
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রংপুরে সনাতনী সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদ করেছে ‘একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন,যুক্তরাষ্ট্র’

এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা

তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে

নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী

টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য

জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র্যাব বনাম আসল র্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই

চাঁদা তুলে রিয়াদের পড়ার খরচ মেটাতেন স্থানীয়রা
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দিয়ে সেগুলোর দখল নিয়ে ব্যবসায়ীদের ওপর নিপীড়ন চালান জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় জামায়াতের ওয়ার্ড সভাপতিসহ ৪ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ঘটনাটি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আহম্মদপুর বাজার এলাকার।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল ২৮শে জুলাই, সোমবার সন্ধ্যায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ সকালে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার জামায়াতের নেতাকর্মীরা হলেন- জোয়াড়ী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি আহম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা রুহুল আমিন (৪৫), তার ভাই জামায়াত কর্মী আজিমুদ্দিন (৪০), কর্মী হায়দার আলী (৪৫) ও তার বাবা মজিবর রহমান (৭০)।
জানা গেছে, উপজেলার নওপাড়া গ্রামের কোরবান আলী, শাহ আলম ও মোতালেব হোসেন আহম্মদপুর বাজারে জমি কিনে ১০টি
দোকান নির্মাণ করেন। তাদের নামে এসএ এবং আরএস খতিয়ান আছে। প্রায় ৭০ বছর ধরে তারা ওই জমি ভোগদখলে আছেন, নিয়মিত খাজনাও পরিশোধ করেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে রুহুল আমিন, আজিমুদ্দিন, হায়দার আলী, মুজিবর রহমানসহ জামায়াত, শিবিরের ৪০-৫০ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী লাঠিসোঁটা নিয়ে বাজারে গিয়ে দোকানপ্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা করে চাঁদা দেওয়ার জন্য কোরবান আলীদের হুমকি দেন। এসময় ভুক্তভোগীরা তাদের এমন দাবির প্রতিবাদ করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সন্ত্রাসীরা দোকানঘরে তালা লাগিয়ে দেন। একইসাথে দোকান ছেড়ে চলে যাবার নির্দেশ দেন। অন্যথায় তাদের লাশও খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে হুমকি দেন। এ
ঘটনার পর ভীতসন্তস্ত্র ব্যবসায়ীরা স্থানীয় সেনা ক্যাম্প ও বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা যৌথভাবে সন্ধ্যায় বাজারে অভিযান চালান। এ সময় দোকানগুলোর তালা ভেঙে সেগুলো প্রকৃত মালিকদের জিম্মায় দেওয়া হয় এবং চার অভিযুক্তকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। ভুক্তভোগী মোতালেব হোসেন বলেন, উপজেলার জোয়াড়ী ইউনিয়নের জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি আবদুল মালেক আমাদের প্রতি দোকান বাবদ মাসিক ৫ হাজার টাকা করে চাঁদা ধার্য করে দেন। আমরা তাতে রাজি হইনি। কারণ, আমরা এসব দোকানের জমি ৭০ বছর ধরে ভোগদখল করছি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা আমাদের দোকানগুলোতে তালা দিয়ে দেন। আমরা ঘটনাটি পুলিশ-সেনাবাহিনীকে জানালে তারা দ্রুত অভিযান চালিয়ে আমাদের দোকানগুলো উদ্ধার করে দিয়েছেন। তবে চাঁদা
দাবির অভিযোগ অস্বীকার করে যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সন্ত্রাসী নেতা রুহুল আমিন দাবি করেন, দোকানের জমির মালিক তারা। দীর্ঘদিন ওই জমি বেহাত ছিল। এখন তারা দখলে গেছেন। দোকানে তালা লাগানো ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেছেন তিনি। এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
দোকান নির্মাণ করেন। তাদের নামে এসএ এবং আরএস খতিয়ান আছে। প্রায় ৭০ বছর ধরে তারা ওই জমি ভোগদখলে আছেন, নিয়মিত খাজনাও পরিশোধ করেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে রুহুল আমিন, আজিমুদ্দিন, হায়দার আলী, মুজিবর রহমানসহ জামায়াত, শিবিরের ৪০-৫০ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী লাঠিসোঁটা নিয়ে বাজারে গিয়ে দোকানপ্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা করে চাঁদা দেওয়ার জন্য কোরবান আলীদের হুমকি দেন। এসময় ভুক্তভোগীরা তাদের এমন দাবির প্রতিবাদ করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সন্ত্রাসীরা দোকানঘরে তালা লাগিয়ে দেন। একইসাথে দোকান ছেড়ে চলে যাবার নির্দেশ দেন। অন্যথায় তাদের লাশও খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে হুমকি দেন। এ
ঘটনার পর ভীতসন্তস্ত্র ব্যবসায়ীরা স্থানীয় সেনা ক্যাম্প ও বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা যৌথভাবে সন্ধ্যায় বাজারে অভিযান চালান। এ সময় দোকানগুলোর তালা ভেঙে সেগুলো প্রকৃত মালিকদের জিম্মায় দেওয়া হয় এবং চার অভিযুক্তকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। ভুক্তভোগী মোতালেব হোসেন বলেন, উপজেলার জোয়াড়ী ইউনিয়নের জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি আবদুল মালেক আমাদের প্রতি দোকান বাবদ মাসিক ৫ হাজার টাকা করে চাঁদা ধার্য করে দেন। আমরা তাতে রাজি হইনি। কারণ, আমরা এসব দোকানের জমি ৭০ বছর ধরে ভোগদখল করছি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা আমাদের দোকানগুলোতে তালা দিয়ে দেন। আমরা ঘটনাটি পুলিশ-সেনাবাহিনীকে জানালে তারা দ্রুত অভিযান চালিয়ে আমাদের দোকানগুলো উদ্ধার করে দিয়েছেন। তবে চাঁদা
দাবির অভিযোগ অস্বীকার করে যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সন্ত্রাসী নেতা রুহুল আমিন দাবি করেন, দোকানের জমির মালিক তারা। দীর্ঘদিন ওই জমি বেহাত ছিল। এখন তারা দখলে গেছেন। দোকানে তালা লাগানো ঠিক হয়নি বলে স্বীকার করেছেন তিনি। এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।