ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সৈকতে ২ মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে বাংলাদেশি দম্পতির মৃত্যু
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড: ৭ নম্বর ভবনের চারটি তলা পুড়ে ছাই
মিরপুরে এমসিসি ক্যাম্পের আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাজশাহীতে তেলের আগুনে পুড়ল ৮ দোকান
তেলের ডিপোতে আগুন, পুড়ল ৪শ ব্যারেল
বড়াইগ্রামে বসতঘরে আগুন, পুড়ে ছাই এক বছরের শিশু
কড়াইল বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মোবাইল চার্জে দিয়ে ঘুম, বিস্ফোরণে চিকিৎসকের মৃত্যু
ময়মনসিংহে মোবাইল ফোন বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে ডাক্তারের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের লোকজন বলেছেন, তিনি বিছানার পাশে চার্জে ফোন রেখে ঘুমিয়ে ছিলেন।
শুক্রবার ভোররাত ৪টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত চিকিৎসকের নাম তারিকুল আলম নোমান (৪২)। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি নগরের গরিব জমির মুন্সি এলাকার মৃত তাহের উদ্দিনের ছেলে।
কোতোয়ালী থানা-পুলিশ জানায়, তারিকুল ডিউটি শেষে রাত একটার দিকে নিজ বাসায় ফেরেন। তিনি আলাদা একটি কক্ষে একা ঘুমাতে যান। ওই সময় নিজ বিছানার পাশে প্রতিদিনের মতো মোবাইল ফোন চার্জ দেন। ফোনটি বিস্ফোরিত হলে দগ্ধ হন ঘুমন্ত তারিকুল।
এতে তাঁর দুই হাত, বুক, নাক-মুখ পুড়ে যায়। এদিকে পোড়া গন্ধ আর আওয়াজ পেয়ে পরিবারের লোকজন দরজা খুলে তারিকুলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ভাই তাসরিকুল আলম শুক্রবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিনা ময়নাতদন্তে লাশ নেওয়ার আবেদন করেন। পুলিশের কাছেও আবেদন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কথা বলতে রাজি হননি। কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান জানান, রাত একটায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিদিনের মতো অস্ত্রোপচার শেষে বাসায় ফেরেন চিকিৎসক। পরিবারের অন্য সদস্যদের বিরক্ত না করে তিনি আলাদা রুমে ঘুমাতে যান। বিছানার পাশে রাখা মাল্টিপ্লাগে
নিজের মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ওসি বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, ফোনটি চার্জে থাকা অবস্থায় বিস্ফোরিত হয়ে শরীরে আগুন ধরে যায়। কী কোম্পানির মুঠোফোন ছিল, তা জানা যায়নি। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
এতে তাঁর দুই হাত, বুক, নাক-মুখ পুড়ে যায়। এদিকে পোড়া গন্ধ আর আওয়াজ পেয়ে পরিবারের লোকজন দরজা খুলে তারিকুলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ভাই তাসরিকুল আলম শুক্রবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিনা ময়নাতদন্তে লাশ নেওয়ার আবেদন করেন। পুলিশের কাছেও আবেদন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কথা বলতে রাজি হননি। কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান জানান, রাত একটায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিদিনের মতো অস্ত্রোপচার শেষে বাসায় ফেরেন চিকিৎসক। পরিবারের অন্য সদস্যদের বিরক্ত না করে তিনি আলাদা রুমে ঘুমাতে যান। বিছানার পাশে রাখা মাল্টিপ্লাগে
নিজের মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ওসি বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, ফোনটি চার্জে থাকা অবস্থায় বিস্ফোরিত হয়ে শরীরে আগুন ধরে যায়। কী কোম্পানির মুঠোফোন ছিল, তা জানা যায়নি। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’