
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ল্যুভর থেকে চুরি হওয়া অলংকারের আর্থিক মূল্য প্রকাশ

যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয়প্রার্থী অভিবাসীদের স্থান দেবে বেলিজ সরকার

হংকংয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে সাগরে প্লেন, নিহত ২

গাজায় হামলার পর যুদ্ধবিরতি পুনঃকার্যকরের ঘোষণা ইসরায়েলের

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষের ঢল

আইসল্যান্ডে প্রথমবারের মতো মশা শনাক্ত, বাড়ছে আশঙ্কা

ল্যুভর জাদুঘর থেকে অমূল্য রত্নরাজি চুরি, ঐতিহাসিক নিদর্শন খুইয়ে মুষড়ে পড়েছে প্যারিস
পুতিনের শর্ত না মানলে ‘ধ্বংস’ হবে ইউক্রেন: ট্রাম্পের কড়া সতর্কবার্তা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বলেছেন— রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রস্তাব মেনে না নিলে ইউক্রেন “ধ্বংসের মুখে” পড়বে।
ওয়াশিংটনে গত ১৭ই অক্টোবর দুই নেতার বৈঠকে এই বক্তব্য দেন ট্রাম্প। বৈঠকে তিনি জেলেনস্কিকে বলেন, “আপনি জিতছেন না। যদি আপনি পুতিনের সঙ্গে সমঝোতায় না আসেন, তাহলে ইউক্রেন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে।”
বৈঠকের সময় ট্রাম্প ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রের মানচিত্র দেখে হতাশা প্রকাশ করেন বলেন, “আমি এই জায়গাগুলো চিনিও না।”
সূত্রের বরাতে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ট্রাম্প চান বর্তমান যুদ্ধক্ষেত্রের সীমারেখা অনুযায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হোক এবং পরবর্তীতে আলোচনা চলুক।
অন্যদিকে, জেলেনস্কি বলেছেন, “আমরা এই যুদ্ধ
শুরু করিনি। এটি শুরু করেছে রাশিয়া। এখন মুখ্য প্রশ্ন হলো, কীভাবে পুতিনের আগ্রাসন মোকাবিলা করা হবে।” বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের পররাষ্ট্রনীতিতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এতদিন ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়ে আসছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর নীতিনির্ধারকেরা ট্রাম্পের মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, এমন অবস্থান রাশিয়ার দাবি শক্তিশালী করতে পারে এবং ইউক্রেনের প্রতিরোধ মনোবলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এদিকে, রাশিয়া বলেছে তারা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় প্রস্তুত, যদি ইউক্রেন দোনবাস ও লুহানস্ক অঞ্চলে রুশ নিয়ন্ত্রণ মেনে নেয়। তবে জেলেনস্কি এখনো তাতে সম্মত হননি। পর্যবেক্ষকদের মতে, ট্রাম্প প্রশাসন যদি যুদ্ধবিরতি চাপিয়ে দেয়, তবে ইউক্রেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হারাতে পারে। একই
সঙ্গে ইউরোপের নিরাপত্তা কাঠামোতেও বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটতে পারে। ট্রাম্পের এই সতর্কবার্তা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কূটনৈতিক ভারসাম্যকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এটি শুধু দুই দেশের নয়, বরং পশ্চিমা জোটের ভবিষ্যৎ নীতিতেও গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
শুরু করিনি। এটি শুরু করেছে রাশিয়া। এখন মুখ্য প্রশ্ন হলো, কীভাবে পুতিনের আগ্রাসন মোকাবিলা করা হবে।” বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের পররাষ্ট্রনীতিতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এতদিন ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়ে আসছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর নীতিনির্ধারকেরা ট্রাম্পের মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, এমন অবস্থান রাশিয়ার দাবি শক্তিশালী করতে পারে এবং ইউক্রেনের প্রতিরোধ মনোবলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এদিকে, রাশিয়া বলেছে তারা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় প্রস্তুত, যদি ইউক্রেন দোনবাস ও লুহানস্ক অঞ্চলে রুশ নিয়ন্ত্রণ মেনে নেয়। তবে জেলেনস্কি এখনো তাতে সম্মত হননি। পর্যবেক্ষকদের মতে, ট্রাম্প প্রশাসন যদি যুদ্ধবিরতি চাপিয়ে দেয়, তবে ইউক্রেন কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হারাতে পারে। একই
সঙ্গে ইউরোপের নিরাপত্তা কাঠামোতেও বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটতে পারে। ট্রাম্পের এই সতর্কবার্তা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কূটনৈতিক ভারসাম্যকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এটি শুধু দুই দেশের নয়, বরং পশ্চিমা জোটের ভবিষ্যৎ নীতিতেও গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।