ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অভিনেত্রীর নাম ভাঙিয়ে ‘ভুয়া বেনারসি শাড়ি’ বিক্রি
অশালীন ভঙ্গিতে ছবি তুলতে রাজি না হওয়ায় নাবালিকা মডেলকে চড়
সকলেই প্রেমে পড়তেন যে অভিনেতার!
বিচ্ছেদের পর কেন চুপ ছিলেন, জানালেন সামান্থা
অর্জুন ‘সিঙ্গল’, কিন্তু মালাইকা!
উর্দু ভাষায় আসক্ত হচ্ছে ভারতের জেন-জি প্রজন্ম
‘ছাত্রনং আন্দোলনং তপঃ’ করা এখন সময়ের দাবি : অভিনেত্রী শাওন
অনন্যার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা
বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পান্ডের নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘সিটিআরএল’ মুক্তি পেয়েছে। গত ৪ অক্টোবর থেকে নেটফ্লিক্সে স্ট্রিমিং হচ্ছে এটি। সে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে অনন্যা কথা বলেছেন বলিউড হাঙ্গামার সঙ্গে। পাঠকদের জন্য তার সাক্ষাৎকারের চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো। এ কাজের জন্য অনন্যা পান্ডের কাছে যখন স্ক্রিপ্ট আসে। তখন নির্মাতা তাকে বলেন আবশ্যই যেন ঠান্ডা মাথায় গল্পটি তিনি পড়েন। নির্মাতার কথা অনুযায়ী সেভাবেই স্ক্রিপ্ট খোলেন।
এরপর গল্পটি শেষ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে অনন্যা বলেন, ‘নির্মাতা বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানির সঙ্গে আমার এর আগে কাজের সুযোগ হয়নি। এবারই প্রথম কাজ করলাম। তবে তার নির্মাণ সম্পর্কে আমার আগে থেকেই ধারণা ছিল। তাই তিনি যখন আমাকে গল্পটি ঠান্ডা মাথায়
পড়ার কথা বলেন, তখনই বুঝেছি এই গল্প আমাকে নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এরপর যখন পড়তে শুরু করলাম তখন আমার ধারণাই বদলে যায়। একপর্যায় গল্প বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে যাই। কারণ এমন গল্পের সিনেমা আমি এর আগে দেখিনি। এটি সম্পূর্ণ নতুন পৃথিবীর গল্প।’ এরপর ওয়েব ফিল্মের গল্প নিয়ে অনন্যা বলেন, ‘সাধারণভাবেই এর গল্প শুরু হয়। শুরুতেই দেখানো হয় বিভিন্ন কারণে এক প্রেমিক-প্রেমিকার সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু সেই সম্পর্ক ভাঙার জন্য সবাই মেয়েটিকেই দায়ী করতে থাকে। তখন মেয়েটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিয়ে ছেলেটির সব স্মৃতি তার জীবন থেকে মুছতে চায়, যা করতে গিয়ে একটি সময় ছেলেটি নিখোঁজ হয়ে যায়। মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের
ভয়াবহ দিক ফুটে উঠেছে এ গল্পে। যে গল্পে কাজের অভিজ্ঞতা আমাকে নতুনভাবে ভাবার জন্য বাধ্য করেছে। এমন একটি প্রজেক্টের অংশ হতে পেরে আমি আনন্দিত।’ ওয়েব ফিল্ম প্রসঙ্গে অনন্যা আরও জানান, এটি খুবই ভয়ংকর এক অভিজ্ঞতা ছিল তার জন্য। কারণ এআই সম্পর্কে তিনি অজ্ঞাত ছিলেন। কিন্তু এ সিরিজটা করতে গিয়ে তিনি হতবাক হয়ে যান এবং ভাবতে বাধ্য হন বাস্তবেও এমনটি ঘটতে পারে। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে পরিচালিত ‘সিটিআরএল’-এর গল্প লিখেছেন অবিনাশ সম্পাথ।
পড়ার কথা বলেন, তখনই বুঝেছি এই গল্প আমাকে নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এরপর যখন পড়তে শুরু করলাম তখন আমার ধারণাই বদলে যায়। একপর্যায় গল্প বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে যাই। কারণ এমন গল্পের সিনেমা আমি এর আগে দেখিনি। এটি সম্পূর্ণ নতুন পৃথিবীর গল্প।’ এরপর ওয়েব ফিল্মের গল্প নিয়ে অনন্যা বলেন, ‘সাধারণভাবেই এর গল্প শুরু হয়। শুরুতেই দেখানো হয় বিভিন্ন কারণে এক প্রেমিক-প্রেমিকার সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু সেই সম্পর্ক ভাঙার জন্য সবাই মেয়েটিকেই দায়ী করতে থাকে। তখন মেয়েটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিয়ে ছেলেটির সব স্মৃতি তার জীবন থেকে মুছতে চায়, যা করতে গিয়ে একটি সময় ছেলেটি নিখোঁজ হয়ে যায়। মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের
ভয়াবহ দিক ফুটে উঠেছে এ গল্পে। যে গল্পে কাজের অভিজ্ঞতা আমাকে নতুনভাবে ভাবার জন্য বাধ্য করেছে। এমন একটি প্রজেক্টের অংশ হতে পেরে আমি আনন্দিত।’ ওয়েব ফিল্ম প্রসঙ্গে অনন্যা আরও জানান, এটি খুবই ভয়ংকর এক অভিজ্ঞতা ছিল তার জন্য। কারণ এআই সম্পর্কে তিনি অজ্ঞাত ছিলেন। কিন্তু এ সিরিজটা করতে গিয়ে তিনি হতবাক হয়ে যান এবং ভাবতে বাধ্য হন বাস্তবেও এমনটি ঘটতে পারে। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে পরিচালিত ‘সিটিআরএল’-এর গল্প লিখেছেন অবিনাশ সম্পাথ।