ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের এলাকা ছাড়া করার নির্দেশ: মানবাধিকার চুড়ান্ত লঙ্ঘন
                                হয়রানি ঠেকাতে ওয়ারেন্ট সমন যাবে অনলাইনে
                                ফরিদপুর-৪ থেকে ভাঙ্গাকে আলাদা করতে হাইকোর্টে রুল
                                কর্মচারীকে মালিক সাজিয়ে ২১ কোটি টাকা আত্মসাৎ, সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
                                সংশোধিত ওয়াক্ফ আইন খারিজ করেনি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, কয়েকটি ধারা স্থগিত
                                ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো রিট শুনব না : হাইকোর্ট
                                বিদেশে বসে আদালতে ‘সশরীরে’ হাজিরা দেন আসামি
বিচারিক আদালতে তারেক-জোবাইদার বিচারে নানা অসঙ্গতি: হাইকোর্ট
                             
                                               
                    
                         বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলায় বিচারিক আদালতের বিচারে নানা অসঙ্গতি উঠে এসেছে। যেখানে দ্রুতগতিতে সাক্ষী নেওয়া ও রায় ঘোষণা করা, জুবাইদা রহমানকে নোটিশ ইস্যু না করা এবং অভিযোগ গঠনে আইনের ব্যত্যয় হয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ৫২ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ে এসব কথা তুলে ধরা হয়েছে।
একই দিন সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৯ বছরের সাজা থেকে তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের সাজা থেকে খালাস দিয়ে রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্ট রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, বিচারিক আদালতে দুই মাস চার দিনে ৪২ সাক্ষীর সাক্ষ্য 
নেওয়া এবং আট দিনের মধ্যে রায় দেওয়ার এমন দ্রুতগতি ও সমাপ্তি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস তৈরি করে যে, বিচার নিরপেক্ষভাবে হয়নি। এর আগে ২৮ মে খালাসের রায় দেন হাইকোর্ট। সাজার বিরুদ্ধে জুবাইদা রহমানের দায়ের করা আপিলের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। গত ২৬ মে আপিল শুনানি শেষ হয়। এর আগে ১৪ মে মামলায় তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানকে জামিন দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে সাজার বিরুদ্ধে জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানির জন্য আবেদন গ্রহণ করেন আদালত। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক।
বিচার শেষে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট জ্ঞাতআয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানকে দুটি অভিযোগে ৯ বছর ও ডা. জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন ২০০৪- এর ২৬(২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া, তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। জুবাইদা রহমানকে ২৭(১) ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তাকে ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
                    
                                                          
                    
                    
                                    নেওয়া এবং আট দিনের মধ্যে রায় দেওয়ার এমন দ্রুতগতি ও সমাপ্তি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস তৈরি করে যে, বিচার নিরপেক্ষভাবে হয়নি। এর আগে ২৮ মে খালাসের রায় দেন হাইকোর্ট। সাজার বিরুদ্ধে জুবাইদা রহমানের দায়ের করা আপিলের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। গত ২৬ মে আপিল শুনানি শেষ হয়। এর আগে ১৪ মে মামলায় তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানকে জামিন দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে সাজার বিরুদ্ধে জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানির জন্য আবেদন গ্রহণ করেন আদালত। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক।
বিচার শেষে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট জ্ঞাতআয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানকে দুটি অভিযোগে ৯ বছর ও ডা. জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন ২০০৪- এর ২৬(২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া, তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। জুবাইদা রহমানকে ২৭(১) ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তাকে ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।



