ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
এইচআইভি আক্রান্ত কিশোরীকে দুবছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ
মরণব্যাধী এইচআইভি আক্রান্ত কিশোরীকে দুবছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এতে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তাকে গর্ভপাতের জন্যও বাধ্য করা হয়। আর সব জেনেও কোনো প্রতিকারের ব্যবস্থা করেনি কর্তৃপক্ষ।
ভারতের মহারাষ্ট্রের লাতুরে একটি হোমে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ওই হোমেরই কর্মী।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই ও আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটিতে এইচআইভি আক্রান্তদের রেখে সেবা দেওয়া হয়। বর্তমানে সেখানে ২৩ নাবালক এবং সাত নাবালিকা রয়েছে।
জানা গেছে, এইচআইভি আক্রান্ত ১৬ বছর বয়সী ওই কিশোরীকে গত দু’বছরে চারবার ধর্ষণ করা হয়েছে। ২০২৩ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত এ ঘটনা ঘটায় অভিযুক্ত।
ওই ঘটনার কথা কাউকে না জানানোর জন্যও তাকে হুমকি দিতেন অভিযুক্ত। কিন্তু আরও ধর্ষণের
চেষ্টা করায় ভয় ভেঙে সে হোম কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানায়। কিন্তু তার মৌখিক অভিযোগ আমলে নেয়নি হোম কর্তৃপক্ষ। পরে হোমের অভিযোগ গ্রহণ বাক্সে কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে সে চিঠি রাখে। অভিযোগ উঠেছে, কর্তৃপক্ষ তাদের কর্মীকে বাঁচাতে সেই চিঠিটি ছিঁড়ে ফেলে। এমনকি প্রমাণ লোপাটের আরও নানা চেষ্টা চালায়। পরে বাধ্য হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয় সে। থানায় দায়ের করা অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগী জানায়, বারবার ধর্ষণের ফলে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। কিশোরীকে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় স্থানীয় এক হাসপাতালে নিয়ে যান হোম কর্তৃপক্ষ। সেখানে জোর করে তার গর্ভপাত করানো হয়। অভিযোগ পেয়ে লাতুরের পুলিশ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলায় অভিযুক্ত কর্মী, হোমের প্রতিষ্ঠাতা, সুপার, অন্য এক কর্মী এবং গর্ভপাত করানো
সেই চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ওই ঘটনায় এখন পর্যন্ত হোমের প্রতিষ্ঠাতা, সুপারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার নিশ্চিতে পুলিশ সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে।
চেষ্টা করায় ভয় ভেঙে সে হোম কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানায়। কিন্তু তার মৌখিক অভিযোগ আমলে নেয়নি হোম কর্তৃপক্ষ। পরে হোমের অভিযোগ গ্রহণ বাক্সে কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে সে চিঠি রাখে। অভিযোগ উঠেছে, কর্তৃপক্ষ তাদের কর্মীকে বাঁচাতে সেই চিঠিটি ছিঁড়ে ফেলে। এমনকি প্রমাণ লোপাটের আরও নানা চেষ্টা চালায়। পরে বাধ্য হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয় সে। থানায় দায়ের করা অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগী জানায়, বারবার ধর্ষণের ফলে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। কিশোরীকে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় স্থানীয় এক হাসপাতালে নিয়ে যান হোম কর্তৃপক্ষ। সেখানে জোর করে তার গর্ভপাত করানো হয়। অভিযোগ পেয়ে লাতুরের পুলিশ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলায় অভিযুক্ত কর্মী, হোমের প্রতিষ্ঠাতা, সুপার, অন্য এক কর্মী এবং গর্ভপাত করানো
সেই চিকিৎসককে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ওই ঘটনায় এখন পর্যন্ত হোমের প্রতিষ্ঠাতা, সুপারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার নিশ্চিতে পুলিশ সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে।



