 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                তরুণদের লাইফস্টাইলে ডিজিটাল হাব
 
                                ঐতিহাসিক সোশ্যাল মিডিয়া মামলায় সাক্ষ্য দেবেন মার্ক জাকারবার্গ
 
                                ফোনের ছবি নিরাপদ রাখবেন যেভাবে
 
                                প্রাপ্তবয়স্কদের চ্যাটজিপিটি দিয়ে ‘ইরোটিক’ কনটেন্ট তৈরি করতে দেবে ওপেনএআই
 
                                বাংলাদেশ থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোতে ব্যান্ডউইডথ দিতে চায় স্টারলিংক
 
                                ইসলামী ব্যাংকের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
 
                                টেলিকম লাইসেন্সিং নীতিমালার গেজেট প্রকাশ
আসছে বছরের প্রথম সুপারমুন, বাংলাদেশে দেখা যাবে কবে?
 
                             
                                               
                    
                         চাঁদপ্রেমীদের জন্য দারুণ খবর। ২০২৫ সালের প্রথম সুপারমুন দেখা যাবে আগামী ৬ অক্টোবর। এ সময় চাঁদ তার কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি চলে আসবে, ফলে চাঁদকে স্বাভাবিকের তুলনায় বড় এবং উজ্জ্বল দেখা যাবে। জ্যোতির্বিদদের ভাষায়, এ সময়ের সুপারমুনকে বলা হয় ‘হার্ভেস্ট মুন’, যা প্রতি বছর শরৎকাল শুরুর কাছাকাছি সময়ে দেখা যায়। চলতি বছর পরপর তিনটি সুপারমুন দেখার সুযোগ মিলবে। এর প্রথমটি হচ্ছে এই অক্টোবরের হার্ভেস্ট মুন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২৫ সালের হার্ভেস্ট মুন শারদ বিষুবের কাছাকাছি সময়ে ঘটবে। বিষুবের সময় সূর্য পৃথিবীর নিরক্ষরেখার ঠিক ওপর দিয়ে অতিক্রম করে বলে দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়। এই সময়ে উদিত পূর্ণিমার চাঁদকে সাধারণের 
চেয়ে বড়, সোনালি-কমলা রঙের ও উজ্জ্বল মনে হয়, বিশেষ করে যখন এটি দিগন্তরেখার কাছাকাছি অবস্থান করে। সাধারণত পূর্ণিমার চাঁদ রাতভর ওঠে না, তবে হার্ভেস্ট মুনের সময় চাঁদ স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় তাড়াতাড়ি ওঠে এবং তা একাধিক রাত ধরে আকাশে বড় আকৃতিতে দৃশ্যমান থাকে। বিশেষ করে সন্ধ্যার সময় এটি অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। হার্ভেস্ট মুনের নামকরণ এসেছে ইতিহাস ও কৃষির সঙ্গে জড়িত একটি প্রেক্ষাপট থেকে। প্রাচীনকালে যখন বিদ্যুৎ ছিল না, তখন কৃষকেরা ফসল কাটার মৌসুমে সন্ধ্যার পরও চাঁদের আলো ব্যবহার করে মাঠে কাজ করতেন। এই সময়ের উজ্জ্বল চাঁদ তাঁদের বাড়তি সময় আলো দিত বলেই একে ‘হার্ভেস্ট মুন’ বলা হয়। জ্যোতির্বিদদের ধারণা, দক্ষিণ এশিয়ার আকাশে
৬ ও ৭ অক্টোবর দুই রাতই এই সুপারমুন দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে চাঁদ যখন দিগন্তের কাছাকাছি অবস্থান করবে, তখন এটি আরও বড় এবং গাঢ় সোনালি-কমলা রঙের মনে হবে। সুপারমুন দেখতে কোনো বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন নেই। খোলা আকাশে দিগন্ত বরাবর তাকালেই এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করা যাবে, তবে আলোদূষণবিহীন পরিবেশে তা সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা সম্ভব হবে। তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
                    
                                                          
                    
                    
                                    চেয়ে বড়, সোনালি-কমলা রঙের ও উজ্জ্বল মনে হয়, বিশেষ করে যখন এটি দিগন্তরেখার কাছাকাছি অবস্থান করে। সাধারণত পূর্ণিমার চাঁদ রাতভর ওঠে না, তবে হার্ভেস্ট মুনের সময় চাঁদ স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় তাড়াতাড়ি ওঠে এবং তা একাধিক রাত ধরে আকাশে বড় আকৃতিতে দৃশ্যমান থাকে। বিশেষ করে সন্ধ্যার সময় এটি অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। হার্ভেস্ট মুনের নামকরণ এসেছে ইতিহাস ও কৃষির সঙ্গে জড়িত একটি প্রেক্ষাপট থেকে। প্রাচীনকালে যখন বিদ্যুৎ ছিল না, তখন কৃষকেরা ফসল কাটার মৌসুমে সন্ধ্যার পরও চাঁদের আলো ব্যবহার করে মাঠে কাজ করতেন। এই সময়ের উজ্জ্বল চাঁদ তাঁদের বাড়তি সময় আলো দিত বলেই একে ‘হার্ভেস্ট মুন’ বলা হয়। জ্যোতির্বিদদের ধারণা, দক্ষিণ এশিয়ার আকাশে
৬ ও ৭ অক্টোবর দুই রাতই এই সুপারমুন দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে চাঁদ যখন দিগন্তের কাছাকাছি অবস্থান করবে, তখন এটি আরও বড় এবং গাঢ় সোনালি-কমলা রঙের মনে হবে। সুপারমুন দেখতে কোনো বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন নেই। খোলা আকাশে দিগন্ত বরাবর তাকালেই এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করা যাবে, তবে আলোদূষণবিহীন পরিবেশে তা সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা সম্ভব হবে। তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

 
             

