ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
ইরানের রাস্তায় লাউডস্পিকার, আবারও ইন্টারনেট বিচ্ছিন্নে অভিনব প্রস্তুতি
ইরানের রাজধানী তেহরানের বিভিন্ন রাস্তায় লাউডস্পিকার স্থাপন করার কাজ চলছে। আবারও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে জনসাধারণের কাছে তথ্য পৌঁছাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খবর ইরান ইন্টারন্যাশনালের।
জানা গেছে, কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলে জরুরি অবস্থার সময় জনসাধারণকে অবহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে লাউডস্পিকার স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর মধ্যে তেহরান শহরের প্রধান চত্বরের কাজ প্রায় শেষ। শনিবার (২৬ জুলাই) একজন সিটি কাউন্সিল সদস্য এর প্রয়োজনীয়তা সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন।
তেহরানের সিটি কাউন্সিলের সদস্য মেহেদী বাবাই বলেন, সঙ্কটের সময় ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কারণে জনসাধারণের সতর্কতার জন্য আমাদের লাউডস্পিকার ব্যবহার করতে হবে। এই লাউডস্পিকারগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রধান চত্বরে স্থাপন করা হয়েছে এবং
কাজ এখনও চলছে। বাবাই বলেন, সিস্টেমটি স্বাভাবিক এবং জরুরি উভয় পরিস্থিতিতেই কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই সিস্টেমগুলো নিয়মিত সময়ে নামাজের জন্য আজান বাজাবে। সঙ্কটের সময়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে জনসাধারণের ঘোষণার জন্য এগুলো ব্যবহার করতে হবে। তিনি বলেন, আবার যুদ্ধের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যাহত হতে পারে। ১২ দিনের যুদ্ধে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে মাঝে মাঝে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সীমিত করতে হয়েছিল। আমাদের আবার সাময়িকভাবে ইন্টারনেটসহ মোবাইল ফোন ব্লক করতে হতে পারে। তাই মানুষকে সতর্ক করার জন্য আমাদের বিভিন্ন উপায়ের প্রয়োজন। তিনি বলেন, "এই সিস্টেমগুলো সাইরেন এবং ভয়েস বার্তা উভয়ই বাজাতে পারে। এটা নির্ভর করে জরুরি অবস্থার সময় নগর পরিচালক বা সংকট দল কী
সিদ্ধান্ত নেয় তার উপর। গত মাসের ১২ দিনের যুদ্ধের সময় ইরান সরকার দেশজুড়ে ব্যাপক ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট জারি করে। লক্ষ লক্ষ মানুষের মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং হোম ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেয় সরকার। এই বন্ধের ফলে মানুষ তথ্য অ্যাক্সেস করতে, পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করতে বা ব্যাংকিং এবং নেভিগেশনের মতো মৌলিক কাজ সম্পাদন করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। মনিটরিং গ্রুপ নেটব্লকস জানিয়েছে, ২০১৯ সালের নভেম্বরের বিক্ষোভের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করেছিল সরকার। তবে ১২ দিনের যুদ্ধের সময় এর আওতা ছিল ব্যাপক।
কাজ এখনও চলছে। বাবাই বলেন, সিস্টেমটি স্বাভাবিক এবং জরুরি উভয় পরিস্থিতিতেই কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই সিস্টেমগুলো নিয়মিত সময়ে নামাজের জন্য আজান বাজাবে। সঙ্কটের সময়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে জনসাধারণের ঘোষণার জন্য এগুলো ব্যবহার করতে হবে। তিনি বলেন, আবার যুদ্ধের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যাহত হতে পারে। ১২ দিনের যুদ্ধে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে মাঝে মাঝে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সীমিত করতে হয়েছিল। আমাদের আবার সাময়িকভাবে ইন্টারনেটসহ মোবাইল ফোন ব্লক করতে হতে পারে। তাই মানুষকে সতর্ক করার জন্য আমাদের বিভিন্ন উপায়ের প্রয়োজন। তিনি বলেন, "এই সিস্টেমগুলো সাইরেন এবং ভয়েস বার্তা উভয়ই বাজাতে পারে। এটা নির্ভর করে জরুরি অবস্থার সময় নগর পরিচালক বা সংকট দল কী
সিদ্ধান্ত নেয় তার উপর। গত মাসের ১২ দিনের যুদ্ধের সময় ইরান সরকার দেশজুড়ে ব্যাপক ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট জারি করে। লক্ষ লক্ষ মানুষের মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং হোম ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেয় সরকার। এই বন্ধের ফলে মানুষ তথ্য অ্যাক্সেস করতে, পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করতে বা ব্যাংকিং এবং নেভিগেশনের মতো মৌলিক কাজ সম্পাদন করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। মনিটরিং গ্রুপ নেটব্লকস জানিয়েছে, ২০১৯ সালের নভেম্বরের বিক্ষোভের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করেছিল সরকার। তবে ১২ দিনের যুদ্ধের সময় এর আওতা ছিল ব্যাপক।



