ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সঞ্চয় গেলো, স্বপ্ন গেলো, জীবন গেলো : ১৫ হাজার কোটি টাকার লুটপাট শেষে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা ইউনুস কর্তৃক
তাজউদ্দিনকে লেখা ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর সেই ঐতিহাসিক চিঠির কপি
৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি ভারতের, স্মরণে ও কৃতজ্ঞতায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমের বিবৃতি
বিজয় দিবসের আনন্দ ম্লান করতেই কি ‘মেটিকুলাস ডিজাইন’?
বিশ্ব রাজনীতির জাদুকরী চাল: এশিয়ার রাজনৈতিক দাবার বোর্ডে ভারতই যখন ‘কিংমেকার’
৬ ডিসেম্বর: কূটনৈতিক বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণ—বিশ্ব মানচিত্রে ‘বাংলাদেশ’ নামের প্রতিষ্ঠা
বরিশালের মুলাদীতে আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর নির্মিত সেতুটির নাম ‘৩৬ জুলাই সেতু’ রাখাকে কেন্দ্র করে হট্টগোলের জেরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।
ঘাটতি চিহ্নিত করে আর্থিক খাতে কার্যকর পরিকল্পনা দেবে টাস্কফোর্স
অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের সভাপতি ড. কেএএস মুর্শিদ বলেছেন, ঘাটতি চিহ্নিত করে আর্থিক খাতে টেকসই ও কার্যকর পরিকল্পনা দেবে টাস্কফোর্স। এক্ষেত্রে বর্তমান লিকেজগুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি কিভাবে সেগুলো সমাধান করা যাবে সেসব বিষয়ে পরিকল্পনা দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার প্রথম বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের নাজিয়া-সালমা সম্মেলন কক্ষে টাস্কফোর্সের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে একই স্থানে সাংবাদিকদের ব্রিফ করা হয়।
টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠকে পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া টাস্কফোর্সের সদস্য সচিব সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য ড. কাউসার আহমদ, টাস্কফোর্সের সদস্য ড. ফাহমিদা খাতুন, ড. সেলিম রায়হান, ড. মঞ্জুর হোসেন,
ড. আব্দুর রাজ্জাক, ড. শামসুল আলম, ড. রুমানা হক, নাসিম মঞ্জুর এবং ফাহিম মাশরুরসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কেএএস মুর্শিদ বলেন, আমরা সবকিছুই হয়তো করতে পারব না। তবে অর্থনীতির যেসব জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করব। উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্যার আমাদেরকে কাজের পরিধি, কৌশল ও গুরুত্বের জায়গাগুলো সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। আমরা আগামী বৈঠক থেকে সুনির্দিষ্টভাবে কাজ শুরু করব। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি এখন যে জায়গায় আছে আমরা চেষ্টা করব সেখান থেকে কিভাবে গো অন করে ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনা যায়। সেই সঙ্গে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে কৃষি, শিল্প উৎপাদন, বাণিজ্য এবং উন্নয়ন প্রকল্পসহ ইত্যাদি বিষয়গুলো বিশেষ গুরুত্ব
পাবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে কেএএস মুর্শিদ বলেন, আমরা স্বল্প মেয়াদে সরকারকে পরিকল্পনা দিব। যাতে আগামী ১-২ বছরের মধ্যে একটা ফলাফল দেখা যায়। আমাদের পরিকল্পনা পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা পরিবর্তে কিংবা সেখানে রিপ্লেস করা নয়। এটা স্বতন্ত্র পরিকল্পনা হবে। তবে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার বিষয়েও আমরা পরামর্শ দেব। তিনি বলেন, বিষয়গুলো চিহ্নিত হয়ে আছে। যেমন যেসব স্থানে সুশাসনের ঘাটতি আছে সেগুলো তুলে ধরে লিকেজ বন্ধের পরিকল্পনা দেওয়া হবে। আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় বৈঠক হবে।
ড. আব্দুর রাজ্জাক, ড. শামসুল আলম, ড. রুমানা হক, নাসিম মঞ্জুর এবং ফাহিম মাশরুরসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কেএএস মুর্শিদ বলেন, আমরা সবকিছুই হয়তো করতে পারব না। তবে অর্থনীতির যেসব জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করব। উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্যার আমাদেরকে কাজের পরিধি, কৌশল ও গুরুত্বের জায়গাগুলো সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। আমরা আগামী বৈঠক থেকে সুনির্দিষ্টভাবে কাজ শুরু করব। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি এখন যে জায়গায় আছে আমরা চেষ্টা করব সেখান থেকে কিভাবে গো অন করে ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনা যায়। সেই সঙ্গে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে কৃষি, শিল্প উৎপাদন, বাণিজ্য এবং উন্নয়ন প্রকল্পসহ ইত্যাদি বিষয়গুলো বিশেষ গুরুত্ব
পাবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে কেএএস মুর্শিদ বলেন, আমরা স্বল্প মেয়াদে সরকারকে পরিকল্পনা দিব। যাতে আগামী ১-২ বছরের মধ্যে একটা ফলাফল দেখা যায়। আমাদের পরিকল্পনা পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা পরিবর্তে কিংবা সেখানে রিপ্লেস করা নয়। এটা স্বতন্ত্র পরিকল্পনা হবে। তবে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার বিষয়েও আমরা পরামর্শ দেব। তিনি বলেন, বিষয়গুলো চিহ্নিত হয়ে আছে। যেমন যেসব স্থানে সুশাসনের ঘাটতি আছে সেগুলো তুলে ধরে লিকেজ বন্ধের পরিকল্পনা দেওয়া হবে। আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় বৈঠক হবে।



