
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্প নয় শান্তিতে নোবেল পেলেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া

ট্রাম্পকে হারিয়ে নোবেল জেতা কে এই মাচাদো?

১৯ বছর ধরে ইসরায়েলে বন্দি কে এই ‘দ্বিতীয় ইয়াহিয়া সিনওয়ার’?

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মুক্তি পাবেন জিম্মিরা

গাজা শান্তি চুক্তিতে সফলতার জন্য ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন মোদি

ভারতকে ক্ষেপণাস্ত্র দেবে যুক্তরাজ্য, চুক্তি সই

‘ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল দিয়ে দেন, তিনি এটার প্রাপ্য’
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মিশর যাচ্ছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির উদ্দেশ্যে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার আলোচনায় অংশ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান মিশরের রেড সি উপকূলীয় শহর শারম আল-শেইখে যাচ্ছেন। আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) এই সফরে যাবেন তিনি।
এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক বিবৃতিতে কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি জানান, ‘গাজা আলোচনাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর এই সফর। এটি মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর সংকল্পের বহিঃপ্রকাশ। দেশগুলো একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে বদ্ধপরিকর।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটি চলমান আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার একটি অংশ। উদ্দেশ্য হলো- গাজা উপত্যকায় ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের অবসান ঘটানো।’
হামাস ও ইসরায়েল মঙ্গলবার শারম আল-শেইখে পরপর দ্বিতীয় দিনের মতো পরোক্ষ আলোচনায় বসে। আলোচনার লক্ষ্য হচ্ছে যুদ্ধবিরতি এবং বন্দি
বিনিময়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০-দফা গাজা পরিকল্পনার ভিত্তিতে চলছে এই আলোচনা। ট্রাম্পের ঘোষিত এই পরিকল্পনায় রয়েছে: - সব ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি, - এর বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিমুক্তি, - হামাসের নিরস্ত্রীকরণ - এবং গাজা পুনর্গঠনের প্রস্তাব। - হামাস প্রস্তাবনাটি নীতিগতভাবে মেনে নিয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় প্রায় ৬৭ হাজার ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এই নিরন্তর বোমা বর্ষণে গাজা কার্যত বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এছাড়া সৃষ্টি হয়েছে গণচলাচল, অনাহার, ও রোগব্যাধির বিস্তার। কাতার, মিশর ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক পক্ষসমূহ এই সংকট নিরসনে জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি
বিনিময়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০-দফা গাজা পরিকল্পনার ভিত্তিতে চলছে এই আলোচনা। ট্রাম্পের ঘোষিত এই পরিকল্পনায় রয়েছে: - সব ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি, - এর বিনিময়ে ফিলিস্তিনি বন্দিমুক্তি, - হামাসের নিরস্ত্রীকরণ - এবং গাজা পুনর্গঠনের প্রস্তাব। - হামাস প্রস্তাবনাটি নীতিগতভাবে মেনে নিয়েছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় প্রায় ৬৭ হাজার ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এই নিরন্তর বোমা বর্ষণে গাজা কার্যত বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এছাড়া সৃষ্টি হয়েছে গণচলাচল, অনাহার, ও রোগব্যাধির বিস্তার। কাতার, মিশর ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক পক্ষসমূহ এই সংকট নিরসনে জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি