
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেলে যাওয়া ব্যাগ পেয়ে কেঁদে ভাসছেন স্বজন

ভাঙনের মুখে নোয়াখালীর প্লাবিত নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি

চট্টগ্রামসহ ৪ জেলায় ফের বন্যার শঙ্কা

বাবার অবহেলা ও সৎমায়ের নির্যাতনে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

গোপালগঞ্জে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে

ফেনী সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, আহত-১

শিবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ের পর জানা গেল ‘নববধূ’ পুরুষ!

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেম, তারপর পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে। কিন্তু দেড় মাস সংসার করার পরই সামনে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য, মাহমুদুল হাসান শান্ত যাকে বিয়ে করেছিলেন, সেই ‘সামিয়া’ আসলে একজন পুরুষ! এ ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ‘সামিয়া’ নামে যাকে সবাই জানত, তার প্রকৃত নাম মো. শাহিনুর রহমান। তিনি চট্টগ্রামের আমতলা ঈদগাহ বৌবাজার এলাকার বাসিন্দা এবং আবুল কাশেমের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে ফেসবুকে ‘সামিয়া’ নামে নারীর ছদ্মবেশে পরিচিতি গড়ে তোলেন শাহিনুর। এরপর ফেসবুকেই পরিচয় হয় গোয়ালন্দের মাহমুদুল হাসান শান্তর সঙ্গে।
গত ৭ জুন হঠাৎ শান্তর বাড়িতে চলে আসে ‘সামিয়া’। এরপর পরিবারের সম্মতি নিয়ে, স্থানীয়দের উপস্থিতিতে এবং
মৌলভি ডেকে ইসলামী নিয়মে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। তবে সামিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর দেড় মাস শান্তর পরিবারের সঙ্গে নববধূর মতোই সংসার করছিলেন শাহিনুর ওরফে সামিয়া। কিন্তু তাঁর কিছু অস্বাভাবিক আচরণ দেখে ধীরে ধীরে সন্দেহ তৈরি হয় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে। একপর্যায়ে গত শুক্রবার বিকেলে নিশ্চিত হওয়া যায়, ‘সামিয়া’ আসলে একজন পুরুষ। সংবাদটি ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এটি ভাইরাল হয়ে যায়। শান্ত বলেন, ফেসবুকে পরিচয়ের পর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সে হঠাৎ বাড়িতে চলে আসায় পরিবারের সম্মতিতে আমরা বিয়ে করি। তবে বিয়ের পর থেকেই তার আচরণ অস্বাভাবিক ছিল। কাছে যেতে চাইলে বলত, অসুস্থ,
ডাক্তার নিষেধ করেছে। এতে সন্দেহ জাগে। শান্তর মা মোছা. সোহাগী বেগম বলেন, একজন পুরুষ আমাদের পরিবারের বউ হয়ে থাকছিল, অথচ আমরা কিছুই বুঝতে পারিনি। সে অভিনয় করে আমাদের মন জয় করে নিয়েছিল। ঘটনা প্রকাশের পর শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে পরিবারের পক্ষ থেকে শাহিনুরকে নিজ বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে শাহিনুর ওরফে সামিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, শান্তর সঙ্গে যা করেছি, সেটা আমার ভুল। আমার হরমোনজনিত সমস্যা আছে। নিজেকে মেয়ে ভাবতেই ভালো লাগে।
মৌলভি ডেকে ইসলামী নিয়মে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। তবে সামিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর দেড় মাস শান্তর পরিবারের সঙ্গে নববধূর মতোই সংসার করছিলেন শাহিনুর ওরফে সামিয়া। কিন্তু তাঁর কিছু অস্বাভাবিক আচরণ দেখে ধীরে ধীরে সন্দেহ তৈরি হয় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে। একপর্যায়ে গত শুক্রবার বিকেলে নিশ্চিত হওয়া যায়, ‘সামিয়া’ আসলে একজন পুরুষ। সংবাদটি ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এটি ভাইরাল হয়ে যায়। শান্ত বলেন, ফেসবুকে পরিচয়ের পর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সে হঠাৎ বাড়িতে চলে আসায় পরিবারের সম্মতিতে আমরা বিয়ে করি। তবে বিয়ের পর থেকেই তার আচরণ অস্বাভাবিক ছিল। কাছে যেতে চাইলে বলত, অসুস্থ,
ডাক্তার নিষেধ করেছে। এতে সন্দেহ জাগে। শান্তর মা মোছা. সোহাগী বেগম বলেন, একজন পুরুষ আমাদের পরিবারের বউ হয়ে থাকছিল, অথচ আমরা কিছুই বুঝতে পারিনি। সে অভিনয় করে আমাদের মন জয় করে নিয়েছিল। ঘটনা প্রকাশের পর শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে পরিবারের পক্ষ থেকে শাহিনুরকে নিজ বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে শাহিনুর ওরফে সামিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, শান্তর সঙ্গে যা করেছি, সেটা আমার ভুল। আমার হরমোনজনিত সমস্যা আছে। নিজেকে মেয়ে ভাবতেই ভালো লাগে।