
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
এখনও জ্বলছে আগুন, ভেঙে পড়েছে ভবনের ছাদ

চট্টগ্রাম রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) দুটি কারখানায় লাগা আগুন এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ধসে পড়েছে ভবনের ছাদ। তবে বৃষ্টি নামায় আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে এমনটা ভাবা হলেও তা হয়নি।
অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিটও। আগুনের তীব্রতা না কমায় আশপাশের ভবন ঝুঁকিতে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে ইপিজেডের ৫ নম্বরের এই কারখানায় আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে এই আগুন জিন হং মেডিকেল নামের কারখানায়ও ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এই অগ্নিকাণ্ডে দুইটি কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হলো।
ফায়ার সার্ভিস বলছে, সেখানে সুতা ও কাপড় জাতীয় জিনিসপত্র থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন বলেন, ভবনের ৮
তলার উপরের একটি অংশ ধসে পড়ে। পরে ধীরে ধীরে ধসতে থাকে ভবনটির উভয় দিক থেকে ধসতে থাকে। সিইপিজেডের অভ্যন্তরের পুকুর থেকে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। সিইপিজেড কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক আশেক মুহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, অ্যাডামস ক্যাপে ১ হাজার ৫০ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে এবং শ্রমিকরা ভবনটি থেকে নেমে যান। তিনি আরও বলেন, আগুন প্রথমে ওপরের তলায় লাগার কারণে শ্রমিকরা দ্রুত এবং নিরাপদে বের হয়ে যান। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ফায়ার সার্ভিস আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে। এখন আশপাশের ভবনগুলোকে রক্ষার চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিস।
তলার উপরের একটি অংশ ধসে পড়ে। পরে ধীরে ধীরে ধসতে থাকে ভবনটির উভয় দিক থেকে ধসতে থাকে। সিইপিজেডের অভ্যন্তরের পুকুর থেকে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। সিইপিজেড কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক আশেক মুহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, অ্যাডামস ক্যাপে ১ হাজার ৫০ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে এবং শ্রমিকরা ভবনটি থেকে নেমে যান। তিনি আরও বলেন, আগুন প্রথমে ওপরের তলায় লাগার কারণে শ্রমিকরা দ্রুত এবং নিরাপদে বের হয়ে যান। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ফায়ার সার্ভিস আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে। এখন আশপাশের ভবনগুলোকে রক্ষার চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিস।