ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হত্যা করেছে তাদের খুন সব মাফ সেটাই যদি হয় তাহলে আওয়ামী লীগের ক্ষমা চাওয়ার কী আছে? – সজীব ওয়াজেদ জয়
পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংদের ভিত্তিহীন কল্পকাহিনীর মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশপ্রণোদিত হয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপতৎপরতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জাতীয়তাবাদ না হলে কোন জাতি এগিয়ে যেতে পারে না। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ইউনুসের গ্রামীণ নেটওয়ার্কে আল-কায়েদা সংযোগ
বিডিআর বিদ্রোহ: শেখ হাসিনার সদ্যগঠিত সরকারকে উৎখাতের এক গভীর ষড়যন্ত্র
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির কাছে অভিযোগ
১৪,০০০ বর্গকিমি জুড়ে ‘নো-ফ্লাই জোন’! ধৈর্যের বাঁধ ভেঙেছে! ‘অপারেশন সিন্দূর ২.০’ শুরু করতে প্রস্তুত ভারত
অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত জাপান: রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের চলমান ক্রান্তিকালীন সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়োজনে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাপানের রাষ্ট্রদূত আইডব্লিউএএমএ কিমিনোরি।
বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অ্যাসোসিয়েশন অব ফর্মার অ্যাম্বাসেডরস (এওএফএ) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তৃতাকালে এ সহায়তার কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমান কাঠামোর অধীনে কী প্রয়োজন, তা মূল্যায়ন করতে আমরা নতুন সরকারের অংশীজন ও বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে যুক্ত হতে প্রস্তুত। আমাদের অবস্থান হলো- নতুন সরকারের চাহিদা ও অনুরোধে সাড়া দেওয়া এবং সে অনুযায়ী সহযোগিতার প্রস্তাব দেওয়া।
এ সময় কিমিনোরি ব্যবসা, প্রতিরক্ষা ও দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের লক্ষ্যে সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বাংলাদেশকে তার সংস্কার উদ্যোগে সহায়তা করার জন্য
জাপানের প্রতিশ্রুতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, জাপান তার নিজস্ব সমাজ এবং বাংলাদেশে পরিচালিত জাপানি ব্যবসার স্বার্থের সঙ্গে তার প্রচেষ্টাকে একত্রিত করবে। এওএফএ সভাপতি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আল হাসানের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত গাউসুল আজম ও রাষ্ট্রদূত শাহেদ আক্তার। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবহান, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক নাইলুর নাহার। রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, ৩ শতাধিক জাপানি কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কাজ করছে। এ দেশে ক্রান্তিকালীন সময়ে নিরাপত্তা উদ্বেগ সত্ত্বেও এই কোম্পানিগুলোর কোনোটিই প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী সমাজের পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য জাপানসহ আরও বিদেশি বিনিয়োগের
প্রয়োজন। আর এটি অর্জনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করতে হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে বিনিয়োগ আকৃষ্টের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধা হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, টোকিও চলমান পাবলিক-প্রাইভেট জয়েন্ট ইকোনমিক ডায়ালগের (পিপিইডি) মাধ্যমে বাণিজ্য সম্পর্ক ও বিনিয়োগ বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (ইপিএ) সঙ্গে চলমান আলোচনার কথাও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগকে চিহ্নিত করা হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান শিক্ষাগত ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের পাশাপাশি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে সফর বিনিময়ের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অনুষ্ঠানে জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আন্দোও বক্তৃতা করেন।
তিনি জাপানি কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের বাজার অন্বেষণ ও মূল্যায়নের জন্য প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা হ্রাস, শাসনব্যবস্থার উন্নতি ও দুর্নীতির মতো সমস্যাগুলো মোকাবিলার দিকে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান, যা আরও বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আন্দো বলেন, আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশের ব্যবসার পরিবেশ পুনঃস্থাপনের এটাই উপযুক্ত সময়। বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৫টি মন্ত্রণালয় রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারি কাঠামোকে আরও বর্ধিত ও গতিশীল করতে পারে।
জাপানের প্রতিশ্রুতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, জাপান তার নিজস্ব সমাজ এবং বাংলাদেশে পরিচালিত জাপানি ব্যবসার স্বার্থের সঙ্গে তার প্রচেষ্টাকে একত্রিত করবে। এওএফএ সভাপতি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আল হাসানের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত গাউসুল আজম ও রাষ্ট্রদূত শাহেদ আক্তার। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবহান, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক নাইলুর নাহার। রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, ৩ শতাধিক জাপানি কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কাজ করছে। এ দেশে ক্রান্তিকালীন সময়ে নিরাপত্তা উদ্বেগ সত্ত্বেও এই কোম্পানিগুলোর কোনোটিই প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী সমাজের পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য জাপানসহ আরও বিদেশি বিনিয়োগের
প্রয়োজন। আর এটি অর্জনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করতে হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে বিনিয়োগ আকৃষ্টের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধা হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, টোকিও চলমান পাবলিক-প্রাইভেট জয়েন্ট ইকোনমিক ডায়ালগের (পিপিইডি) মাধ্যমে বাণিজ্য সম্পর্ক ও বিনিয়োগ বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (ইপিএ) সঙ্গে চলমান আলোচনার কথাও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগকে চিহ্নিত করা হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, জাপান শিক্ষাগত ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের পাশাপাশি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে সফর বিনিময়ের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অনুষ্ঠানে জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আন্দোও বক্তৃতা করেন।
তিনি জাপানি কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের বাজার অন্বেষণ ও মূল্যায়নের জন্য প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা হ্রাস, শাসনব্যবস্থার উন্নতি ও দুর্নীতির মতো সমস্যাগুলো মোকাবিলার দিকে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান, যা আরও বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আন্দো বলেন, আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশের ব্যবসার পরিবেশ পুনঃস্থাপনের এটাই উপযুক্ত সময়। বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৫টি মন্ত্রণালয় রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারি কাঠামোকে আরও বর্ধিত ও গতিশীল করতে পারে।



