ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ড. ইউনূসের পদত্যাগ ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবিতে আওয়ামী লীগের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা, শনিবার দেশজুড়ে ‘লকডাউন’
ডিএমপির ডিসি সামীর বিরুদ্ধে মামলা-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাৎ এবং লন্ডনে টাকা পাচারের গুরুতর অভিযোগ
পে-স্কেলের গেজেট প্রকাশ নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
৬ ঘণ্টার বেশি অবরুদ্ধ থেকে সচিবালয় ছাড়লেন অর্থ উপদেষ্টা
এনইআইআর চালু হচ্ছে ১৬ ডিসেম্বর, ফোন নিবন্ধন চলবে মার্চ পর্যন্ত
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশে বাস্তুচ্যুত প্রায় ৫০ লাখ মানুষ : আইওএম
জলকামান-লাঠিচার্জ করে শাহবাগ মোড় থেকে আন্দোলনকারীদের সরাল পুলিশ
হাইকোর্টের রায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিল হওয়া তৃতীয় ধাপের প্রার্থীরা রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আন্দোলন করছেন। তাদেরকে সেখান থেকে তুলে দিতে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ।
দুপুর আড়াইটার দিকে অবরোধকারীদের রাস্তা থেকে সরাতে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার শুরু করে পুলিশ। সেখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে আন্দোনকারীরা অভিযোগ করছেন। আন্দোনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে ব্যস্ততম এই মোড় দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে দ্য ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রী জানান, ছত্রভঙ্গ আন্দোলনকারীরা মোড়ের পাশেই জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছেন।
এদিকে, জাতীয় জাদুঘরের সামনে আজ টানা চতুর্থ দিনের মতো অবস্থান নেন আন্দোলনকারী। দুপুরে কিছু সময়ের জন্য তারা শাহবাগ
মোড় অবরোধ করেন। এ নিয়ে অষ্টম দিনে গড়িয়েছে তাদের আন্দোলন। এর আগে চার দিন একই দাবিতে তারা প্রেসক্লাবের সামনে কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ রায় অনুসরণ করে নতুন ফলাফল প্রকাশ করতে নির্দেশ দেন। এরপর থেকেই নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা।
মোড় অবরোধ করেন। এ নিয়ে অষ্টম দিনে গড়িয়েছে তাদের আন্দোলন। এর আগে চার দিন একই দাবিতে তারা প্রেসক্লাবের সামনে কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ রায় অনুসরণ করে নতুন ফলাফল প্রকাশ করতে নির্দেশ দেন। এরপর থেকেই নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা।



