ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লাশের রাজনীতি, পরিকল্পিত সন্ত্রাসঃ ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ
২০ বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে জিন্নাহ উৎসব: স্বাধীনতাবিরোধীদের নতুন বার্তা
‘ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হাদি মৃত্যুর পর কাল্টে পরিণত, সরকার তার আদর্শ উদ্যাপন করছে’: ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের চরম অবনতি: যুক্তরাষ্ট্রের পিছুটান ও ভারতীয় হাই কমিশনারকে তলব
ভারতের সাথে বৈরিতা এখনই বন্ধ করুন: ঢাকাকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
‘আপনারাই হাদিকে হত্যা করিয়েছেন, এখন নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছেন’: অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ওমর বিন হাদি
বাংলাদেশের দায়িত্বহীনতায় বিপন্ন আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা কমাতে রুশ রাষ্ট্রদূতের কড়া সতর্কবার্তা
কপালে আঘাতের দগদগে চিহ্ন দিচ্ছে খুনের সাক্ষ্য: আশিকুরের মৃত্যু ‘স্বাভাবিক’ নয়, ‘রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড’ এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
নির্যাতনের অকাট্য প্রমাণ: মৃতদেহের কপালে স্পষ্ট গভীর ক্ষতচিহ্ন; পরিবারের দাবি, রিমান্ডে ও জেলে অমানবিক পিটুনিতেই মৃত্যু।
ধারাবাহিক হত্যাযজ্ঞ: ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে কারাগারে নিরাপত্তা নেই, একের পর এক প্রাণ হারাচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
লাশ নিয়ে লুকোচুরি: মৃত্যুর পর ছবি তুলতে বাধা এবং নিজ এলাকায় জানাজা নিষিদ্ধ করে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা প্রশাসনের।
মানবাধিকার লঙ্ঘন: বিনা বিচারে হেফাজতে মৃত্যু এবং ধর্মীয় অধিকার হরণ—প্রশ্নবিদ্ধ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ‘ন্যায়বিচার’।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা:
কারাগারের চার দেয়ালের ভেতর আবারও ঝরল রক্ত। বাড্ডা থানার ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এবং ৩৮ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ নেতা আশিকুর রহমান বাবুর কারাবন্দী অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। তবে লাশের শরীরে, বিশেষ করে কপালে দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন দেখে
পরিবার ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা একে ‘স্বাভাবিক মৃত্যু’ মানতে নারাজ। তাদের দাবি, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও নির্যাতনের ফসল—একটি পরিকল্পিত ‘রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড’। নির্যাতনের নীরব সাক্ষী ‘কপালের ক্ষত’ কারা কর্তৃপক্ষ আশিকুরের মৃত্যুকে অসুস্থতাজনিত বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও, প্রকাশ্যে আসা মৃতদেহের একটি ছবি সেই দাবিকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে তোলা ওই ছবিতে দেখা যায়, আশিকুরের কপালে কালচে রঙের গভীর আঘাতের চিহ্ন। অভিযোগ উঠেছে, রিমান্ডে এবং জেলহাজতে থাকাকালীন তার ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। একটি সভ্য দেশের বিচার ব্যবস্থায় আসামির শরীরে এমন আঘাতের চিহ্ন থাকার পরও একে স্বাভাবিক মৃত্যু বলাটা ড. ইউনূসের সরকারের চরম মিথ্যাচার বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের
