
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সবসময় ভেবেছি শিল্পীসত্তা যেন বিক্রি না হয়ে যায়: ঋতাভরী

সন্তানকে নিয়ে কিয়ারার আবেগঘন বার্তা!

‘নাটক কম করো পিও’, তিশাকে শাওন

হিরো আলমকে যে কারণে তালাক দেন রিয়া

দ্বিতীয় সন্তানের বাবা হচ্ছেন আরবাজ খান

যখন আর কিছু হারানোর ছিল না, তখনই সাফল্য আসতে শুরু করে: শুভশ্রী

এবার প্রেমিকের বিয়ে ভেঙে দিয়ে আলোচনায় উরফি জাভেদ
আমরা দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

বয়স কমেনা জয়া আহসানের। ঢাকাই শোবিজে এই কথা যেমন বহুল চর্চিত তেমননি তার অনুরাগীরাও অবাক অভিনেত্রীর এমন ফিট থাকা নিয়ে। দুই বাংলার সিনেমায় সমান জনপ্রিয়তার এখনও পুরোদমে কাজ করছেন। অভিনয়শৈলী, সৌন্দর্য ও চরিত্র বাছাইয়ের বিচক্ষণতায় তিনি এখন শুধু নন্দিত নন, বরং এক ধরনের আইকনে পরিণত হয়েছেন। ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে ঢাকায় ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’ দিয়ে দর্শক মাতানোর পর জুলাই ও আগস্টে কলকাতায় মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি ছবি-‘ডিয়ার মা’ ও ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’।
নতুন সিনেমার প্রচারণায় ব্যস্ত এই অভিনেত্রী সম্প্রতি কলকাতাভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল ইনডালজ এক্সপ্রেস-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে স্বীকার করলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে সম্পর্কে আছেন। পাশাপাশি
জানালেন বিয়ে নিয়ে নিজের ভাবনা ও ব্যক্তিজীবনের কিছু অজানা কথা। সঞ্চালকের প্রশ্নে জয়া অকপটভাবে বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই আছে। মানুষ তো একা থাকতে পারে না। অবশ্যই আছে।’ তবে তিনি জানান, তাঁর ‘বিশেষ মানুষ’ সিনেমাজগতের কেউ নন। সিনেমার কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো তাঁর কোনো সচেতন সিদ্ধান্ত ছিল না, কিন্তু তা হয়ে গেছে। জয়ার ভাষ্যে, ‘আমরা অনেক দিন ধরেই একসঙ্গে আছি, বহু বছর…। যেকোনো সম্পর্কে পার্টনার হওয়ার আগে ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারা গুরুত্বপূর্ণ; আমরা সেটা পেরেছি। সে আমার অনেক অত্যাচার সহ্য করে। আমি একজন অভিনয়শিল্পী, অনেক ভ্রমণ করি, কলকাতায় এসে দীর্ঘদিন কাজ করি-এসব কোনো কিছুই সে মনেও আনে না। আমাকে কাজ করতে দিচ্ছে, এটা
বড় বিষয়। আমরা দু’জনই খুব প্রাইভেট মানুষ, তাই নিজেদের মতো করে থাকার চেষ্টা করি।’ সঙ্গীর কোন একটি গুণ সবচেয়ে পছন্দ-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সে অনেক শান্ত।’ সঞ্চালক তখন মজা করে বলেন,`আপনিও তো শান্ত।' জয়া হেসে জবাব দেন, “হ্যাঁ, হয়তো সে জন্যই তাঁকে পছন্দ করেছি।’ বিয়ে প্রসঙ্গে জয়া জানান, ‘এটা আমি এখনই বলতে পারব না। আমার বিয়ে করার খুব তাড়াতাড়ি ইচ্ছা হবে কি না, কিংবা আদৌ হবে কি না-আমি জানি না। তবে বিয়ে করে একসঙ্গে থাকার ধারণাকে আমি শ্রদ্ধা করি, কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’ তাহলে কি তিনি বিয়ের জন্য প্রস্তুত নন-এমন প্রশ্নে বলেন, ‘এটা প্রস্তুতির বিষয় নয়। আমার আসলে একটা ভীতি আছে, ভয় কাজ
