ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পিবিডিএফ-এ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সিন্ডিকেটের রমরমা নিয়োগ বাণিজ্য: শিবির-এনসিপির ২৩৮৮ জনের পদায়ন
জাতিসংঘের ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং’ প্রতিবেদন: দায়বদ্ধতার প্রয়াস, নাকি রাজনৈতিক হাতিয়ার?
উত্তরায় ট্রাফিক সার্জেন্টকে ভয়ঙ্কর হুমকি: ‘৫ আগস্টে পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি, আপনাদেরও রাখব’
জরিপে চমক: ৬৯.৪৩% মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চায়, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ৯৮% মানুষের অনাস্থা
মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা: দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, আহত সাবেক কাউন্সিলরকে হাতকড়া
পশ্চিমা মিডিয়ার পাল্টি: ভয় নাকি রণনীতি? শুরু হল কি ‘অপারেশন র্যেথ অফ বেঙ্গল’? আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক এবিএম সিরাজুল হোসেনের বিস্ফোরক দাবি
সংখ্যালঘুর জমি দখল-চেষ্টায় সহযোগিতা, যশোরে ওসি-এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা
আবারও বাংলাদেশি জেলে অপহৃত: সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে বাংলাদেশ?
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার সময় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিনের দক্ষিণ দিক থেকে ৭ বাংলাদেশি জেলেকে ট্রলারসহ ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি।
আজ ২৯শে অক্টোবর, বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী বোট মালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমেদ।
তিনি জানান, পৌরসভার বাসিন্দা শাওনের মালিকানাধীন একটি মাছ ধরার ট্রলার সাগরে গেলে আরাকান আর্মির সদস্যরা স্পিডবোটে করে ধাওয়া দিয়ে ট্রলারসহ ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হলেও এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ঘনঘন বাংলাদেশের ভিতরে এসে আরাকান আর্মি টহল দিচ্ছে বলে জানান এলাকাবাসী।
এ ঘটনার পর থেকে স্থানীয় জেলে ও ট্রলার মালিকদের মধ্যে
চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পাশাপাশি প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশ কি সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে? আমাদের নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ড কোথায়? এদিকে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গ্লোবাল আরাকান নেটওয়ার্ক’ প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, আরাকান আর্মির সদস্যরা বাংলাদেশি জেলেদের আটক করে রেখেছে। তাদের দাবি, বাংলাদেশি ট্রলারগুলো মিয়ানমারের জলসীমা অতিক্রম করেছিল। ওই সংবাদমাধ্যম আরও জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৮ই জুলাই পর্যন্ত অন্তত ১৮৮ বাংলাদেশি জেলে ও ৩০টি নৌকা আটক করে পরে মুক্তি দিয়েছে আরাকান আর্মি। তথ্য অনুযায়ী, গেল ৮ মাসে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগর উপকূল থেকে অন্তত ৩২০ জেলেকে অপহরণ করেছে এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এর মধ্যে প্রায় ২০০ জনকে বিজিবির সহায়তায় ফেরত আনা সম্ভব হলেও এখনও ১২০ জেলে আরাকান আর্মির
হাতে বন্দি রয়েছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ইউনূস সরকারের আমলে সীমান্ত ও উপকূলীয় এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহভাবে ভেঙে পড়েছে। দেশের জলসীমায় বিদেশি সশস্ত্র গোষ্ঠী ঢুকে পড়ছে, অথচ সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না। তাই সুধীজনদের প্রশ্ন, স্বাধীন বাংলাদেশে এখন কে দেবে নিরাপত্তা সীমান্তবর্তী সাধারণ মানুষের!
চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পাশাপাশি প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশ কি সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে? আমাদের নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ড কোথায়? এদিকে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গ্লোবাল আরাকান নেটওয়ার্ক’ প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, আরাকান আর্মির সদস্যরা বাংলাদেশি জেলেদের আটক করে রেখেছে। তাদের দাবি, বাংলাদেশি ট্রলারগুলো মিয়ানমারের জলসীমা অতিক্রম করেছিল। ওই সংবাদমাধ্যম আরও জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৮ই জুলাই পর্যন্ত অন্তত ১৮৮ বাংলাদেশি জেলে ও ৩০টি নৌকা আটক করে পরে মুক্তি দিয়েছে আরাকান আর্মি। তথ্য অনুযায়ী, গেল ৮ মাসে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগর উপকূল থেকে অন্তত ৩২০ জেলেকে অপহরণ করেছে এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এর মধ্যে প্রায় ২০০ জনকে বিজিবির সহায়তায় ফেরত আনা সম্ভব হলেও এখনও ১২০ জেলে আরাকান আর্মির
হাতে বন্দি রয়েছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ইউনূস সরকারের আমলে সীমান্ত ও উপকূলীয় এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহভাবে ভেঙে পড়েছে। দেশের জলসীমায় বিদেশি সশস্ত্র গোষ্ঠী ঢুকে পড়ছে, অথচ সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না। তাই সুধীজনদের প্রশ্ন, স্বাধীন বাংলাদেশে এখন কে দেবে নিরাপত্তা সীমান্তবর্তী সাধারণ মানুষের!



