
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পশ্চিম তীরকে দখল করতে নেতানিয়াহুকে ১৪ ইসরাইলি মন্ত্রীর চিঠি

দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণে চীনের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

হামাসের ‘চিহ্ন’ রাখতে চান না নেতানিয়াহু

এবার আইনের ছাত্রীকে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ, লোমহর্ষক বর্ণনা

সৌদিতে বসছে মার্কিন ‘থাড’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে গাজা উপত্যকার ৮৫ শতাংশ এলাকা: জাতিসংঘ

গাজায় মৃত্যুর মুখে হাজার হাজার শিশু
ইউএসএআইডির দরজা পুরোপুরি বন্ধ

আমেরিকার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংস্থাটির কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই ইউএসএআইডির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। এবার দরজা পুরোপুরি বন্ধ হলো।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, গত মার্চে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছিলেন, ইউএসএআইডির ৮৩ শতাংশ কর্মসূচি বাতিল করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। ওই সময় রুবিও বলেন, ৬ সপ্তাহ পর্যালোচনার পর সংস্থার ৫ হাজার ২০০টি চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। এসব চুক্তিতে কয়েক দশক ধরে বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে উল্লেখ করে অনেক ক্ষেত্রেই তা মার্কিন জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী ছিল বলেও জানান রুবিও।
ওই সময় জানানো হয়,
চলতি বছরের ১ জুলাইয়ের মধ্যে ইউএসএআইডির কিছু কর্মকাণ্ড পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এবার সেগুলোও বন্ধ হলো। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, গত জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নিয়েই ইউএসএআইডির ওপর খড়গহস্ত হন। তিনি সংস্থাটি ভেঙে দিতে চান। ইউএসএআইডিতে কাটছাঁট পদক্ষেপের একটা বড় অংশ তদারক করেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তিনি তখন সরকারি দক্ষতা বিভাগ বা ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির (ডিওজিই) প্রধান ছিলেন। ইউএসএআইডির মাধ্যমে বিশ্বে হাজার হাজার কোটি ডলারের সহায়তা দিত আমেরিকা। এ সহায়তা বন্ধের ফলে বিভিন্ন দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠী ক্ষতির মুখে পড়বে বলে মনে করেন অনেকেই। ১৯৬১ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ইউএসএআইডি প্রতিষ্ঠা
করেছিলেন। সংস্থাটিতে প্রায় ১০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন। আমেরিকার মোট বিদেশি সহায়তার পরিমাণ ৬৮ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে শুধু ইউএসএআইডির জন্য প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ ছিল। এবার এত বড় একটি প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ায় কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ও বারাক ওবামা। এ ছাড়া প্রভাবশালী চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্য সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকা বিদেশি সহায়তা বন্ধ করায় বিশ্বজুড়ে এক কোটি ৪০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তাঁর প্রশাসন দাতা সংস্থা ইউএসএআইডির বৈশ্বিক সাহায্য কর্মসূচিতে ব্যাপক বাজেট কাটছাঁট করেছে। প্রশাসনের দাবি, এই
পদক্ষেপ অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানোর অংশ। এই গবেষণায় ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের। এখানে কাটছাঁট করে আরও কার্যকর উপায়ে আমেরিকা সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে জানানো হয় দপ্তরের পক্ষ থেকে।
চলতি বছরের ১ জুলাইয়ের মধ্যে ইউএসএআইডির কিছু কর্মকাণ্ড পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এবার সেগুলোও বন্ধ হলো। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, গত জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নিয়েই ইউএসএআইডির ওপর খড়গহস্ত হন। তিনি সংস্থাটি ভেঙে দিতে চান। ইউএসএআইডিতে কাটছাঁট পদক্ষেপের একটা বড় অংশ তদারক করেছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। তিনি তখন সরকারি দক্ষতা বিভাগ বা ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির (ডিওজিই) প্রধান ছিলেন। ইউএসএআইডির মাধ্যমে বিশ্বে হাজার হাজার কোটি ডলারের সহায়তা দিত আমেরিকা। এ সহায়তা বন্ধের ফলে বিভিন্ন দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠী ক্ষতির মুখে পড়বে বলে মনে করেন অনেকেই। ১৯৬১ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ইউএসএআইডি প্রতিষ্ঠা
করেছিলেন। সংস্থাটিতে প্রায় ১০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন। আমেরিকার মোট বিদেশি সহায়তার পরিমাণ ৬৮ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে শুধু ইউএসএআইডির জন্য প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ ছিল। এবার এত বড় একটি প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ায় কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক দুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ও বারাক ওবামা। এ ছাড়া প্রভাবশালী চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্য সাময়িকী দ্য ল্যানসেটে সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকা বিদেশি সহায়তা বন্ধ করায় বিশ্বজুড়ে এক কোটি ৪০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তাঁর প্রশাসন দাতা সংস্থা ইউএসএআইডির বৈশ্বিক সাহায্য কর্মসূচিতে ব্যাপক বাজেট কাটছাঁট করেছে। প্রশাসনের দাবি, এই
পদক্ষেপ অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানোর অংশ। এই গবেষণায় ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের। এখানে কাটছাঁট করে আরও কার্যকর উপায়ে আমেরিকা সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে জানানো হয় দপ্তরের পক্ষ থেকে।