করে।’ এ ভয় কি অতীত সম্পর্কের অভিজ্ঞতার জন্য-জয়ার উত্তর, ‘হতেই পারে। আমারও সেটাই মনে হয়।’ সাক্ষাৎকারের শেষদিকে অভিনেত্রী জানান, নতুন কিছু সিনেমা ও ওয়েব সিরিজ নিয়ে কথা চলছে, তবে সেগুলোর বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চান না। দুই বাংলার চলচ্চিত্রে সমানতালে কাজ করা জয়া আহসান বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী। ‘গেরিলা’, ‘চোরাবালি’, ‘রাজোত্তর’, ‘বিউটি সার্কাস’, ‘বিজয়া’ থেকে শুরু করে ‘বিনিসুতোয়’-বড় পর্দায় তাঁর প্রতিটি চরিত্রই দর্শকের কাছে আলাদা আবেদন তৈরি করেছে। অভিনয়ের বাইরে তিনি প্রযোজনাতেও যুক্ত হয়েছেন, যেমন ‘দেবী’ ও ‘ঝরা পালক’। নিজের কাজ ও ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয়া আহসান আজ দেশের সীমা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও পরিচিত মুখ।
জানালেন বিয়ে নিয়ে নিজের ভাবনা ও ব্যক্তিজীবনের কিছু অজানা কথা। সঞ্চালকের প্রশ্নে জয়া অকপটভাবে বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই আছে। মানুষ তো একা থাকতে পারে না। অবশ্যই আছে।’ তবে তিনি জানান, তাঁর ‘বিশেষ মানুষ’ সিনেমাজগতের কেউ নন। সিনেমার কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো তাঁর কোনো সচেতন সিদ্ধান্ত ছিল না, কিন্তু তা হয়ে গেছে। জয়ার ভাষ্যে, ‘আমরা অনেক দিন ধরেই একসঙ্গে আছি, বহু বছর…। যেকোনো সম্পর্কে পার্টনার হওয়ার আগে ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারা গুরুত্বপূর্ণ; আমরা সেটা পেরেছি। সে আমার অনেক অত্যাচার সহ্য করে। আমি একজন অভিনয়শিল্পী, অনেক ভ্রমণ করি, কলকাতায় এসে দীর্ঘদিন কাজ করি-এসব কোনো কিছুই সে মনেও আনে না। আমাকে কাজ করতে দিচ্ছে, এটা
বড় বিষয়। আমরা দু’জনই খুব প্রাইভেট মানুষ, তাই নিজেদের মতো করে থাকার চেষ্টা করি।’ সঙ্গীর কোন একটি গুণ সবচেয়ে পছন্দ-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সে অনেক শান্ত।’ সঞ্চালক তখন মজা করে বলেন,`আপনিও তো শান্ত।' জয়া হেসে জবাব দেন, “হ্যাঁ, হয়তো সে জন্যই তাঁকে পছন্দ করেছি।’ বিয়ে প্রসঙ্গে জয়া জানান, ‘এটা আমি এখনই বলতে পারব না। আমার বিয়ে করার খুব তাড়াতাড়ি ইচ্ছা হবে কি না, কিংবা আদৌ হবে কি না-আমি জানি না। তবে বিয়ে করে একসঙ্গে থাকার ধারণাকে আমি শ্রদ্ধা করি, কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’ তাহলে কি তিনি বিয়ের জন্য প্রস্তুত নন-এমন প্রশ্নে বলেন, ‘এটা প্রস্তুতির বিষয় নয়। আমার আসলে একটা ভীতি আছে, ভয় কাজ
করে।’ এ ভয় কি অতীত সম্পর্কের অভিজ্ঞতার জন্য-জয়ার উত্তর, ‘হতেই পারে। আমারও সেটাই মনে হয়।’ সাক্ষাৎকারের শেষদিকে অভিনেত্রী জানান, নতুন কিছু সিনেমা ও ওয়েব সিরিজ নিয়ে কথা চলছে, তবে সেগুলোর বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চান না। দুই বাংলার চলচ্চিত্রে সমানতালে কাজ করা জয়া আহসান বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী। ‘গেরিলা’, ‘চোরাবালি’, ‘রাজোত্তর’, ‘বিউটি সার্কাস’, ‘বিজয়া’ থেকে শুরু করে ‘বিনিসুতোয়’-বড় পর্দায় তাঁর প্রতিটি চরিত্রই দর্শকের কাছে আলাদা আবেদন তৈরি করেছে। অভিনয়ের বাইরে তিনি প্রযোজনাতেও যুক্ত হয়েছেন, যেমন ‘দেবী’ ও ‘ঝরা পালক’। নিজের কাজ ও ব্যক্তিত্ব দিয়ে জয়া আহসান আজ দেশের সীমা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও পরিচিত মুখ।