ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মঙ্গলে যমজ যান পাঠাতে উড়ল ব্লু অরিজিনের রকেট
ঘুমানোর সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে শরীরে কী হয়, জানলে অবাক হবেন
সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা ইলনের, প্রায় ১ লাখ কোটি মার্কিন ডলার
ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা দখলে সক্রিয় সিন্ডিকেট
১৮ কোটি ইমেইল হ্যাক
ইলন মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেতন প্যাকেজ অনুমোদন
আজ রাতেই দেখা যাবে বছরের সবচেয়ে বড় ও উজ্জ্বল সুপারমুন
অ্যাপ থেকে ৫ কৌশলে আয়
ডিজিটাল যুগে এখন হোয়াটসঅ্যাপ শুধু চ্যাটিং বা ভিডিও কলের মাধ্যম নয়; মাধ্যমটি এখন উপার্জনের অনেক পথ তৈরি করেছে। সামান্য কিছু দক্ষতা ও সঠিক পরিকল্পনা থাকলে আগ্রহী যে কেউ এই অ্যাপ থেকে প্রতি মাসে হাজার থেকে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। পরীক্ষিত এমন পাঁচটি সম্ভাব্য আয়ের কৌশল জেনে নেওয়া যায়।
উদ্যোক্তা ব্যবসা
মাঝারি, বিশেষ করে ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস অ্যাপ দারুণ সুযোগ। যদি হাতে তৈরি পণ্য, কাপড়, জুয়েলারি, গৃহ সাজসজ্জা বা খাবার বিপণন ব্যবসায় যুক্ত থাকেন, তাহলে এই অ্যাপে নিজের প্রোডাক্ট ক্যাটালগ তৈরি করে সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারেন। বিকিকিনির প্রশ্নে গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলা, অর্ডার নেওয়া ও পেমেন্ট লিঙ্ক পাঠানো– সবই
সম্ভব এই অ্যাপে। যদি পণ্য ও উদ্দেশ্য ভালো হয় এবং ক্রেতার কাছে সন্তোষজনক সেবা দ্রুত পৌঁছায়, তাহলে মাসে ৫০ হাজার থেকে লাখ টাকা আয় করা খুব কঠিন কিছু হবে না। লিঙ্ক শেয়ার করে উপার্জন ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন ও মিশোর মতো ই-কমার্স সাইটে এখন সহজেই অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে কাজ করা যায়। যে কেউ পছন্দের পণ্যের লিঙ্ক তৈরি করে নিজের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ বা ব্রডকাস্ট লিস্টে তা শেয়ার করতে পারবেন। অনেকে সেই লিঙ্ক থেকে কেনাবেচা করলে কমিশন পাওয়া যায়। অনেকের কাছে বড় আকারের হোয়াটসঅ্যাপ নেটওয়ার্ক রয়েছে বা বন্ধু-পরিচিতদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি, এটি তাদের জন্য দারুণ আয়ের সুযোগ। ডিজিটাল মার্কেটিং নতুন স্টার্টআপ ও ছোট ব্যবসা যারা করেন, তারা পণ্য প্রচারের জন্য
ডিজিটাল মার্কেটার খোঁজ করেন। যদি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ বা কমিউনিটি ম্যানেজমেন্টে দক্ষতা থাকে, তাহলে অনেক ব্র্যান্ডের প্রমোশনাল কনটেন্ট শেয়ার করে আয়ের সুযোগ রয়েছে। বাড়তি কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই শুধু মোবাইল নম্বর ও নেটওয়ার্কই তৈরি করতে পারে আয়ের পথ। চ্যানেল নিজের ব্র্যান্ড মেটার বহুল আলোচিত ফিচার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলের মাধ্যমে এখন নিজের বিষয়ভিত্তিক চ্যানেল তৈরির সুযোগ তৈরি হয়েছে, যেমন– ট্রাভেল, টেকনোলজি, ফিটনেস, নিউজ, এডুকেশন বা রেসিপি। কনটেন্ট যদি ভালো মানের হয় ও হাজার ফলোয়ার হয়, তাহলে অনেক ব্র্যান্ড আগ্রহীর সঙ্গে পৃষ্ঠপোষকতা করতে পোস্ট শেয়ারের জন্য যোগাযোগ করবে। যেভাবে আয় করবেন নিজের যদি কোনো বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা থেকে থাকে, যেমন– ট্রাভেল ব্লগিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ভাষা শেখানো বা
কুকিং, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ বিক্রি করতে পারবেন। ভিডিও চিত্রে লেকচার, পিডিএফ নোটস বা অ্যাসাইনমেন্ট শেয়ার করে নিজের অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করা সম্ভব। আগ্রহী বাড়লে মাসিক আয় লাখ টাকা ছুঁইছুঁই হবে। সব মিলিয়ে যা করতে হবে তা হলো হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে সহজে আগ্রহী বা ক্রেতা তৈরি করতে হবে। এর প্রয়োজনে কুইক রিপ্লাই টেমপ্লেটস ব্যবহার করলে সময় সাশ্রয় হবে। ব্রডকাস্ট লিস্টের মাধ্যমে প্রমোশনাল মেসেজ পাঠাতে হবে। বিকিকিনি দ্রুত করতে পেমেন্ট ইন্টিগ্রেশন/কিউআর তৈরি করতে হবে, যেন গ্রাহক সহজে টাকা পরিশোধ করতে পারে। স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট– এ দুটি থাকলেই আয়ের পথ তৈরি হয়ে যাবে। শুধু চ্যাটিং নয়, সঠিক ব্যবহার জানলে হোয়াটসঅ্যাপই হতে পারে নির্ভরযোগ্য আয়ের
পথ। আগ্রহীরা চাইলে এখন থেকেই শুরু করতে পারেন। নিজেকে হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবসায় যুক্ত করে হয়ে যান প্রযুক্তি ধারার ব্যবসায়ী।
সম্ভব এই অ্যাপে। যদি পণ্য ও উদ্দেশ্য ভালো হয় এবং ক্রেতার কাছে সন্তোষজনক সেবা দ্রুত পৌঁছায়, তাহলে মাসে ৫০ হাজার থেকে লাখ টাকা আয় করা খুব কঠিন কিছু হবে না। লিঙ্ক শেয়ার করে উপার্জন ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন ও মিশোর মতো ই-কমার্স সাইটে এখন সহজেই অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে কাজ করা যায়। যে কেউ পছন্দের পণ্যের লিঙ্ক তৈরি করে নিজের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ বা ব্রডকাস্ট লিস্টে তা শেয়ার করতে পারবেন। অনেকে সেই লিঙ্ক থেকে কেনাবেচা করলে কমিশন পাওয়া যায়। অনেকের কাছে বড় আকারের হোয়াটসঅ্যাপ নেটওয়ার্ক রয়েছে বা বন্ধু-পরিচিতদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি, এটি তাদের জন্য দারুণ আয়ের সুযোগ। ডিজিটাল মার্কেটিং নতুন স্টার্টআপ ও ছোট ব্যবসা যারা করেন, তারা পণ্য প্রচারের জন্য
ডিজিটাল মার্কেটার খোঁজ করেন। যদি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ বা কমিউনিটি ম্যানেজমেন্টে দক্ষতা থাকে, তাহলে অনেক ব্র্যান্ডের প্রমোশনাল কনটেন্ট শেয়ার করে আয়ের সুযোগ রয়েছে। বাড়তি কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই শুধু মোবাইল নম্বর ও নেটওয়ার্কই তৈরি করতে পারে আয়ের পথ। চ্যানেল নিজের ব্র্যান্ড মেটার বহুল আলোচিত ফিচার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলের মাধ্যমে এখন নিজের বিষয়ভিত্তিক চ্যানেল তৈরির সুযোগ তৈরি হয়েছে, যেমন– ট্রাভেল, টেকনোলজি, ফিটনেস, নিউজ, এডুকেশন বা রেসিপি। কনটেন্ট যদি ভালো মানের হয় ও হাজার ফলোয়ার হয়, তাহলে অনেক ব্র্যান্ড আগ্রহীর সঙ্গে পৃষ্ঠপোষকতা করতে পোস্ট শেয়ারের জন্য যোগাযোগ করবে। যেভাবে আয় করবেন নিজের যদি কোনো বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা থেকে থাকে, যেমন– ট্রাভেল ব্লগিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ভাষা শেখানো বা
কুকিং, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ বিক্রি করতে পারবেন। ভিডিও চিত্রে লেকচার, পিডিএফ নোটস বা অ্যাসাইনমেন্ট শেয়ার করে নিজের অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করা সম্ভব। আগ্রহী বাড়লে মাসিক আয় লাখ টাকা ছুঁইছুঁই হবে। সব মিলিয়ে যা করতে হবে তা হলো হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে সহজে আগ্রহী বা ক্রেতা তৈরি করতে হবে। এর প্রয়োজনে কুইক রিপ্লাই টেমপ্লেটস ব্যবহার করলে সময় সাশ্রয় হবে। ব্রডকাস্ট লিস্টের মাধ্যমে প্রমোশনাল মেসেজ পাঠাতে হবে। বিকিকিনি দ্রুত করতে পেমেন্ট ইন্টিগ্রেশন/কিউআর তৈরি করতে হবে, যেন গ্রাহক সহজে টাকা পরিশোধ করতে পারে। স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট– এ দুটি থাকলেই আয়ের পথ তৈরি হয়ে যাবে। শুধু চ্যাটিং নয়, সঠিক ব্যবহার জানলে হোয়াটসঅ্যাপই হতে পারে নির্ভরযোগ্য আয়ের
পথ। আগ্রহীরা চাইলে এখন থেকেই শুরু করতে পারেন। নিজেকে হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবসায় যুক্ত করে হয়ে যান প্রযুক্তি ধারার ব্যবসায়ী।



