ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে প্রশ্ন মার্কিন আইনপ্রণেতাদের, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের তাগিদ
আলোচনা থাকলেও আপাতত উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল হচ্ছে না
এবার বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করল ভারত সরকার
আয়কর রিটার্নের নোটিশ পেলেন ফুটপাতের পিঠা বিক্রেতা তন্নী
লাশের রাজনীতি, পরিকল্পিত সন্ত্রাসঃ ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ
কপালে আঘাতের দগদগে চিহ্ন দিচ্ছে খুনের সাক্ষ্য: আশিকুরের মৃত্যু ‘স্বাভাবিক’ নয়, ‘রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড’ এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
২০ বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে জিন্নাহ উৎসব: স্বাধীনতাবিরোধীদের নতুন বার্তা
জলকামান-লাঠিচার্জ করে শাহবাগ মোড় থেকে আন্দোলনকারীদের সরাল পুলিশ
হাইকোর্টের রায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিল হওয়া তৃতীয় ধাপের প্রার্থীরা রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আন্দোলন করছেন। তাদেরকে সেখান থেকে তুলে দিতে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ।
দুপুর আড়াইটার দিকে অবরোধকারীদের রাস্তা থেকে সরাতে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার শুরু করে পুলিশ। সেখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে আন্দোনকারীরা অভিযোগ করছেন। আন্দোনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে ব্যস্ততম এই মোড় দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে দ্য ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রী জানান, ছত্রভঙ্গ আন্দোলনকারীরা মোড়ের পাশেই জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছেন।
এদিকে, জাতীয় জাদুঘরের সামনে আজ টানা চতুর্থ দিনের মতো অবস্থান নেন আন্দোলনকারী। দুপুরে কিছু সময়ের জন্য তারা শাহবাগ
মোড় অবরোধ করেন। এ নিয়ে অষ্টম দিনে গড়িয়েছে তাদের আন্দোলন। এর আগে চার দিন একই দাবিতে তারা প্রেসক্লাবের সামনে কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ রায় অনুসরণ করে নতুন ফলাফল প্রকাশ করতে নির্দেশ দেন। এরপর থেকেই নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা।
মোড় অবরোধ করেন। এ নিয়ে অষ্টম দিনে গড়িয়েছে তাদের আন্দোলন। এর আগে চার দিন একই দাবিতে তারা প্রেসক্লাবের সামনে কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করে দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ রায় অনুসরণ করে নতুন ফলাফল প্রকাশ করতে নির্দেশ দেন। এরপর থেকেই নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা।



