ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন
The political Lens By RP Station
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ
আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা
১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি
যৌথবাহিনীর অভিযান ১৫ দিনে ১৮৫ অস্ত্র উদ্ধার গ্রেফতার ৮৪
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় লুট হওয়া ১৮৫টি অস্ত্র যৌথবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও এ ঘটনায় গত ১৫ দিনে ৮৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া অভিযানে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে ১৮৫টি। এ সময় ৮৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১১টি রিভলভার, ৫৬টি পিস্তল, ১১টি রাইফেল, ২৫টি শটগান, ৫টি পাইপগান, ২০টি শুটারগান, ১৩টি এলজি, ২৫টি বন্দুক, একটি একে-৪৭, দুটি গ্যাসগান, একটি চাইনিজ রাইফেল, তিনটি এয়ারগান, চারটি এসবিবিএ, চারটি এসএমজি, দুটি টিয়ার গ্যাস লঞ্চার ও দুটি
ত্রি-কোয়াটার। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারা দেশে দুর্বৃত্তরা বিভিন্ন থানায় অগ্নিসংযোগ ও হামলা চালায়। থানা ও ফাঁড়িতে হামলার পর অস্ত্র-গোলাবারুদ লুট করে নেয় দুর্বৃত্তরা। ৩ সেপ্টেম্বর ছিল অস্ত্র-গোলাবারুদ জমা দেওয়ার শেষ দিন। এরপর ৪ সেপ্টেম্বর থেকে লুট ও অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনীর অভিযান চালান। যৌথ অভিযানে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, কোস্টগার্ড এবং র্যাব।
ত্রি-কোয়াটার। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারা দেশে দুর্বৃত্তরা বিভিন্ন থানায় অগ্নিসংযোগ ও হামলা চালায়। থানা ও ফাঁড়িতে হামলার পর অস্ত্র-গোলাবারুদ লুট করে নেয় দুর্বৃত্তরা। ৩ সেপ্টেম্বর ছিল অস্ত্র-গোলাবারুদ জমা দেওয়ার শেষ দিন। এরপর ৪ সেপ্টেম্বর থেকে লুট ও অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনীর অভিযান চালান। যৌথ অভিযানে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, কোস্টগার্ড এবং র্যাব।



