
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশসহ ৫ দেশকে ‘হুমকি’ ভাবছে ভারত

অবশেষে চালু হচ্ছে আল-নাসিরিয়াহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

ভূমধ্যসাগরে নিখোঁজ ৩৮ বাংলাদেশির সন্ধান মিলেছে

দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে ট্রাম্প, ‘বিশেষ সম্পর্ক’ জোরদারের আশা

বিশ্ব রেকর্ড করতে গিয়ে ভেঙে পড়ল নাইজেরিয়ান শেফের বিশাল হাঁড়ি

মুসলিম দেশগুলো কি ন্যাটোর আদলে যৌথ বাহিনী গঠন করছে?

কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে সুশীলা কার্কি
কলা গাছ থেকে কাপড় বানিয়ে বাজিমাত তাইওয়ানের উদ্যোক্তার

তাইওয়ানের উদ্যোক্তা নেলসন ইয়াং দেশের ঐতিহ্যকে নতুনভাবে কাজে লাগিয়ে সাধারণ কলার গাছকে টেকসই বস্ত্র তৈরির অপ্রত্যাশিত উপাদানে রূপ দিতে চান।
বর্তমানে তাইওয়ান বিশ্বের উন্নতমানের সেমিকন্ডাক্টরের শীর্ষ উৎপাদক হলেও এক সময় দ্বীপটি কলার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত ছিল। ১৯৬০-এর দশকে তাইওয়ান নিজেদের ‘ব্যানানা কিংডম’ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। এরও আগে জাপানি উপনিবেশিক শাসনামলে (১৮৯৫–১৯৪৫) দ্বীপটি আনারস ও কলার জন্য খ্যাতি অর্জন করেছিল।
নেলসন ইয়াং-এর প্রতিষ্ঠান ফার্ম টু ম্যাটেরিয়াল, যার প্রধান কার্যালয় তাইওয়ানের মধ্যাঞ্চলীয় চ্যাংহুয়াতে, কলার আঁশকে বস্ত্রে রূপান্তর করছে। ইয়াং আশা করছেন, একদিন এই আঁশ বৈশ্বিক স্নিকার ব্র্যান্ডগুলোতে ব্যবহৃত হবে।
তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘২০০৮ সালে ইউরোপের কিছু স্নিকার ব্র্যান্ড আমাদের জানিয়েছিল, তারা এমন একটি পথ খুঁজছে
যেখানে একই জমি থেকে খাদ্য ও কাঁচামাল উভয়ই উৎপাদন সম্ভব। সেই ধারণাকে ভিত্তি করেই আমরা কাজ শুরু করি। আমরা এখন নিশ্চিত করছি, আমাদের সব উপাদান আসবে কৃষিজ খাদ্য বা খাদ্যশিল্পের বর্জ্য থেকে, যা আমরা ব্যবহারযোগ্য কাঁচামালে রূপান্তর করি।’ প্রতিষ্ঠানটি কলাগাছের মাঝের অংশ, যা ফসল কাটার পর সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়, তা সংগ্রহ করে আঁশ তৈরি করছে। এগুলো দিয়ে সুতা তৈরি করা যায় যা তুলার সঙ্গে মিশিয়ে মোজা বানানো সম্ভব, আবার ভেগান লেদারও বানানো যায়। তবে এই ব্যবসা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং কোনো পোশাক কোম্পানি থেকে অর্ডার পাওয়া যায়নি। তাইওয়ান টেক্সটাইল ফেডারেশনের উদ্ভাবন ও টেকসই নকশা বিভাগের পরিচালক শার্লট চিয়াং বলেন, ‘পানি ব্যবহারে,
শোষণক্ষমতায় এবং সরবরাহের স্থিতিশীলতায় কলার আঁশ তুলার চেয়েও ভালো ফল দেখিয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে এর ব্যবহার অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। কলা আঁশ তাইওয়ানের জন্য টেক্সটাইল শিল্পে নতুন একটি বিশেষ ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে।’
যেখানে একই জমি থেকে খাদ্য ও কাঁচামাল উভয়ই উৎপাদন সম্ভব। সেই ধারণাকে ভিত্তি করেই আমরা কাজ শুরু করি। আমরা এখন নিশ্চিত করছি, আমাদের সব উপাদান আসবে কৃষিজ খাদ্য বা খাদ্যশিল্পের বর্জ্য থেকে, যা আমরা ব্যবহারযোগ্য কাঁচামালে রূপান্তর করি।’ প্রতিষ্ঠানটি কলাগাছের মাঝের অংশ, যা ফসল কাটার পর সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়, তা সংগ্রহ করে আঁশ তৈরি করছে। এগুলো দিয়ে সুতা তৈরি করা যায় যা তুলার সঙ্গে মিশিয়ে মোজা বানানো সম্ভব, আবার ভেগান লেদারও বানানো যায়। তবে এই ব্যবসা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং কোনো পোশাক কোম্পানি থেকে অর্ডার পাওয়া যায়নি। তাইওয়ান টেক্সটাইল ফেডারেশনের উদ্ভাবন ও টেকসই নকশা বিভাগের পরিচালক শার্লট চিয়াং বলেন, ‘পানি ব্যবহারে,
শোষণক্ষমতায় এবং সরবরাহের স্থিতিশীলতায় কলার আঁশ তুলার চেয়েও ভালো ফল দেখিয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে এর ব্যবহার অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। কলা আঁশ তাইওয়ানের জন্য টেক্সটাইল শিল্পে নতুন একটি বিশেষ ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে।’