ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
“কোন প্রকার উন্নয়নের বাস্তবায়ন দেখছি না, কোন সংস্কার দেখছি না; আরও চুরি-ডাকাতি বাড়ছে”
মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ সংশোধিত গেজেট (৩রা আগস্ট ২০২৫ প্রকাশিত) অনুযায়ী মোট ৮৩৬ জনকে ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে
“আওয়ামী লীগের সময় সায়দাবাদে রাত ৩ টার সময় ৩ লক্ষ টাকা নিয়ে দাঁড়ায় থাকতে ভয় পাইতো না মানুষ; আর এখন রাত ১০ টার পরে ৩ হাজার টাকা নিয়ে থাকতেও ভয় পায়”
পবিত্র কাবার সামনে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের জন্য দোয়া চাইলেন সাকিব আল হাসান
রাজধানীর বসুন্ধরায় লাকসাম উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আল আমিনের রহস্যজনক মৃত্যু: হত্যার অভিযোগ
ইউনূস চরম পুরুষতান্ত্রিক, হাপিস করে দিয়েছেন নোবেলের সঙ্গিনী তসলিমা বেগমকে: তসলিমা নাসরিন
দৌলতপুরে দয়াল বাবার আস্তানা বন্ধের দাবি
দৌলতপুরে তথাকথিত দয়াল বাবা কল্যাণপুরী তাছের আলীর আস্তানা স্থায়ীভাবে বন্ধের দাবিতে রোববার মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইমাম-ওলামা পরিষদ, হেফাজতে ইসলাম ও সর্বস্তরের জনগণ।
সভায় বক্তব্য দেন দৌলতপুর থানা ওলামা পরিষদের সভাপতি মাওলানা ফারুক হোসেন সিরাজী, দৌলতপুর হেফাজতে ইসলামের সভাপতি মুফতি আশরাফ আলী, ওলামা পরিষদের সম্পাদক হাবিবুর রহমান, জেলা ওলামা পরিষদের সম্পাদক রফিকুল ইসলাম লাদবী, ইমাম পরিষদের সভাপতি মাওলানা শামসুল হক।
বক্তারা বলেন, দৌলতপুর উপজেলাধীন চরদিয়াড় গ্রামে তথাকথিত দয়াল বাবা কল্যাণপুরী তাছের আলী দরবারে রিসালাতে মোজাদ্দেদিয়া নামে এক আস্তানা গড়ে তুলে। সেখানে তারা ধর্মের নামে ধর্মের অপব্যাখ্যা, ধর্ম-বিকৃতি, অসামাজিক কর্মকাণ্ড, মাদক কারবারি, ভূমি দখল, গুম-খুন, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অশ্লীল কাজে লপ্তি
থাকে। যুব সমাজকে মাদকাসক্ত করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। আরও বলনে, গত বছর তার আস্তানার ভেতরে হরিণগাছি গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের রাশেদসহ আরও একটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং তার নামে দুটি মামলাও দায়ের করা হয়। ফলে আলেম সমাজ ও এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলে। একপর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় তাদের এখান থেকে বিতাড়িত করা হয়।
থাকে। যুব সমাজকে মাদকাসক্ত করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। আরও বলনে, গত বছর তার আস্তানার ভেতরে হরিণগাছি গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের রাশেদসহ আরও একটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এবং তার নামে দুটি মামলাও দায়ের করা হয়। ফলে আলেম সমাজ ও এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলে। একপর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় তাদের এখান থেকে বিতাড়িত করা হয়।