দাবি, আশিকুর রহমান বাবুর মৃত্যু কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিরোধী মত দমনে ‘নিধন অভিযান’ চালাচ্ছে। গ্রেফতারের নামে নেতাকর্মীদের জেলে ভরা হচ্ছে এবং সেখানে তাদের ওপর মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন চালানো হচ্ছে। আশিকুরের মৃত্যু এই ধারাবাহিক হত্যাযজ্ঞেরই সর্বশেষ উদাহরণ। মানবাধিকারের বুলি আউড়ানো এই সরকারের হাতে এখন বিরোধীদের রক্তের দাগ। সরকারের ভীতসন্ত্রস্ত আচরণ প্রকাশ পেয়েছে আশিকুরের মৃত্যুর পরবর্তী পদক্ষেপে। হাসপাতালে বা মর্গে কাউকে তার মৃতদেহের ছবি তুলতে দেওয়া হয়নি। এমনকি বাড্ডায়, যেখানে তিনি দীর্ঘকাল নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেখানে তার জানাজা পর্যন্ত করতে দেয়নি প্রশাসন। কড়া পুলিশি পাহারায় তড়িঘড়ি করে দাফন সম্পন্ন করার মাধ্যমে সরকার প্রমাণ করেছে
তারা সত্য লুকাতে চায়। স্থানীয়দের ক্ষোভ, “একজন মুসলমানের জানাজার অধিকার কেড়ে নেওয়া কোন ধরনের সংস্কার?” এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন আশিকুরের স্বজন ও অনুসারীরা। তারা বলছেন, “কারাগারকে টর্চার সেলে পরিণত করেছেন ড. ইউনূস। বিনা বিচারে এভাবে মানুষ হত্যার দায় সরকার এড়াতে পারে না। কপালে আঘাতের ওই চিহ্নই বলে দিচ্ছে, আশিকুর মরেনি, তাকে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে হত্যা করা হয়েছে।”
পরিবার ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা একে ‘স্বাভাবিক মৃত্যু’ মানতে নারাজ। তাদের দাবি, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও নির্যাতনের ফসল—একটি পরিকল্পিত ‘রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড’। নির্যাতনের নীরব সাক্ষী ‘কপালের ক্ষত’ কারা কর্তৃপক্ষ আশিকুরের মৃত্যুকে অসুস্থতাজনিত বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও, প্রকাশ্যে আসা মৃতদেহের একটি ছবি সেই দাবিকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে তোলা ওই ছবিতে দেখা যায়, আশিকুরের কপালে কালচে রঙের গভীর আঘাতের চিহ্ন। অভিযোগ উঠেছে, রিমান্ডে এবং জেলহাজতে থাকাকালীন তার ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। একটি সভ্য দেশের বিচার ব্যবস্থায় আসামির শরীরে এমন আঘাতের চিহ্ন থাকার পরও একে স্বাভাবিক মৃত্যু বলাটা ড. ইউনূসের সরকারের চরম মিথ্যাচার বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের
দাবি, আশিকুর রহমান বাবুর মৃত্যু কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিরোধী মত দমনে ‘নিধন অভিযান’ চালাচ্ছে। গ্রেফতারের নামে নেতাকর্মীদের জেলে ভরা হচ্ছে এবং সেখানে তাদের ওপর মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন চালানো হচ্ছে। আশিকুরের মৃত্যু এই ধারাবাহিক হত্যাযজ্ঞেরই সর্বশেষ উদাহরণ। মানবাধিকারের বুলি আউড়ানো এই সরকারের হাতে এখন বিরোধীদের রক্তের দাগ। সরকারের ভীতসন্ত্রস্ত আচরণ প্রকাশ পেয়েছে আশিকুরের মৃত্যুর পরবর্তী পদক্ষেপে। হাসপাতালে বা মর্গে কাউকে তার মৃতদেহের ছবি তুলতে দেওয়া হয়নি। এমনকি বাড্ডায়, যেখানে তিনি দীর্ঘকাল নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেখানে তার জানাজা পর্যন্ত করতে দেয়নি প্রশাসন। কড়া পুলিশি পাহারায় তড়িঘড়ি করে দাফন সম্পন্ন করার মাধ্যমে সরকার প্রমাণ করেছে
তারা সত্য লুকাতে চায়। স্থানীয়দের ক্ষোভ, “একজন মুসলমানের জানাজার অধিকার কেড়ে নেওয়া কোন ধরনের সংস্কার?” এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন আশিকুরের স্বজন ও অনুসারীরা। তারা বলছেন, “কারাগারকে টর্চার সেলে পরিণত করেছেন ড. ইউনূস। বিনা বিচারে এভাবে মানুষ হত্যার দায় সরকার এড়াতে পারে না। কপালে আঘাতের ওই চিহ্নই বলে দিচ্ছে, আশিকুর মরেনি, তাকে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে হত্যা করা হয়েছে।”



