
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘প্যাডসর্বস্ব’ রাজনৈতিক দলগুলোও তৎপর

বিশ্বে ১ কোটি ৩৩ লাখ শিশু শরণার্থী

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩২

ইস্পাহানের ভূগর্ভেই ইরানের ‘পারমাণবিক শক্তি’

চীনে ২০টি নতুন ভাইরাসের সন্ধান

থাই প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্নের পদত্যাগের দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ

খামেনির প্রাণ বাঁচিয়েছি, ধন্যবাদ লাগবে না: ট্রাম্প
গাজার ত্রাণের বস্তায় নেশার বিষ

মৃত্যুপুরী গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন চলছেই। ত্রাণ সহায়তার নামেও ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে বর্বর সেনারা। গুলি চালিয়েই ক্ষ্যান্ত হচ্ছে না তারা।
গাজাবাসীদের হত্যা করতে ত্রাণের বস্তায় নেশার বিষ মিশিয়ে দিচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। শুক্রবার গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মার্কিন-ইসরাইলি সহায়তা কেন্দ্র থেকে বিতরণকৃত আটার বস্তায় অক্সিকোডন (আফিম জাতীয়) নামের ভয়ংকর মাদক ট্যাবলেট পাওয়া গেছে। যার মাধ্যমে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। মিডল ইস্ট আই।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস আরও বলেছে, ‘আমরা এখন পর্যন্ত চারজন নাগরিকের সাক্ষ্য পেয়েছি। যারা এই নেশার ট্যাবলেট আটার বস্তায় খুঁজে পেয়েছেন। গাজা কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, ‘কিছু বস্তায় এই মাদক গুঁড়ো করে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
অক্সিকোডন এমন একটি ওষুধ যা সাধারণত ক্যানসার রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি তীব্র ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয়। তবে এটি অত্যন্ত আসক্তিকর ও প্রাণঘাতীও। এটি খেলে শ্বাসকষ্ট, মানসিক বিভ্রম, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এই ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে আটার ভেতরে থাকা মাদক ট্যাবলেট দেখা গেছে। গাজার ফার্মাসিস্ট ওমর হামাদ একে ‘গণহত্যার সবচেয়ে ঘৃণ্য রূপ’ বলে মন্তব্য করেছেন। অন্যদিকে গাজার চিকিৎসক খালিল মাজেন আবু নাদা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এই মাদকের মাধ্যমে আমাদের সমাজকে ভেতর থেকে ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে।’ গাজার মিডিয়া অফিস ইসরাইলকে এই ভয়াবহ অপরাধের জন্য পুরোপুরি দায়ী করে বলেছে, ‘ইসরাইল অবরোধের সুযোগ নিয়ে সহায়তার নামে এইসব মাদক গাজায় পাচার
করছে। যা আসলে সহায়তা নয়, মৃত্যু ফাঁদ।’
অক্সিকোডন এমন একটি ওষুধ যা সাধারণত ক্যানসার রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি তীব্র ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয়। তবে এটি অত্যন্ত আসক্তিকর ও প্রাণঘাতীও। এটি খেলে শ্বাসকষ্ট, মানসিক বিভ্রম, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এই ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে আটার ভেতরে থাকা মাদক ট্যাবলেট দেখা গেছে। গাজার ফার্মাসিস্ট ওমর হামাদ একে ‘গণহত্যার সবচেয়ে ঘৃণ্য রূপ’ বলে মন্তব্য করেছেন। অন্যদিকে গাজার চিকিৎসক খালিল মাজেন আবু নাদা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এই মাদকের মাধ্যমে আমাদের সমাজকে ভেতর থেকে ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে।’ গাজার মিডিয়া অফিস ইসরাইলকে এই ভয়াবহ অপরাধের জন্য পুরোপুরি দায়ী করে বলেছে, ‘ইসরাইল অবরোধের সুযোগ নিয়ে সহায়তার নামে এইসব মাদক গাজায় পাচার
করছে। যা আসলে সহায়তা নয়, মৃত্যু ফাঁদ।’