ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দুবাইয়ের চাকরির প্রলোভনে পাকিস্তানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ
ঐতিহাসিক অডিওতে জিয়ার স্বীকারোক্তি: বঙ্গবন্ধুর নামেই স্বাধীনতার ঘোষণা, স্লোগান ছিল ‘জয় বাংলা’
‘ভুয়া তথ্যে চাকরি, ধরা পড়ে পায়ে ধরে কান্না’: শাহরিয়ার কবিরের জালিয়াতির মুখোশ উন্মোচন করলেন ব্যারিস্টার জিন্নাত আলী চৌধুরী
কথিত জুলাই আন্দোলনে পর হওয়া বেশীরভাগ মামলার ভুয়া মামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল চাঁদাবাজি
‘দেশ ধ্বংস করে ফেলছে এই স্টুপিড জেনারেশন’—জুলাই থেকে চলমান অরাজকতায় অতিষ্ঠ জনতা, ভাইরাল নারীর ক্ষোভ
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের
শাহজালালে যাত্রীর লাগেজে মিলল ৯৩ হাজার ইউরো
পুরোনোর বদলে নতুন সিন্ডিকেট চাই না
অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, পুরোনো সিন্ডিকেটের বদলে নতুন সিন্ডিকেট চাই না। শুধু আমরা রাজনীতির বদল করলাম না, রাজার বদল করলাম, এটা তো হতে পারে না। যারা আত্মত্যাগ করেছেন তাদের যে পরিবর্তনের চিন্তা, সংস্কারের চিন্তা এটা হলো সেটিই-আমরা এক অত্যাচারের বদলে আরেক অত্যাচারীকে বিকল্প হিসাবে দেখছি না।
শনিবার বিকালে নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির জনশুনানি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় বক্তারা নাগরিক সেবার ভোগান্তি, বিগত সরকারের সময়ে জনসম্পৃক্ততা ছাড়া বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, নাগরিক সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে ঘুস বাণিজ্য, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আত্মপরিচয় ও তাদের নাগরিক অধিকার, পর্যটনের অভিঘাত, শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিসহ নানা
বিষয়ে আলোচনা করেন। আলোচনা শেষে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমরা দেখেছি বিগত সময়ে সচিবরা কীভাবে ব্যবসায়ী হয়ে গেলেন এবং ব্যবসায়ীরা কেমন করে রাজনীতিবিদ হয়ে গেলেন। অনেকে মনে করেন, কেবল ব্যবসায়ীরাই রাজনীতিবিদ হয়নি, রাজনীতিবিদরাও ব্যবসায়ী হয়ে গেছেন। এখন কোনটা বেশি, কোনটা কম সেটি দেখার বিষয়। এটার বড় কারণ হচ্ছে যে, যার দায়িত্ব থেকে বের হয়ে গিয়ে অন্য সুবিধা নিয়ে গেছেন। আরেকটা বিষয় হলো, এত পরিবর্তনের পরও কোথায় যেন একটি ভীতি ও আস্থাহীনতা কাজ করছে। তিনি বলেন, আপনারা বলেছেন, রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গই কোনো না কোনোভাবে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে। যাদের আইন প্রণয়ন করার কথা তারা যুক্ত হয়ে গেছে। যাদের আইনের সুরক্ষা দেওয়ার কথা
তারা যুক্ত হয়ে গেছে। যারা আইনকে প্রয়োগ করার কথা তারা যুক্ত হয়ে গেছে। আইনকে যথার্থভাবে জবাবদিহিতা নাগরিক সুযোগের ভেতরে রাখার জন্য যুক্ত হয়ে গেছে। এমনকি যারা উর্দি পরেন তারাও যুক্ত হয়ে গেছেন। এটি দিয়ে বোঝা যায়, সামগ্রিকভাবে আমরা যে সমস্যার মোকাবিলা করছি তার আয়তন, তার ব্যাপ্তি কত ব্যাপক এবং গভীর। শ্বেতপত্র প্রস্তুতি কমিটির সদস্যদের মধ্যে অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, সেলিম রায়হান, শারমিন্দ নীলর্মী, একেএম এনামুল হক, ড. ইমরান মতিন, ড. কাজী ইকবাল, ফেরদৌস আরা বেগম, তৌফিকুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়নের লক্ষ্যে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যকে প্রধান করে ২৮ আগস্ট একটি কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
কমিটিকে ৯০ দিনের মধ্যে সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করার কথা রয়েছে।
বিষয়ে আলোচনা করেন। আলোচনা শেষে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমরা দেখেছি বিগত সময়ে সচিবরা কীভাবে ব্যবসায়ী হয়ে গেলেন এবং ব্যবসায়ীরা কেমন করে রাজনীতিবিদ হয়ে গেলেন। অনেকে মনে করেন, কেবল ব্যবসায়ীরাই রাজনীতিবিদ হয়নি, রাজনীতিবিদরাও ব্যবসায়ী হয়ে গেছেন। এখন কোনটা বেশি, কোনটা কম সেটি দেখার বিষয়। এটার বড় কারণ হচ্ছে যে, যার দায়িত্ব থেকে বের হয়ে গিয়ে অন্য সুবিধা নিয়ে গেছেন। আরেকটা বিষয় হলো, এত পরিবর্তনের পরও কোথায় যেন একটি ভীতি ও আস্থাহীনতা কাজ করছে। তিনি বলেন, আপনারা বলেছেন, রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গই কোনো না কোনোভাবে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে। যাদের আইন প্রণয়ন করার কথা তারা যুক্ত হয়ে গেছে। যাদের আইনের সুরক্ষা দেওয়ার কথা
তারা যুক্ত হয়ে গেছে। যারা আইনকে প্রয়োগ করার কথা তারা যুক্ত হয়ে গেছে। আইনকে যথার্থভাবে জবাবদিহিতা নাগরিক সুযোগের ভেতরে রাখার জন্য যুক্ত হয়ে গেছে। এমনকি যারা উর্দি পরেন তারাও যুক্ত হয়ে গেছেন। এটি দিয়ে বোঝা যায়, সামগ্রিকভাবে আমরা যে সমস্যার মোকাবিলা করছি তার আয়তন, তার ব্যাপ্তি কত ব্যাপক এবং গভীর। শ্বেতপত্র প্রস্তুতি কমিটির সদস্যদের মধ্যে অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, সেলিম রায়হান, শারমিন্দ নীলর্মী, একেএম এনামুল হক, ড. ইমরান মতিন, ড. কাজী ইকবাল, ফেরদৌস আরা বেগম, তৌফিকুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়নের লক্ষ্যে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যকে প্রধান করে ২৮ আগস্ট একটি কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
কমিটিকে ৯০ দিনের মধ্যে সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করার কথা রয়েছে।



