
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরানকে কিছুই দিচ্ছি না, তাদের সঙ্গে আলোচনাও করছি না: ট্রাম্প

গাজাযুদ্ধে ৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের ৩১ হাজার ভবন ধ্বংস

গাজার ত্রাণকেন্দ্র যেন ‘বধ্যভূমি’

যুদ্ধবিরতির চাপের মধ্যেই উত্তর গাজায় হামলার প্রস্তুতি ইসরাইলের

গাজায় ইসরাইলি হামলায় ত্রাণে অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিসহ নিহত ৭২

ল্যান্ডমাইন বিরোধী চুক্তি থেকে সরে আসছে ইউক্রেন
ইরানে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহারে মৃত্যুদণ্ডের বিধান

মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা স্টারলিংকসহ যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি ব্যবহারে ইরানের পার্লামেন্ট কঠোর শাস্তির বিধান রেখে আইন পাস করেছে । নতুন আইনের এসব প্রযুক্তি ব্যবহারকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী জরিমানা, কারাদণ্ড থেকে শুরু করে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইসনা জানিয়েছে, গত সোমবার ২৩ জুন এই আইনটি পার্লামেন্টে অনুমোদন পেয়েছে এবং রোববার ২৯ জুন তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়। এই আইন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল বা অন্য শত্রু রাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা বা সামরিক সহযোগিতা করলে তা হবে ‘পৃথিবীর সঙ্গে দুর্নীতির’ শামিল, যার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
মূলত ইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক যুদ্ধের পর ইরানে বিদেশি
প্রভাব, গুপ্তচর নেটওয়ার্ক ও তথ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ইরানি সংবাদমাধ্যম জানায়, ইসরাইলে সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালীন হাজার হাজার স্টারলিংক ডিভাইস গোপনে ইরানে পাচার করা হয়েছিল, যাতে ইন্টারনেট বন্ধ থাকাকালীন সময় জনগণ বিকল্প পথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আনুমানিক ২০ থেকে ৪০ হাজার স্টারলিংক ডিভাইস এখনও সক্রিয় রয়েছে দেশটিতে। এ অবস্থায় ইরান সরকার মনে করছে, স্টারলিংকের মতো নিয়ন্ত্রণহীন স্যাটেলাইট ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইসরাইলি গোয়েন্দারা তেহরানে তাদের গুপ্তচরদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে বিবেচিত। আইন অনুসারে, স্টারলিংকের মতো অননুমোদিত ইন্টারনেট যোগাযোগ সরঞ্জাম আমদানি করলে ছয় থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। নতুন পাশ হওয়া আইনে
আরও বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ড্রোন তৈরি, স্থানান্তর বা আমদানিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহায়তার শাস্তিও হবে মৃত্যুদণ্ড।
প্রভাব, গুপ্তচর নেটওয়ার্ক ও তথ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ইরানি সংবাদমাধ্যম জানায়, ইসরাইলে সঙ্গে যুদ্ধ চলাকালীন হাজার হাজার স্টারলিংক ডিভাইস গোপনে ইরানে পাচার করা হয়েছিল, যাতে ইন্টারনেট বন্ধ থাকাকালীন সময় জনগণ বিকল্প পথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আনুমানিক ২০ থেকে ৪০ হাজার স্টারলিংক ডিভাইস এখনও সক্রিয় রয়েছে দেশটিতে। এ অবস্থায় ইরান সরকার মনে করছে, স্টারলিংকের মতো নিয়ন্ত্রণহীন স্যাটেলাইট ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইসরাইলি গোয়েন্দারা তেহরানে তাদের গুপ্তচরদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে বিবেচিত। আইন অনুসারে, স্টারলিংকের মতো অননুমোদিত ইন্টারনেট যোগাযোগ সরঞ্জাম আমদানি করলে ছয় থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। নতুন পাশ হওয়া আইনে
আরও বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ড্রোন তৈরি, স্থানান্তর বা আমদানিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহায়তার শাস্তিও হবে মৃত্যুদণ্ড।