ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কারা অভ্যন্তরে লাগাতার পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, স্লো পয়জনিংয়ের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
জননেতা তোফায়েল আহমেদ এর সহধর্মিণী আনোয়ারা বেগমের মৃত্যুতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোক
প্রোফাইল লাল করে রাবি ছাত্রলীগের প্রথম পদত্যাগকারীকেই ‘ছাত্রলীগ’ ট্যাগে পেটালো শিবির
অবৈধ ট্রাইব্যুনালকে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঘৃণাভরে তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করছে।
ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয় দখলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দের বিবৃতি
তথাকথিত বেআইনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) কর্তৃক প্রদত্ত রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে, তবে তা এই আসন্ন নির্বাচনের জন্য নয়, বরং কেবল পরবর্তী নির্বাচন থেকে কার্যকর হবে।
ইউনুসের আমলের আরেকটি প্রহসনমূলক রায় এটি যা মূলত এই অনির্বাচিত, অসাংবিধানিক ও অবৈধ শাসনগোষ্ঠীর ফরমায়েশি একটি রাবার স্ট্যাম্প মাত্র। যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতেই হয়, তবে এই নির্বাচন সহ সব নির্বাচনের জন্য কেন নয়?
ইউনুস গং নিজেরা কোন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয় এবং এই রায়ের কোন শর্তও তারা পুরন করেনা।
২০২৪ সালের আগস্টের আগে-পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল নিয়ে তারা নানা নাটক-গলাবাজি করলেও তারা কোনভাবেই চায় না যে আসন্ন নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে
অনুষ্ঠিত হোক, যাতে করে তারা আওয়ামী লীগ এবং সকল প্রগতিশীল দলকে নিষিদ্ধ করে একটি ভুয়া নির্বাচন করতে পারে। এই নির্বাচন হবে একটি সাজানো ও স্থুল কারচুপিতে ভরপুর একই নির্বাচন। ইউনূসের সন্ত্রাসী সরকারের সরাসরি নির্দেশে সারাদেশে আওয়ামী লীগ কর্মীদের হত্যা এবং আমাদের সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমাদের হাজার হাজার নেতা এবং একশোর বেশি সংসদ সদস্যকে দীর্ঘ দেড় বছর ধরে কোনো প্রকার আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই কারাগারে বন্দী রাখা হয়েছে। সামরিক বাহিনী কে ব্যবহার করে গোপালগঞ্জে নিরস্ত্র প্রতিবাদকারীদের গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশকে বারবার প্রতিবাদকারীদের গুলি করার নির্দেশ দিয়েছে। এখন এই সরকার তাদের পছন্দের নির্বাচনকে কারচুপির মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাটি বাদ
দিয়েছে। এত ষড়যন্ত্র, এত হত্যা যদি গ্রহণযোগ্যই হয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারকে দোষারোপ কেন?
অনুষ্ঠিত হোক, যাতে করে তারা আওয়ামী লীগ এবং সকল প্রগতিশীল দলকে নিষিদ্ধ করে একটি ভুয়া নির্বাচন করতে পারে। এই নির্বাচন হবে একটি সাজানো ও স্থুল কারচুপিতে ভরপুর একই নির্বাচন। ইউনূসের সন্ত্রাসী সরকারের সরাসরি নির্দেশে সারাদেশে আওয়ামী লীগ কর্মীদের হত্যা এবং আমাদের সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমাদের হাজার হাজার নেতা এবং একশোর বেশি সংসদ সদস্যকে দীর্ঘ দেড় বছর ধরে কোনো প্রকার আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই কারাগারে বন্দী রাখা হয়েছে। সামরিক বাহিনী কে ব্যবহার করে গোপালগঞ্জে নিরস্ত্র প্রতিবাদকারীদের গুলি করে হত্যা করেছে। পুলিশকে বারবার প্রতিবাদকারীদের গুলি করার নির্দেশ দিয়েছে। এখন এই সরকার তাদের পছন্দের নির্বাচনকে কারচুপির মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাটি বাদ
দিয়েছে। এত ষড়যন্ত্র, এত হত্যা যদি গ্রহণযোগ্যই হয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারকে দোষারোপ কেন?



