ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যা : নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের পর দেশে এখন কিসের রাজত্ব চলছে?
ঝিনাইদহ শত্রুমুক্ত: পশ্চিমাঞ্চলীয় রণাঙ্গনে যৌথবাহিনীর জয়যাত্রা অব্যাহত
চরম প্রতিকূলতাতেও অটুট জনসমর্থন: আওয়ামী লীগকে ছাড়া নির্বাচন চায় না দেশের ৬৯ শতাংশ মানুষ
আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির মারপ্যাঁচ: ঢাকায় মার্কিন যুদ্ধ-বিশেষজ্ঞদের উপস্থিতি
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘ফ্যাসিবাদ’ ও ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েমের অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সখ্য: জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতি চরম ঝুঁকির মুখে
ছয় বছরের শান্তি, মাত্র ছয় মাসেই নরক : নোবেলজয়ী ইউনুস সরকারের আরেকটি অর্জন সুন্দরবনে!
নিষিদ্ধ পলিথিন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নির্দেশনা প্রদান
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আজ (রবিবার) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় দেশের সকল বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারগণের উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক পলিথিন এবং পলিপ্রোপাইলিন ব্যাগ বন্ধে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি অফিস থেকে অনলাইনে যুক্ত কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
সভায় সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপগুলোতে এবং ১ নভেম্বর থেকে ঢাকার ১০টি কাচা বাজারে পলিথিন বন্ধে কার্যক্রম শুরু হবে। ১ নভেম্বর থেকে দেশব্যাপী পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হবে। এ কাজে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। উপদেষ্টা এ সময় পাহাড় কাটার পাশাপাশি নদী দখল ও
দূষণ রোধেও তাদের জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। উপদেষ্টা বলেন, প্লাস্টিক পলিথিনের অপ্রতিরোধ্য ব্যবহার পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মাটির উর্বরতা কমিয়ে দিচ্ছে, নদী-নালা ও জলাশয় দূষিত করছে এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এসব কারণে প্লাস্টিক পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে সকল পর্যায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। তিনি উপস্থিত সকল প্রশাসনিক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, তারা যেন নিজ নিজ এলাকায় পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন, পরিবহন এবং ব্যবহার বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, প্রশাসনের সমন্বিত পদক্ষেপই পলিথিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে। সভায় অংশগ্রহণকারীরা এ বিষয়ে সহযোগিতা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন এবং নিজেদের এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কঠোর আইন
প্রয়োগের অঙ্গীকার করেন।
দূষণ রোধেও তাদের জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। উপদেষ্টা বলেন, প্লাস্টিক পলিথিনের অপ্রতিরোধ্য ব্যবহার পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মাটির উর্বরতা কমিয়ে দিচ্ছে, নদী-নালা ও জলাশয় দূষিত করছে এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এসব কারণে প্লাস্টিক পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে সকল পর্যায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। তিনি উপস্থিত সকল প্রশাসনিক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, তারা যেন নিজ নিজ এলাকায় পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন, পরিবহন এবং ব্যবহার বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, প্রশাসনের সমন্বিত পদক্ষেপই পলিথিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে। সভায় অংশগ্রহণকারীরা এ বিষয়ে সহযোগিতা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন এবং নিজেদের এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কঠোর আইন
প্রয়োগের অঙ্গীকার করেন।



