
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আগুনের বলয়ে জ্যাক ও নেইতিরি

জেমস ক্যামেরন, হলিউডে মহাকাব্যিক অধ্যায় তৈরির কারিগর। আজ থেকে ২৮ বছর আগে ‘টাইটানিক’ দিয়ে যিনি হলিউড সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে যে মহাকাব্য রচনা করেছেন, সেটা এখনও নিজেই টেনে নিয়ে যাচ্ছেন। তার আরেক মহকাব্যিক সিনেমার নাম ‘অ্যাভাটার’। কল্পবিজ্ঞানের যে দ্যুতি, সেটা তিনি প্রমান করেছেন এ সিনেমা দিয়ে।
ইতোমধ্যে এ ফ্র্যাঞ্চাইজির দুটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। দর্শক ভক্তরা অপেক্ষায় আছে তৃতীয় কিস্তির। এবার সেই সময়ও প্রায় আসন্ন। বলা যায়, জেমস ক্যামেরনের মহাকাব্যিক অ্যাভাটার কাহিনীর পরবর্তী অধ্যায় প্রায় এসে গেছে!
‘অ্যাভাটার-থ্রি : ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ নামে নতুন এই কিস্তি দর্শকদের প্যান্ডোরার রহস্যময় জগতের আরও গভীরে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। মনোমুগ্ধকর নতুন ল্যান্ডস্কেপ, সংস্কৃতি এবং প্রাণীর সঙ্গে
সমৃদ্ধ, প্রাণবন্ত মহাবিশ্বকে প্রসারিত করে। নতুন কিস্তিতে দেখা যাবে, ‘অ্যাভাটার’ ও ‘দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার’র নিজেদের সাফল্যের পর, জেক সালি (স্যাম ওয়ার্থিংটন) এবং নেটিরি (জো সালদানা) তাদের পরিবার এবং তাদের বাড়ি বলে ডাকা গ্রহকে রক্ষা করার জন্য তাদের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা গেছে, প্রত্যাশিত এই সিক্যুয়েলে পরিচিত জঙ্গল এবং সমুদ্রের ওপারে যাত্রা করে প্যান্ডোরার অজানা অঞ্চলগুলোও দর্শকরা খুঁজে পাবেন। আগেরবার অ্যাডভেঞ্চারটি দর্শকদের সমুদ্রের গভীরে নিয়ে নতুন উপজাতি এবং প্রজাতি আবিষ্কার করে, সেইসাথে ঢেউয়ের নীচে লুকিয়ে থাকা লুকানো বিপদগুলোও আবিষ্কার করে। কিন্তু এবার সালি পরিবার আরও বড় হুমকির মুখোমুখি। পুরানো শত্রুদের সঙ্গে এবার যোগ দিয়েছে নতুন শত্রু, যারা প্যান্ডোরার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
ঘোষণা করে। যা জ্যাক-নেইতিরির পরিবার তো বটে, প্যান্ডোরায় বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য এবং এর জনগণের বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ। একইসঙ্গে এবার দেখা যাবে, জ্যাক এবং নেইতিরির সন্তানরা বড় হওয়ার পাশাপাশি তারা তাদের গ্রহ রক্ষায় আরও দায়িত্ব নেবে এবং অপ্রত্যাশিত চরিত্রগুলোর সঙ্গে নতুন জোট তৈরি করবে। কিন্তু মানুষ এবং নাভি উভয় পক্ষ থেকেই যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে বা হবে, প্যান্ডোরার বাসিন্দারা কি ভবিষ্যদের জন্য তাদের বাড়ি রক্ষা করতে পারবে, নাকি তারা অতীতের ভুলগুলো পুনরাবৃত্তি করার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে- এমন প্রশ্ন থেকেই যায়। আর সেটার উত্তর কেবল একজনই দিতে পারবেন, তিনি জেমস ক্যামেরন। ফ্র্যাঞ্চাইটি কী তিনি আরও টেনে নেবেন, নাকি এখানেই ইতি টানবেন, সেটা কেবল
