
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তানের যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইল পর্যন্ত পৌঁছাতে সক্ষম

সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

সৌদি আরব কি পাকিস্তানের পারমাণবিক সহায়তা পেতে যাচ্ছে?

‘জেন-জি’ ঝড় কি এবার ফিলিপাইনে

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত অন্তত ৭৮

এ যেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভাগ্য নির্ধারণের বৈঠক

ভারতের আধাসামরিক বাহিনীর ওপর হামলা, দুই জওয়ান নিহত
ছেলের চেয়ে ৬ বছরের ছোট তরুণকে বিয়ে করলেন জাপানি নারী

জাপানে ৬৩ বছরের এক নারীর প্রেম ও বিয়ের গল্প নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে তুমুল আলোচনা। ওই নারীর নাম আজারাশি, বিয়ে করেছেন মাত্র ৩১ বছর বয়সি এক তরুণকে—যিনি তার একমাত্র ছেলের চেয়েও ৬ বছরের ছোট।
আজারাশি ২০২০ সালে টোকিওর একটি ক্যাফেতে ওই তরুণের সঙ্গে প্রথম পরিচিত হন। ঘটনাচক্রে এক সপ্তাহ পর আবার দেখা হয় দু’জনের। সেখান থেকে শুরু হয় আলাপ, পরে ফোন নম্বর বিনিময়।
আজারাশি এর আগে দুই দশক সংসার করার পর ৪৮ বছর বয়সে তালাকপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি একা ছেলেকে বড় করেন এবং পোষা কুকুরদের দেখাশোনা ও পেট ক্লথিং ব্যবসা নিয়েই জীবন কাটাচ্ছিলেন। যদিও ডেটিং অ্যাপসে কয়েকজনের সঙ্গে দেখা করেছিলেন, তবে তিনি
অবিবাহিতই থেকে যান। কিন্তু তরুণটির সঙ্গে পরিচয়ের পর প্রতিদিন এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে টেলিফোনে কথা হতো তাদের। আজারাশি বলেন, আমি যা-ই বলি না কেন সে মন দিয়ে শোনে, বুঝতে পারে। সে খুব ভালো শ্রোতা। এতে আমি সত্যিই খুশি হয়েছি। এক মাসের প্রেমের পরেই তারা জানতে পারেন একে অপরের আসল বয়স। আশ্চর্যের বিষয় হলো, আজারাশির ছেলে মায়ের নতুন প্রেমকে শুরু থেকেই সমর্থন করেছেন। তবে তরুণটির মা প্রথমে আপত্তি করেন, কারণ তিনি নিজেই আজারাশির থেকে ছোট। পরে ছেলের জোরাজুরিতে রাজি হন। ২০২২ সালে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে করেন। এখন দু’জন মিলে একটি ম্যারেজ এজেন্সি চালান এবং সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন। এই অপ্রত্যাশিত প্রেম ও বিয়ের গল্প নিয়ে
অনলাইনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ তাদের সম্পর্ককে সত্যিকারের ভালোবাসার উদাহরণ বলে প্রশংসা করছেন, আবার কেউ বয়সের পার্থক্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এটি জাপানে প্রথম ঘটনা নয়। সম্প্রতি জানা যায়, ২৩ বছরের এক যুবক প্রেমে পড়েন তার সহপাঠীর ৮৩ বছর বয়সি দাদির। প্রায় ৬০ বছরের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও তারা একসঙ্গে বসবাস করছেন। ওই যুবক প্রথম দেখাতেই দাদির প্রতি আকৃষ্ট হন। পরবর্তীতে ডিজনিল্যান্ডে একটি ভ্রমণের সময় দু’জনের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে এবং সম্পর্কের বাঁধনে আবদ্ধ হন। সূত্র: এনডিটিভি
অবিবাহিতই থেকে যান। কিন্তু তরুণটির সঙ্গে পরিচয়ের পর প্রতিদিন এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে টেলিফোনে কথা হতো তাদের। আজারাশি বলেন, আমি যা-ই বলি না কেন সে মন দিয়ে শোনে, বুঝতে পারে। সে খুব ভালো শ্রোতা। এতে আমি সত্যিই খুশি হয়েছি। এক মাসের প্রেমের পরেই তারা জানতে পারেন একে অপরের আসল বয়স। আশ্চর্যের বিষয় হলো, আজারাশির ছেলে মায়ের নতুন প্রেমকে শুরু থেকেই সমর্থন করেছেন। তবে তরুণটির মা প্রথমে আপত্তি করেন, কারণ তিনি নিজেই আজারাশির থেকে ছোট। পরে ছেলের জোরাজুরিতে রাজি হন। ২০২২ সালে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে করেন। এখন দু’জন মিলে একটি ম্যারেজ এজেন্সি চালান এবং সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন। এই অপ্রত্যাশিত প্রেম ও বিয়ের গল্প নিয়ে
অনলাইনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ তাদের সম্পর্ককে সত্যিকারের ভালোবাসার উদাহরণ বলে প্রশংসা করছেন, আবার কেউ বয়সের পার্থক্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এটি জাপানে প্রথম ঘটনা নয়। সম্প্রতি জানা যায়, ২৩ বছরের এক যুবক প্রেমে পড়েন তার সহপাঠীর ৮৩ বছর বয়সি দাদির। প্রায় ৬০ বছরের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও তারা একসঙ্গে বসবাস করছেন। ওই যুবক প্রথম দেখাতেই দাদির প্রতি আকৃষ্ট হন। পরবর্তীতে ডিজনিল্যান্ডে একটি ভ্রমণের সময় দু’জনের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে এবং সম্পর্কের বাঁধনে আবদ্ধ হন। সূত্র: এনডিটিভি