে গেল একটি সাজানো সংসার। রেজাউল করিমের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে আকাশ-বাতাস। এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী পরিবার এই অমানবিক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি করেছেন।



