 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                গণভোট নিয়ে হ্যাঁ-না পোস্টের প্রতিযোগিতা ফেসবুক-ইনস্টায়
 
                                আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনা: তিনিই জাতির কাণ্ডারি
 
                                জেএমবিএফ-এর প্রতিবেদন: অন্তবর্তী সরকারের অধীনে বাংলাদেশে আইনজীবীদের ওপর দমন-পীড়নের চিত্র
 
                                জামায়াত কি আদৌ মওদুদীর ‘বিকৃত আকিদা’ ঝেড়ে ফেলতে পেরেছে? নাকি আগের পথেই আছে?
 
                                শেখ হাসিনা: যারা আগুন দিয়েছে, লুটপাট করেছে, তাদের চিহ্নিত করে রাখুন, পাই পাই হিসাব নেওয়া হবে
 
                                শীত আসার আগেই রাজধানীতে তীব্র গ্যাস সংকট: অব্যবস্থাপনায় ক্ষুব্ধ নাগরিকরা
 
                                বৈদেশিক অর্থায়ন ব্যর্থ, তহবিলের টাকায় ইস্টার্ন রিফাইনারি-২ নির্মাণের সিদ্ধান্ত
পুলিশ-র্যাবের পক্ষে শেখ হাসিনার শক্ত অবস্থান: ‘আন্দোলনকারীরাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যায়’
 
                             
                                               
                    
                         প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের সরকারবিরোধী আন্দোলনে সহিংসতা মোকাবেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টকে দেওয়া সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “সহিংসতার সূত্রপাত কোনোভাবেই সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের কারণে তৈরি হয়নি; বরং বিধি মোতাবেক মাঠ পর্যায়ে নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া হয়।”
তিনি উল্লেখ করেন, মাঠ পর্যায়ে পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা প্রতিষ্ঠিত অপারেশনাল গাইডলাইন অনুসারেই কাজ করেছেন। সে অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে।
শেখ হাসিনার ভাষ্যে: “The key street-level decisions were made by security personnel on the ground who were expected to follow well-established operational guidelines. Those guidelines endorse the use of firearms 
in certain circumstances. It may well be that in a febrile atmosphere some decisions were made that were mistaken.” প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “জুলাই-আগস্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সিকিউরিটি গাইডলাইন মেনে যা করেছে, তা ছিল জননিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে। কখন, কোন পরিস্থিতিতে অস্ত্র ব্যবহার করা যায়, তা নির্দেশনা অনুযায়ী তারা পালন করেছে। তারা বাই দ্য বুক (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রাষ্ট্রীয় বিধি অনুসারে) কাজ করেছে।” শেখ হাসিনা আরও বলেন, “হিট অব দ্য মোমেন্ট” বা উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে কিছু ভুল সিদ্ধান্ত হয়তো হয়েছে, কিন্তু তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়—বরং তাৎক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়াসেই নেওয়া হয়েছিল। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, জুলাই-আগস্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে কোনো গণহত্যা সংঘটিত হয়নি। তিনি বলেন, “The charges rely on
compromised testimony and evidence that has been manipulated and taken out of context to serve the political ends of an unelected government.” এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, সহিংসতা ও অরাজকতা ঘটানো হয় সংগঠিতভাবে, যেখানে পুলিশ ও র্যাবের উপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। মাঠ পর্যায়ে সদস্যরা নিজেদের ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় বাধ্য হয়েই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়। বাংলাদেশের সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে অনির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার পেছনে একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছিল। সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা এখন বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যে সরকার নির্বাচিত, তাকে উৎখাত করা গণতন্ত্রবিরোধী ও অসাংবিধানিক। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অংশ, তাদের উপর হামলার পর তারা
যা করেছে তা আইন অনুযায়ী এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষার জন্যই করেছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    in certain circumstances. It may well be that in a febrile atmosphere some decisions were made that were mistaken.” প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “জুলাই-আগস্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সিকিউরিটি গাইডলাইন মেনে যা করেছে, তা ছিল জননিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে। কখন, কোন পরিস্থিতিতে অস্ত্র ব্যবহার করা যায়, তা নির্দেশনা অনুযায়ী তারা পালন করেছে। তারা বাই দ্য বুক (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রাষ্ট্রীয় বিধি অনুসারে) কাজ করেছে।” শেখ হাসিনা আরও বলেন, “হিট অব দ্য মোমেন্ট” বা উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে কিছু ভুল সিদ্ধান্ত হয়তো হয়েছে, কিন্তু তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়—বরং তাৎক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়াসেই নেওয়া হয়েছিল। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, জুলাই-আগস্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে কোনো গণহত্যা সংঘটিত হয়নি। তিনি বলেন, “The charges rely on
compromised testimony and evidence that has been manipulated and taken out of context to serve the political ends of an unelected government.” এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, সহিংসতা ও অরাজকতা ঘটানো হয় সংগঠিতভাবে, যেখানে পুলিশ ও র্যাবের উপর প্রাণঘাতী হামলা চালানো হয়। মাঠ পর্যায়ে সদস্যরা নিজেদের ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় বাধ্য হয়েই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়। বাংলাদেশের সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে অনির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার পেছনে একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছিল। সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা এখন বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যে সরকার নির্বাচিত, তাকে উৎখাত করা গণতন্ত্রবিরোধী ও অসাংবিধানিক। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অংশ, তাদের উপর হামলার পর তারা
যা করেছে তা আইন অনুযায়ী এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষার জন্যই করেছে।



