
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে

ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কি সফল হবেন ট্রাম্প

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর

ফজর নামাজের সময় মসজিদে নারকীয় তাণ্ডব, নিহত ২৭
ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, বেইজিং ইসলামাবাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যাচ্ছে। বুধবার থেকে শুরু হওয়া তিন দিনের সরকারি সফরে বর্তমান পাকিস্তানে রয়েছে ওয়াং ই। এই সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও গভীর হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে জিও টিভি।
ওয়াং ই রাজধানী ইসলামাবাদে পৌঁছালে নূর খান এয়ারবেসে তাকে স্বাগত জানান পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও ইসলামাবাদস্থ চীনা দূতাবাসের শীর্ষ কূটনীতিকরাও উপস্থিত ছিলেন। একদল শিশু ঐতিহ্যবাহী পাকিস্তানি পোশাকে ফুল দিয়ে অতিথিকে অভ্যর্থনা জানায়।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ইসহাক দার জানান, দুই দেশের আলোচনায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সব
দিক নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে, বিশেষ করে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি) প্রকল্প নিয়ে। তিনি বলেন, সিপিইসি’র দ্বিতীয় ধাপ এগিয়ে নেওয়া, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানো এবং সহযোগিতা গভীর করতে ইসলামাবাদ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ডার আরও জানান, পাকিস্তান তার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চীনের ভূমিকা মূল্যায়ন করে এবং আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য উভয় দেশ একসঙ্গে কাজ করতে বদ্ধপরিকর। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের আসন্ন বেইজিং সফর নিয়েও আলোচনা হয়। ওয়াং ই বলেন, পাকিস্তান-চীনের কৌশলগত অংশীদারিত্ব ক্রমাগতভাবে দৃঢ় হচ্ছে। সিপিইসি’র দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং চীন পাকিস্তানকে ‘বিশ্বস্ত মিত্র’ হিসেবে দেখে জানিয়ে তিনি বলেন, আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা উভয় দেশের যৌথ লক্ষ্য। তিন দিনের সফরে
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিস্তৃত ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হবে। ওয়াং ই ও ইসহাক দারের সহ-সভাপতিত্বে কৌশলগত সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক ইস্যুতে মতবিনিময় হবে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, এই সফর দুই দেশের ‘সর্বকালীন কৌশলগত অংশীদারিত্ব’ আরও মজবুত করার অংশ। স্থানীয় গণমাধ্যম দ্য নিউজ জানায়, ওয়াং ই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি দেশটির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের সঙ্গেও রাওয়ালপিন্ডিতে সাক্ষাৎ করবেন। বৈঠকগুলোর মূল লক্ষ্য থাকবে সিপিইসি অগ্রগতি, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক। উল্লেখযোগ্য যে, ভারতের গত বছরের সীমান্ত অগ্রাসনের পর এটাই ওয়াং ই-এর প্রথম পাকিস্তান
সফর। এর মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে তিনি বেইজিংয়ে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। দুই দেশের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে ‘লোহা-দৃঢ়’ মৈত্রী হিসেবে দেখা হচ্ছে।
দিক নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে, বিশেষ করে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি) প্রকল্প নিয়ে। তিনি বলেন, সিপিইসি’র দ্বিতীয় ধাপ এগিয়ে নেওয়া, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানো এবং সহযোগিতা গভীর করতে ইসলামাবাদ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ডার আরও জানান, পাকিস্তান তার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় চীনের ভূমিকা মূল্যায়ন করে এবং আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য উভয় দেশ একসঙ্গে কাজ করতে বদ্ধপরিকর। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের আসন্ন বেইজিং সফর নিয়েও আলোচনা হয়। ওয়াং ই বলেন, পাকিস্তান-চীনের কৌশলগত অংশীদারিত্ব ক্রমাগতভাবে দৃঢ় হচ্ছে। সিপিইসি’র দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং চীন পাকিস্তানকে ‘বিশ্বস্ত মিত্র’ হিসেবে দেখে জানিয়ে তিনি বলেন, আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা উভয় দেশের যৌথ লক্ষ্য। তিন দিনের সফরে
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিস্তৃত ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হবে। ওয়াং ই ও ইসহাক দারের সহ-সভাপতিত্বে কৌশলগত সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক ইস্যুতে মতবিনিময় হবে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, এই সফর দুই দেশের ‘সর্বকালীন কৌশলগত অংশীদারিত্ব’ আরও মজবুত করার অংশ। স্থানীয় গণমাধ্যম দ্য নিউজ জানায়, ওয়াং ই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি দেশটির সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ আসিম মুনিরের সঙ্গেও রাওয়ালপিন্ডিতে সাক্ষাৎ করবেন। বৈঠকগুলোর মূল লক্ষ্য থাকবে সিপিইসি অগ্রগতি, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক। উল্লেখযোগ্য যে, ভারতের গত বছরের সীমান্ত অগ্রাসনের পর এটাই ওয়াং ই-এর প্রথম পাকিস্তান
সফর। এর মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে তিনি বেইজিংয়ে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। দুই দেশের এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে ‘লোহা-দৃঢ়’ মৈত্রী হিসেবে দেখা হচ্ছে।