ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ফেলে যাওয়া অস্ত্রই তালেবানের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি
মাদুরো যেভাবে ব্যর্থ করছেন ভবিষ্যদ্বাণী
এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি
অস্ত্র সমর্পণের জন্য নতুন শর্ত ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের
যুক্তরাজ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা নিয়ে ‘সুখবর’ দিলেন সারাহ কুক
গ্রিস উপকূলে অভিবাসী নৌকাডুবি, নিহত ১৮
ভারতের গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩
লোহিত সাগরে সৌদি আরব ও পানামার ট্যাংকারে হামলা
লোহিত সাগরে দুটি জ্বালানিবাহী ট্যাঙ্কার হামলা চালানো হয়েছে। এরমধ্যে একটি সৌদি আরবের মালিকানাধীন এবং অন্যটি পানামার পতাকাবাহী জাহাজ।
সোমবার ইয়েমেন উপকূলের কাছে এই ঘটনা ঘটেছে। ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা এই হামলা চালিয়েছে কি না সেটি এখনও জানা যায়নি।
আক্রান্ত হওয়ার সময় সৌদির পতাকাবাহী ট্যাংকার আমজাদ এবং পানামার পতাকাবাহী ব্লু লাগুন-১ জাহাজটি পাশাপাশি এলাকায় নোঙর করা ছিল। তবে সৌদির মালিকানাধীন ট্যাংকারটিকে সরাসরি হামলার নিশানা বানানো হয়নি। খবর রয়টার্সের
ট্যাংকার আমজাদের মালিক সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বাহরি। সৌদি মালিকানাধীন এই সুপারট্যাঙ্কারের সর্বোচ্চ ২০ লাখ ব্যারেল তেল পরিবহনের সক্ষমতা রয়েছে। পানামার পতাকাবাহী জাহাজ ব্লু লাগুন-১ জাহাজের সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা ১০ লাখ ব্যারেল।
গত বছরের ৭ অক্টোবর
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে এডেন ও লোহিত সাগরে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন জাহাজে গত নভেম্বর থেকে হামলা চালিয়ে আসছে হুথিরা। ইরান সমর্থিত এই গোষ্ঠিকে ঠেকাতে ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য যৌথ হামলা চালালেও; সেগুলো তেমন ফলপ্রসূ হচ্ছে না। হুথিদের হামলার কারণে লোহিত সাগর দিয়ে জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো।
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে এডেন ও লোহিত সাগরে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন জাহাজে গত নভেম্বর থেকে হামলা চালিয়ে আসছে হুথিরা। ইরান সমর্থিত এই গোষ্ঠিকে ঠেকাতে ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য যৌথ হামলা চালালেও; সেগুলো তেমন ফলপ্রসূ হচ্ছে না। হুথিদের হামলার কারণে লোহিত সাগর দিয়ে জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো।



