
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘জেন-জি’ ঝড় কি এবার ফিলিপাইনে

এ যেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভাগ্য নির্ধারণের বৈঠক

ভারতের আধাসামরিক বাহিনীর ওপর হামলা, দুই জওয়ান নিহত

বাগরাম বিমানঘাঁটি নিয়ে আবারও আফগানিস্তান দখলের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের?

ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো উগ্রপন্থি মতাদর্শে প্রভাবিত: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

কিছু টিভি নেটওয়ার্কের লাইসেন্স বাতিল করা উচিত: ট্রাম্প

সামরিক ড্রোন তৈরিতে এআই প্রযুক্তিতে নজর কিম জং উনের
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত অন্তত ৭৮

সুদানের প্যারামিলিটারি র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) পশ্চিমাঞ্চলের এল-ফাসের শহরের একটি মসজিদে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ৭৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন প্রায় ২০ জন। এক জ্যেষ্ঠ স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সুদানের দারফুর অঞ্চলের আল-ফাশের শহরে ওই হামলা সংঘটিত হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৭৮ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন ওই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
হামলার জন্য আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করা হলেও গোষ্ঠীটি এখনো নিজেদের সম্পৃক্ততা স্বীকার করেনি।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বিবিসিকে বলেন, ভোরের প্রার্থনা চলাকালে ওই হামলা চালানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই বছরের বেশি সময় ধরে আরএসএফের সঙ্গে দেশটির সেনাবাহিনী
লড়াইয়ে লিপ্ত রয়েছে। আল-ফাশের শহরের দখলে নিতে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছে আরএসএফ। এটি দারফুরে সেনাবাহিনীর শেষ ঘাঁটি। সেখানকার তিন লাখের বেশি বেসামরিক নাগরিক এই লড়াইয়ের ফাঁদে আটকা পড়েছে। আরএসএফ চলতি সপ্তাহে নতুন করে আল-ফাশের শহরে হামলা শুরু করেছে। শহরের বাইরে অবস্থিত বাস্তুচ্যুতদের শিবিরে ভয়াবহ হামলার খবর পাওয়া গেছে। ইয়েল ইউনিভার্সিটির হিউম্যানিটারিয়ান রিসার্চ ল্যাবের (এইচআরএল) বিশ্লেষণ অনুযায়ী স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, শিবিরটির বড় অংশ এখন আরএসএফের নিয়ন্ত্রণে। সুদানের বিশ্লেষক ও অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা, সাধারণ নাগরিকরা আরএসএফের রোষের শিকার হতে পারেন। কারণ তাদের অধিকাংশই আধাসামরিক বাহিনীটির দৃষ্টিতে শত্রু জনগোষ্ঠীর অংশ। এদিকে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়, সংঘাত ক্রমেই জাতিগত রূপ নিচ্ছে এবং প্রতিপক্ষকে সহযোগিতার অভিযোগে
দুপক্ষই সাধারণ মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য সংস্থার নথিতে দেখা গেছে, দখল করা এলাকায় অ-আরব সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূলনীতি চালাচ্ছে আরএসএফ। সম্প্রতি ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স জানিয়েছে, আল-ফাশেরকে অ-আরব জনগোষ্ঠীমুক্ত করার পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছে গোষ্ঠীটি। অবশ্য এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে আরএসএফ। তাদের দাবি, কোনো জাতিগত সংঘাতে তারা জড়িত নয়।
লড়াইয়ে লিপ্ত রয়েছে। আল-ফাশের শহরের দখলে নিতে ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছে আরএসএফ। এটি দারফুরে সেনাবাহিনীর শেষ ঘাঁটি। সেখানকার তিন লাখের বেশি বেসামরিক নাগরিক এই লড়াইয়ের ফাঁদে আটকা পড়েছে। আরএসএফ চলতি সপ্তাহে নতুন করে আল-ফাশের শহরে হামলা শুরু করেছে। শহরের বাইরে অবস্থিত বাস্তুচ্যুতদের শিবিরে ভয়াবহ হামলার খবর পাওয়া গেছে। ইয়েল ইউনিভার্সিটির হিউম্যানিটারিয়ান রিসার্চ ল্যাবের (এইচআরএল) বিশ্লেষণ অনুযায়ী স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, শিবিরটির বড় অংশ এখন আরএসএফের নিয়ন্ত্রণে। সুদানের বিশ্লেষক ও অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা, সাধারণ নাগরিকরা আরএসএফের রোষের শিকার হতে পারেন। কারণ তাদের অধিকাংশই আধাসামরিক বাহিনীটির দৃষ্টিতে শত্রু জনগোষ্ঠীর অংশ। এদিকে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়, সংঘাত ক্রমেই জাতিগত রূপ নিচ্ছে এবং প্রতিপক্ষকে সহযোগিতার অভিযোগে
দুপক্ষই সাধারণ মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য সংস্থার নথিতে দেখা গেছে, দখল করা এলাকায় অ-আরব সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূলনীতি চালাচ্ছে আরএসএফ। সম্প্রতি ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স জানিয়েছে, আল-ফাশেরকে অ-আরব জনগোষ্ঠীমুক্ত করার পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছে গোষ্ঠীটি। অবশ্য এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে আরএসএফ। তাদের দাবি, কোনো জাতিগত সংঘাতে তারা জড়িত নয়।