ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মহাখালীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন আহত
ভিডিও প্রমাণ: ময়মনসিংহে গণপিটুনিতে নিহত হিন্দু যুবক পুলিশের হেফাজতেই ছিলেন, কারখানা থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়নি
কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসে দুর্বৃত্তদের আগুন, পুড়ল গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: ভলকার তুর্ক
ভালুকায় যুবককে পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে তদন্ত অব্যাহত হাজারীবাগে এনসিপি নেত্রী জান্নাত আরা রুমির মরদেহ উদ্ধার
‘দেখামাত্র গ্রেপ্তার’ নির্দেশ: ইউনুস সরকারের নগ্ন ফ্যাসিবাদ
ছাত্র আন্দোলন: বাঁচানো গেল না গুলিবিদ্ধ শিশু রাতুলকে
বগুড়ায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যোগ দিয়ে গুলিতে আহত হয় ষষ্ঠ শ্রেণির শিশু জুনাইদ ইসলাম রাতুল মারা গেছে। ৪৯ দিন ধরে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করা শিশুটি সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে।
রাতুল বগুড়া উপশহরের পথ পাবলিক স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। সে ওই এলাকার মুদি দোকানি জিয়াউর রহমানের ছেলে।
জানা গেছে, ৫ আগস্ট সকালে নাশতা না করে বোন জেরিন সুলতানা ও ভগ্নিপতি আমির হামজার সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দেয় রাতুল। একসময় মিছিল নিয়ে তারা বগুড়া সদর থানার অদূরে ঝাউতলার কাছে পৌঁছায়। তখন পুলিশ গুলি চালালে আহত হয় রাতুল।
রাতুলের বড় বোন জেরিন জানান, তার
সঙ্গে যাওয়ার সময় হঠাৎ রাতুলের মাথায় চারটি ছররা গুলি লাগে। এরমধ্যে একটি গুলি বাম চোখের মধ্য দিয়ে মাথায় ঢুকে যায়। এরপর আরও অসংখ্য গুলি লাগে শরীরের বিভিন্ন জায়গায়। পরে তার বোন জেরিন ও তার ভগ্নিপতি তাকে অজ্ঞান অবস্থায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে নিয়ে যায়। চিকিৎসকরা তাকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতলে নিতে বলেন। পরে ঢাকায় নেওয়ার পর তার মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয়। মগজের ভেতর থেকে একটি গুলি বের করেন চিকিৎসকরা। রাতুলের জন্য কৃত্রিমভাবে শ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এর আগে, চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন রাতুল বেঁচে ফিরলেও চিরদিনের জন্য দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচানোই গেল না।
সঙ্গে যাওয়ার সময় হঠাৎ রাতুলের মাথায় চারটি ছররা গুলি লাগে। এরমধ্যে একটি গুলি বাম চোখের মধ্য দিয়ে মাথায় ঢুকে যায়। এরপর আরও অসংখ্য গুলি লাগে শরীরের বিভিন্ন জায়গায়। পরে তার বোন জেরিন ও তার ভগ্নিপতি তাকে অজ্ঞান অবস্থায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে নিয়ে যায়। চিকিৎসকরা তাকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতলে নিতে বলেন। পরে ঢাকায় নেওয়ার পর তার মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয়। মগজের ভেতর থেকে একটি গুলি বের করেন চিকিৎসকরা। রাতুলের জন্য কৃত্রিমভাবে শ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এর আগে, চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন রাতুল বেঁচে ফিরলেও চিরদিনের জন্য দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচানোই গেল না।



