ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
গাজা এখন ‘মাইনের শহর’
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০
৮টি ‘হাঙর’ সাবমেরিন যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে
ট্রাম্পের নির্দেশ: নাইজেরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক প্রস্তুতির আহ্বান
তুলসি গ্যাবার্ডের ঘোষনা ‘ওয়াশিংটনের পুরানো রেজিম চেঞ্জের যুগ শেষ’
সৌদিতে ব্যাপক ধরপাকড়, এক সপ্তাহেই ২১ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে মৃতের সংখ্যা ৪০ জনে পৌঁছেছে। দেশের মধ্যাঞ্চলে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ে প্রবল বৃষ্টি ও ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। ফলে বহু বাড়িঘর পানিতে ডুবে গেছে এবং হাজারো মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
প্রাদেশিক তথ্য কর্মকর্তা অ্যাঞ্জেলিজ অরং জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাত নাগাদ প্রাণহানির সংখ্যা ৪০ জনে পৌঁছেছে। তাদের ৩৯ জন ছিলেন সেবু প্রদেশের বাসিন্দা। পাশের দ্বীপ বোহোলে অপর একজন প্রাণ হারিয়েছেন।
তিনি বলেন, উদ্ধারকাজ এখনও চলছে এবং নতুন তথ্য আসার সঙ্গে মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানিতে ডুবে ও ধসে পড়া ধ্বংসাবশেষে আঘাতে অধিকাংশ মানুষ মারা গেছেন।
স্থানীয়ভাবে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ হয়েছে ‘টিনো’।
মঙ্গলবার সকালে আঘাত হানার পর কিছুটা দুর্বল হলেও, এখনও ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইছে এবং দমকা হাওয়ার গতি ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়টি ভিসায়াস দ্বীপমালা পেরিয়ে উত্তর পালাওয়ান হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। দেশটির ভিসায়াস অঞ্চল, দক্ষিণ লুজন ও উত্তর মিন্দানাওয়ের কিছু এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি বুধবার গভীর রাতে বা বৃহস্পতিবার সকালে ফিলিপাইনের সীমানা ত্যাগ করবে। সেবু শহরের বন্যার পানি মঙ্গলবার রাত নাগাদ কিছুটা নেমে এলেও, বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ এখনও বন্ধ রয়েছে বলে স্থানীয় সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। ফিলিপাইন রেডক্রসের প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা হাঁটুপানি পেরিয়ে নৌকায় করে দুর্গতদের উদ্ধারে কাজ
করছেন। শহরের উত্তর উপকণ্ঠ লিলোয়ান এলাকায় বাড়িঘর ডুবে গেছে, কিছু জায়গায় কেবল ছাদ দৃশ্যমান। রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া সংস্থা পাগাসা জানায়, টাইফুন কালমেগির প্রভাবে ভিসায়াস ও আশপাশের এলাকায় প্রবল বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে। দুর্যোগের কারণে ১৮০টির বেশি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে এবং সমুদ্রগামী জাহাজগুলোকে নিরাপদ বন্দরে আশ্রয় নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি আরও সতর্ক করেছে, উপকূলীয় অঞ্চলে তিন মিটারের বেশি উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম সরকার জানিয়েছে, তারা সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেশটির কেন্দ্রীয় অঞ্চলগুলোয় বৃহস্পতিবার রাতে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে, যেখানে গত এক সপ্তাহের ভারী বৃষ্টিতে অন্তত ৪০ জন মারা গেছেন এবং ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। ফিলিপাইন প্রতিবছর গড়ে ২০টি
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। গত সেপ্টেম্বরে সুপার টাইফুন ‘রাগাসা’ উত্তর লুজন অঞ্চল তছনছ করে দেয়, যার ফলে সরকারি বিভিন্ন দফতরের কাজ ব্যাহত ও শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত হয়েছিল।
মঙ্গলবার সকালে আঘাত হানার পর কিছুটা দুর্বল হলেও, এখনও ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইছে এবং দমকা হাওয়ার গতি ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়টি ভিসায়াস দ্বীপমালা পেরিয়ে উত্তর পালাওয়ান হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। দেশটির ভিসায়াস অঞ্চল, দক্ষিণ লুজন ও উত্তর মিন্দানাওয়ের কিছু এলাকা থেকে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি বুধবার গভীর রাতে বা বৃহস্পতিবার সকালে ফিলিপাইনের সীমানা ত্যাগ করবে। সেবু শহরের বন্যার পানি মঙ্গলবার রাত নাগাদ কিছুটা নেমে এলেও, বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ এখনও বন্ধ রয়েছে বলে স্থানীয় সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। ফিলিপাইন রেডক্রসের প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা হাঁটুপানি পেরিয়ে নৌকায় করে দুর্গতদের উদ্ধারে কাজ
করছেন। শহরের উত্তর উপকণ্ঠ লিলোয়ান এলাকায় বাড়িঘর ডুবে গেছে, কিছু জায়গায় কেবল ছাদ দৃশ্যমান। রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া সংস্থা পাগাসা জানায়, টাইফুন কালমেগির প্রভাবে ভিসায়াস ও আশপাশের এলাকায় প্রবল বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে। দুর্যোগের কারণে ১৮০টির বেশি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে এবং সমুদ্রগামী জাহাজগুলোকে নিরাপদ বন্দরে আশ্রয় নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি আরও সতর্ক করেছে, উপকূলীয় অঞ্চলে তিন মিটারের বেশি উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। অন্যদিকে, ভিয়েতনাম সরকার জানিয়েছে, তারা সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেশটির কেন্দ্রীয় অঞ্চলগুলোয় বৃহস্পতিবার রাতে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে, যেখানে গত এক সপ্তাহের ভারী বৃষ্টিতে অন্তত ৪০ জন মারা গেছেন এবং ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। ফিলিপাইন প্রতিবছর গড়ে ২০টি
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। গত সেপ্টেম্বরে সুপার টাইফুন ‘রাগাসা’ উত্তর লুজন অঞ্চল তছনছ করে দেয়, যার ফলে সরকারি বিভিন্ন দফতরের কাজ ব্যাহত ও শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত হয়েছিল।



