ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অপারেশন নাট ক্র্যাক: আখাউড়া দখলের যুদ্ধ
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘ফ্যাসিবাদ’ ও ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েমের অভিযোগ: ফার্স্টপোস্টে ছাত্রলীগের সভাপতির নিবন্ধ
‘স্বাধীনতা বিরোধী’ ও চীনপন্থীদের কবজায় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য প্যানেল, বিতাড়িত সব ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী
‘দেশের প্রশংসনীয় অগ্রগতি রাষ্ট্র পরিচালনায় শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের ফল’: মাহফুজ আনাম
জরিপে ধস: অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমে ‘চরম অসন্তুষ্ট’ ৯২ শতাংশ মানুষ, তলানিতে জনপ্রিয়তা
রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যা : নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের পর দেশে এখন কিসের রাজত্ব চলছে?
ঝিনাইদহ শত্রুমুক্ত: পশ্চিমাঞ্চলীয় রণাঙ্গনে যৌথবাহিনীর জয়যাত্রা অব্যাহত
সাবেক বিচারপতি জিনাত আরা আইন কমিশনের চেয়ারম্যান
আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হয়েছেন আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি জিনাত আরা। বুধবার তাকে নিয়োগ দিয়ে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২০২০ সালে ১২ মার্চ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ থেকে অবসরে যান তিনি। জিনাত আরা ছিলেন আপিল বিভাগের দ্বিতীয় নারী বিচারপতি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘আইন কমিশন আইন, ১৯৯৬ (১৯৯৬ সনের ১৯নং আইন) এর ধারা ৫-এর উপ-ধারা (১) ও (২)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, সরকার, সাবেক বিচারপতি জিনাত আরাকে নিয়োগের তারিখ হইতে পরবর্তী ৩ (তিন) বৎসরের জন্য আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করেছে। ওই পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারকের প্রাপ্য বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধাদি প্রাপ্ত হইবেন।’
জিনাত আরা বিএসসি ও এলএলবি
পাশের পর ১৯৭৮ সালের ৩ নভেম্বর বিচার বিভাগে মুনসেফ হিসাবে যোগদান করেন। ১৯৯৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর তিনি জেলা ও দায়রা জজ হিসাবে পদোন্নতি পান। এরপর ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারপতি হিসাবে হাইকোর্টে নিয়োগ পান। আর ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর ২০১৮ সালের ৯ অক্টোবর জিনাত আরা সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
পাশের পর ১৯৭৮ সালের ৩ নভেম্বর বিচার বিভাগে মুনসেফ হিসাবে যোগদান করেন। ১৯৯৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর তিনি জেলা ও দায়রা জজ হিসাবে পদোন্নতি পান। এরপর ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারপতি হিসাবে হাইকোর্টে নিয়োগ পান। আর ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর ২০১৮ সালের ৯ অক্টোবর জিনাত আরা সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।