নির্মাতাই বলতে পারেন। তবে সময়ের সেরা ভিজ্যুয়াল এফেক্টের সাহায্যে ‘অ্যাভাটার-৩’ আবারও সিনেমার সীমানা অতিক্রম করতে প্রস্তুত, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ‘ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ নামেই বোঝা যায়, এবার আগুনের ঝলক বেশি থাকবে। টিজার ও ট্রেলারে যতটুকু দেখা গেছে, একটি আগ্নেয়গিরি অঞ্চল অন্বেষণ করার সময় প্যানডোরা গ্রহের অদম্য সদস্য, আগ্নেয়গিরি অঞ্চলে বসবাসরত অদেখা নাভি এবং মানব আক্রমণকারীদের মধ্যে গভীর সংঘাত হবে। ঘটনা যাই ঘটুক। ‘অ্যাভাটার ৩: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ প্রযুক্তি এবং গল্প বলার সীমানা অতিক্রম করে ভক্তদের প্যান্ডোরা কাহিনীর একটি রোমাঞ্চকর জগতে নিয়ে যাবে, এটা নিশ্চিত। জেমস ক্যামেরন পরিচালিত এ সিনেমার বাজেট ৪০০ মিলিয়ন ডলার বলে জানা গেছে। এটি চলতি বছরের
১৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে।
সমৃদ্ধ, প্রাণবন্ত মহাবিশ্বকে প্রসারিত করে। নতুন কিস্তিতে দেখা যাবে, ‘অ্যাভাটার’ ও ‘দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার’র নিজেদের সাফল্যের পর, জেক সালি (স্যাম ওয়ার্থিংটন) এবং নেটিরি (জো সালদানা) তাদের পরিবার এবং তাদের বাড়ি বলে ডাকা গ্রহকে রক্ষা করার জন্য তাদের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা গেছে, প্রত্যাশিত এই সিক্যুয়েলে পরিচিত জঙ্গল এবং সমুদ্রের ওপারে যাত্রা করে প্যান্ডোরার অজানা অঞ্চলগুলোও দর্শকরা খুঁজে পাবেন। আগেরবার অ্যাডভেঞ্চারটি দর্শকদের সমুদ্রের গভীরে নিয়ে নতুন উপজাতি এবং প্রজাতি আবিষ্কার করে, সেইসাথে ঢেউয়ের নীচে লুকিয়ে থাকা লুকানো বিপদগুলোও আবিষ্কার করে। কিন্তু এবার সালি পরিবার আরও বড় হুমকির মুখোমুখি। পুরানো শত্রুদের সঙ্গে এবার যোগ দিয়েছে নতুন শত্রু, যারা প্যান্ডোরার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
ঘোষণা করে। যা জ্যাক-নেইতিরির পরিবার তো বটে, প্যান্ডোরায় বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য এবং এর জনগণের বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ। একইসঙ্গে এবার দেখা যাবে, জ্যাক এবং নেইতিরির সন্তানরা বড় হওয়ার পাশাপাশি তারা তাদের গ্রহ রক্ষায় আরও দায়িত্ব নেবে এবং অপ্রত্যাশিত চরিত্রগুলোর সঙ্গে নতুন জোট তৈরি করবে। কিন্তু মানুষ এবং নাভি উভয় পক্ষ থেকেই যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে বা হবে, প্যান্ডোরার বাসিন্দারা কি ভবিষ্যদের জন্য তাদের বাড়ি রক্ষা করতে পারবে, নাকি তারা অতীতের ভুলগুলো পুনরাবৃত্তি করার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে- এমন প্রশ্ন থেকেই যায়। আর সেটার উত্তর কেবল একজনই দিতে পারবেন, তিনি জেমস ক্যামেরন। ফ্র্যাঞ্চাইটি কী তিনি আরও টেনে নেবেন, নাকি এখানেই ইতি টানবেন, সেটা কেবল
নির্মাতাই বলতে পারেন। তবে সময়ের সেরা ভিজ্যুয়াল এফেক্টের সাহায্যে ‘অ্যাভাটার-৩’ আবারও সিনেমার সীমানা অতিক্রম করতে প্রস্তুত, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ‘ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ নামেই বোঝা যায়, এবার আগুনের ঝলক বেশি থাকবে। টিজার ও ট্রেলারে যতটুকু দেখা গেছে, একটি আগ্নেয়গিরি অঞ্চল অন্বেষণ করার সময় প্যানডোরা গ্রহের অদম্য সদস্য, আগ্নেয়গিরি অঞ্চলে বসবাসরত অদেখা নাভি এবং মানব আক্রমণকারীদের মধ্যে গভীর সংঘাত হবে। ঘটনা যাই ঘটুক। ‘অ্যাভাটার ৩: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ প্রযুক্তি এবং গল্প বলার সীমানা অতিক্রম করে ভক্তদের প্যান্ডোরা কাহিনীর একটি রোমাঞ্চকর জগতে নিয়ে যাবে, এটা নিশ্চিত। জেমস ক্যামেরন পরিচালিত এ সিনেমার বাজেট ৪০০ মিলিয়ন ডলার বলে জানা গেছে। এটি চলতি বছরের
১৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে।