ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কি মামদানি?
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক মিসাইল তৈরির ঘোষণা পুতিনের
ভারতে দেবমূর্তির সাড়ে চার কেজি সোনা চুরি, পুরোহিতসহ গ্রেপ্তার ৩
মার্কিন তিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের বিপুল জয়, প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ ট্রাম্প
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানালেন মামদানিকে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা, ক্ষুধা-দুর্ভোগে কাতর ফিলিস্তিনিরা
ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চল যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ত্রাণ পৌঁছাতে যথেষ্ট সুবিধা পাচ্ছে না। এতে করে সেখানকার মানুষরা তীব্র খাদ্য সংকট ও দুর্ভোগে ভুগছেন। জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা দ্রুত সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে খাদ্য সরবরাহের চেষ্টা করছে, কিন্তু সীমিত সীমান্ত খোলা থাকায় তা যথেষ্ট নয়। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
গত মাসে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ত্রাণ সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। তবে সীমিত সীমান্ত খোলা থাকার কারণে গাজায় ত্রাণ পৌঁছানো এখনও খুব কম পরিমাণে হচ্ছে। জাতিসংঘ এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) বলেছেন, সময়ের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে এবং শীতের আগমনের আগে মানুষদের ক্ষুধা থেকে রক্ষা
করা জরুরি। ডব্লিউএফপি গাজাজুড়ে ৪৪টি স্থানে খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং ১০ অক্টোবরের যুদ্ধবিরতির পর থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছে। তবে উত্তর গাজার প্রবেশপথ এখনো বন্ধ। ফলে ত্রাণ কাফেলাগুলোকে দক্ষিণ দিকের দীর্ঘ ও ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তায় ঘুরে যেতে হচ্ছে। ১০ থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে গড়ে দিনে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে, যা যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী দৈনিক ৬০০ ট্রাকের চেয়ে কম। ইতেফা বলেন, “আমাদের পূর্ণ প্রবেশাধিকার দরকার। দ্রুতগতিতে ত্রাণ সরানো জরুরি। শীত চলে আসছে, অথচ মানুষ এখনো ক্ষুধায় ভুগছেন।” গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ জন নিহত ও ৬০৭ জন আহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক তাজা
ঘটনার মধ্যে মঙ্গলবার গাজা সিটির তুফাহ এলাকায় এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন এবং একজন আহত হয়েছেন। উত্তর গাজার জাবালিয়ায়ও একজন নিহত হয়েছেন। তথ্যসূত্র : আল-জাজিরা
করা জরুরি। ডব্লিউএফপি গাজাজুড়ে ৪৪টি স্থানে খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং ১০ অক্টোবরের যুদ্ধবিরতির পর থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছে। তবে উত্তর গাজার প্রবেশপথ এখনো বন্ধ। ফলে ত্রাণ কাফেলাগুলোকে দক্ষিণ দিকের দীর্ঘ ও ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তায় ঘুরে যেতে হচ্ছে। ১০ থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে গড়ে দিনে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে, যা যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী দৈনিক ৬০০ ট্রাকের চেয়ে কম। ইতেফা বলেন, “আমাদের পূর্ণ প্রবেশাধিকার দরকার। দ্রুতগতিতে ত্রাণ সরানো জরুরি। শীত চলে আসছে, অথচ মানুষ এখনো ক্ষুধায় ভুগছেন।” গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ জন নিহত ও ৬০৭ জন আহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক তাজা
ঘটনার মধ্যে মঙ্গলবার গাজা সিটির তুফাহ এলাকায় এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন এবং একজন আহত হয়েছেন। উত্তর গাজার জাবালিয়ায়ও একজন নিহত হয়েছেন। তথ্যসূত্র : আল-জাজিরা



