ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ওয়াশিংটনে গোপন দলিলে ২৬ মার্চ: ‘শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ ঘোষণা করেছেন’
বিডিআর বিদ্রোহের ‘দাবার ঘুঁটি’ ও খুনিদের মুক্তি: ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি- রুদ্র মুহম্মদ জাফর
”ভিডিও বানিয়ে ফাইভ স্টারে থাকা যায় না, ‘কনটেন্ট ক্রিয়েটর’ শুধুই লোকদেখানো মুখোশ, আমি কাজ করি ‘ইসরায়েলের’ হয়ে”
চীন–পাকিস্তান ঘুরে বাংলাদেশের আকাশ নিরাপত্তা: ড্রোন ও প্রতিরক্ষা চুক্তিতে ব্যয়, ঝুঁকি ও গোপন প্রশ্ন
অবৈধ ইউনুস সরকারের জেলখানা যে আওয়ামী লীগের মৃত্যুকুপ
২০১০-২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্যের হার অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে শেখ হাসিনা
কারাগারকে রাষ্ট্রীয় কসাইখানায় পরিণত করেছেন ইউনূস, কোথায় মানবাধিকার
‘রাষ্ট্রের তিন অঙ্গকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান ও আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেছেন, কমপ্লিট সেপারেশন বলতে কিছু নেই। রাষ্ট্রের তিন অঙ্গকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। তবে আমরা চাইব বিচার বিভাগে যেন হস্তক্ষেপ না হয়।
মঙ্গলবার রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সংস্কার কমিশনের দ্বিতীয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শাহ আবু নাঈম বলেন, রাষ্ট্রের তিন অঙ্গকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। কারণ আদালত রায় দিলে তার বাস্তবায়ন করে থাকে সরকার। আবার বিচার বিভাগ না থাকলে দেশ চলতে পারবে না। তবে বিচার বিভাগের কথা সবাইকে শুনতে হবে। আমরা চাইব যেন হস্তক্ষেপ না হয়। নির্বাহী বিভাগ যাতে বিচার বিভাগের
ওপর হস্তক্ষেপ না করতে পারে, সে বিষয়ে প্রস্তাবনা দেওয়া হবে। রায় পছন্দ না হলে আপিলের সুযোগ আছে। কারণ রায়ে তো দুই পক্ষকে খুশি করা যাবে না। তিনি বলেন, আমরা সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগে বিচারক নিয়োগের একটা নীতিমালা করে দেব। একজন এসে বলবে যে, অমুক আমার চাচা, তাকে জজ বানাতে হবে- এটা যাতে না হয় সেজন্য নীতিমালাটা করব। কমিশনের প্রধান বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কার কমিশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে। তবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে মতামত নেওয়া হবে না। আমরা সুপারিশ দেব। সেটি নিয়ে হয়তো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলবে উপদেষ্টা পরিষদ। বৈঠকে কমিশনের সদস্য হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি
ফরিদ আহমেদ শিবলী, সুপ্রিমকোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক (সুপন) প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ওপর হস্তক্ষেপ না করতে পারে, সে বিষয়ে প্রস্তাবনা দেওয়া হবে। রায় পছন্দ না হলে আপিলের সুযোগ আছে। কারণ রায়ে তো দুই পক্ষকে খুশি করা যাবে না। তিনি বলেন, আমরা সুপ্রিমকোর্টের উভয় বিভাগে বিচারক নিয়োগের একটা নীতিমালা করে দেব। একজন এসে বলবে যে, অমুক আমার চাচা, তাকে জজ বানাতে হবে- এটা যাতে না হয় সেজন্য নীতিমালাটা করব। কমিশনের প্রধান বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কার কমিশন রিপোর্ট প্রস্তুত করবে। তবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে মতামত নেওয়া হবে না। আমরা সুপারিশ দেব। সেটি নিয়ে হয়তো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলবে উপদেষ্টা পরিষদ। বৈঠকে কমিশনের সদস্য হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি
ফরিদ আহমেদ শিবলী, সুপ্রিমকোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক (সুপন) প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।



