ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯৭১, নীলফামারীর গোলাহাট গণহত্যা
“কোন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙতে পারে না; শেখ হাসিনার রায়, এই সরকার মানিনা” — বীর বাঙালি
সমকামিতার অভিযোগ: আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির দ্বারে ভুক্তভোগী
‘ধানমন্ডি ৩২ ভাঙার পাপে তারেক রহমান আমৃত্যু অনিরাপদ, এসএসএফ তাকে জনবিচ্ছিন্ন করবে’: সাংবাদিক ফজলুল বারী
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিদ্রোহের নেতৃত্বে বিএনপি আমলের নিয়োগপ্রাপ্তরা, আইনি লড়াইয়েও দলটির শীর্ষ আইনজীবীরা
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিদ্রোহের নেতৃত্বে বিএনপি আমলের নিয়োগপ্রাপ্তরা, আইনি লড়াইয়েও দলটির শীর্ষ আইনজীবীরা
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেলের গোপন সফর ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র জল্পনা
কোন দেশের নাগরিক হয়ে মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
মারা গেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। কবে নাগাদ মারা গিয়েছেন সেটি সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। বেগম জিয়ার নিরাপত্তায় নিয়োজিত সিএসএফ (চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স)-এর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিনিয়র কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে মারা গেলেও ঘোষণা হচ্ছেনা তারেক রহমান দেশে না আসা পর্যন্ত।
জানা গেছে, তারেক রহমান দেশে এসে মায়ের মৃত্যুর খবর ঘোষণা করবেন। এবং জিয়াউর রহমানের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে—এমনটিই জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
অবৈধ ইউনুস সরকারের আইন উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আসিফ নজরুল সোমবার গণমাধ্যমকে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বাংলাদেশে ফেরায় কোনো ধরনের আইনগত বাধা আছে বলে তার জানা নেই। তিনি বলেন, “যদি কোনো বাধা
থেকেও থাকে... অবশ্যই সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।” এদিকে মায়ের মৃত্যুকালে পাশে না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অসংখ্য বিএনপি নেতা–কর্মী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, “তারেক রহমান চাইলে সপ্তাহখানেক আগে আসতে পারতেন। কিন্তু তিনি কেন কালক্ষেপণ করছেন তা বোধগম্য নয়। তিনি বারবারই কোনো অদৃশ্য কিছুর ভয়েই দেশে আসছেন না।” লন্ডনে থাকা তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন তিনি। এসেই তিনি মায়ের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন। তবে এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো—তিনি কোন দেশের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশে ফিরছেন? রয়েছে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নাম নেই বাংলাদেশের ভোটার তালিকায়। বিশ্বস্ত তথ্য বলছে, ২০১৮ সালের আগে তিনি বাংলাদেশি পাসপোর্ট জমা দিয়ে যুক্তরাজ্যের (ব্রিটিশ) নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। সেইসঙ্গে,
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সর্বশেষ ভোটার ডেটাবেস অনুযায়ী তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার নন। অর্থাৎ তিনি বর্তমানে ভোটাধিকারপ্রাপ্ত নাগরিক হিসেবে তালিকাভুক্ত নন। এই দুই তথ্য—ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ও ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ পড়া—তার দেশে ফেরা, অবস্থান ও সম্ভাব্য রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে দেশে ফেরা—আন্তর্জাতিক মহলে সম্ভাব্য প্রভাব তারেক রহমান বাংলাদেশের আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় সাজা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বলবৎ রয়েছে। এ অবস্থায় তার দেশে ফেরা শুধু অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। আইনশাসন বনাম রাজনৈতিক বাস্তবতা—একজন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি দেশে ফিরলে আন্তর্জাতিক মহল দেখবে সরকার ও বিচার বিভাগ কীভাবে পরিস্থিতি সামলায়। সব মিলিয়ে, তারেক রহমানের দেশে
ফেরা এখন রাজনৈতিক, আইনগত ও আন্তর্জাতিক—তিন স্তরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে মৃত্যুবিষয়টি নিয়ে (সংবাদটি সম্পাদন পর্যন্ত) বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। জানানো হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই আছে। ধারণা করা হচ্ছে, তারেক রহমান দেশে ফেরার আগেই খালেদা জিয়ার মৃত্যুর ঘোষণা হলে বিএনপির রাজনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।
থেকেও থাকে... অবশ্যই সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।” এদিকে মায়ের মৃত্যুকালে পাশে না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অসংখ্য বিএনপি নেতা–কর্মী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, “তারেক রহমান চাইলে সপ্তাহখানেক আগে আসতে পারতেন। কিন্তু তিনি কেন কালক্ষেপণ করছেন তা বোধগম্য নয়। তিনি বারবারই কোনো অদৃশ্য কিছুর ভয়েই দেশে আসছেন না।” লন্ডনে থাকা তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন তিনি। এসেই তিনি মায়ের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন। তবে এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো—তিনি কোন দেশের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশে ফিরছেন? রয়েছে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নাম নেই বাংলাদেশের ভোটার তালিকায়। বিশ্বস্ত তথ্য বলছে, ২০১৮ সালের আগে তিনি বাংলাদেশি পাসপোর্ট জমা দিয়ে যুক্তরাজ্যের (ব্রিটিশ) নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। সেইসঙ্গে,
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সর্বশেষ ভোটার ডেটাবেস অনুযায়ী তারেক রহমান বাংলাদেশের ভোটার নন। অর্থাৎ তিনি বর্তমানে ভোটাধিকারপ্রাপ্ত নাগরিক হিসেবে তালিকাভুক্ত নন। এই দুই তথ্য—ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ও ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ পড়া—তার দেশে ফেরা, অবস্থান ও সম্ভাব্য রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে দেশে ফেরা—আন্তর্জাতিক মহলে সম্ভাব্য প্রভাব তারেক রহমান বাংলাদেশের আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় সাজা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বলবৎ রয়েছে। এ অবস্থায় তার দেশে ফেরা শুধু অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। আইনশাসন বনাম রাজনৈতিক বাস্তবতা—একজন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি দেশে ফিরলে আন্তর্জাতিক মহল দেখবে সরকার ও বিচার বিভাগ কীভাবে পরিস্থিতি সামলায়। সব মিলিয়ে, তারেক রহমানের দেশে
ফেরা এখন রাজনৈতিক, আইনগত ও আন্তর্জাতিক—তিন স্তরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে মৃত্যুবিষয়টি নিয়ে (সংবাদটি সম্পাদন পর্যন্ত) বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। জানানো হয়েছে—বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই আছে। ধারণা করা হচ্ছে, তারেক রহমান দেশে ফেরার আগেই খালেদা জিয়ার মৃত্যুর ঘোষণা হলে বিএনপির রাজনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।



