ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
পাকিস্তানে টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে আরেক বাংলাদেশী জঙ্গির মৃত্যু
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
চীনে ২০টি নতুন ভাইরাসের সন্ধান
চীনে ফের নতুন ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। চীনের ইউনান প্রদেশে বাদুড়ের দেহে ২০টি নতুন ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এর মধ্যে দু’টি ভাইরাস জিনগত ভাবে পূর্বপরিচিত দুই প্রাণঘাতী ভাইরাস হেন্দ্রা এবং নিপার নিকটাত্মীয়।
নতুন ভাইরাস সংক্রান্ত এই গবেষণাটি ‘পিএলওএস প্যাথোজেনস’ নামের বিজ্ঞান পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। খবর এনডিটিভির।
গবেষণাপত্রে জানানো হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ১৪২টি বাদুড়ের কিডনি (বৃক্ক) থেকে সংগ্রহ করা নমুনার উপর এই গবেষণাটি চালানো হয়। তারই ফলাফল স্বরূপ বিজ্ঞানীরা জেনেটিক পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং একটি নতুন পরজীবী শনাক্ত করতে পেরেছেন। এগুলো সবই এর আগে অজানা ছিল।
বিজ্ঞানীদের দাবি, নতুন আবিষ্কৃত ভাইরাসগুলোর মধ্যে কয়েকটি বাদুড়ের কিডনিতে পাওয়া গেছে। সেই
বিষয়টিই সবচেয়ে উদ্বেগজনক। কারণ কিডনিতেই মূত্র তৈরি হয়। সুতরাং, যদি কোনো ভাইরাস আক্রান্ত বাদুড় ফলের বাগান বা পানির উৎসের কাছাকাছি প্রস্রাব করে, তবে সেই ফল বা পানি দূষিত হয়ে যেতে পারে। যারা সেই দূষিত ফল বা পানি খাবেন বা পান করবেন, তাদের দেহে জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, ভবিষ্যতে যাতে আর এই ধরনের মহামারী না দেখা দেয়, তার জন্য আগে থেকেই তৈরি হতে হবে। আর তার জন্য এই নতুন ভাইরাসগুলো পরীক্ষা করে সেগুলোর প্রতিষেধক তৈরি করা দরকার। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, চীনে পাওয়া ভাইরাসগুলো নিয়ে আপাতত খুব বেশি ভয়ের কিছু নেই। তবে ভবিষ্যতে অন্যরকম কিছুও ঘটতে পারে। তাই সতর্কতা এবং
বিস্তারিত গবেষণা দরকার।
বিষয়টিই সবচেয়ে উদ্বেগজনক। কারণ কিডনিতেই মূত্র তৈরি হয়। সুতরাং, যদি কোনো ভাইরাস আক্রান্ত বাদুড় ফলের বাগান বা পানির উৎসের কাছাকাছি প্রস্রাব করে, তবে সেই ফল বা পানি দূষিত হয়ে যেতে পারে। যারা সেই দূষিত ফল বা পানি খাবেন বা পান করবেন, তাদের দেহে জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, ভবিষ্যতে যাতে আর এই ধরনের মহামারী না দেখা দেয়, তার জন্য আগে থেকেই তৈরি হতে হবে। আর তার জন্য এই নতুন ভাইরাসগুলো পরীক্ষা করে সেগুলোর প্রতিষেধক তৈরি করা দরকার। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, চীনে পাওয়া ভাইরাসগুলো নিয়ে আপাতত খুব বেশি ভয়ের কিছু নেই। তবে ভবিষ্যতে অন্যরকম কিছুও ঘটতে পারে। তাই সতর্কতা এবং
বিস্তারিত গবেষণা দরকার।



