
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ধনকুবের হয়েও তিন বেলা কী খান মুকেশ আম্বানি

বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকার খাম চুরি, অতঃপর…

সিরিয়ায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও আকাশপথ বন্ধ, বুধবার দুপুর ২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ইরানের বিমান চলাচল

কাতারের আমিরের কাছে দুঃখ প্রকাশ ইরানের

ইরানের কাছে যেভাবে ‘ধরাশায়ী’ ইসরাইল

যুদ্ধে বিধ্বস্ত ইসরাইল চরম অস্ত্র সংকটে
ট্রাম্পের ১২ পোস্টে ১২ দিনের যুদ্ধ

১২ দিনের টানা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও পাল্টা হামলার পর ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে—এমনটাই ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই সংঘাতের প্রতিটি ধাপে ট্রাম্পের সরাসরি মন্তব্য ও সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় উপস্থিতি নজর কেড়েছে বিশ্বজুড়ে।
১২ দিনের এই সংঘাতকে ট্রাম্প নিজেই অভিহিত করেছেন “১২ ডে ওয়ার” বা ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ নামে। Truth Social-এ দেওয়া তাঁর টানা ১২টি পোস্ট যুদ্ধ পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করেছে বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।
ট্রাম্পের ১২টি পোস্ট: কী বলেছিলেন তিনি? ২১ জুন (রাত): ‘ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ও সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা হয়েছে।
একই দিন: ‘যুক্তরাষ্ট্রের ওপর ইরানের যেকোনো প্রতিশোধের জবাবে তারা যা দেখেছে, তার চেয়েও অনেক বড় শক্তির মুখোমুখি হতে হবে।’
২৩
জুন: ‘যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। কেউ এটি লঙ্ঘন করবেন না!’ একই দিন: ‘ইরান ও ইসরায়েলকে অভিনন্দন, ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ শেষ হয়েছে।’ ২৪ জুন: ‘এটি এমন একটি যুদ্ধ যা বহু বছর চলতে পারতো… কিন্তু আমি এটি থামিয়েছি।’ ২৪ জুন সকাল: ‘ইসরায়েল ও ইরান জানে না তারা আসলে কী করছে!” – যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।’ ২৪ জুন দুপুর: ‘নেতানিয়াহুকে বলেছি, এখনই থামতে হবে।’ ২৪ জুন সন্ধ্যা: ‘আমার বড় সম্মান এই যুদ্ধ থামানো।’ ২৪ জুন: ‘যুদ্ধবিরতি এখন স্থায়ী ও চূড়ান্ত। আমি নাম দিয়েছি ‘১২ দিনের যুদ্ধ’।’ ২৫ জুন: ‘উভয় পক্ষ আবার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস হয়েছে।’ ২৫ জুন: ‘আল-উদেইদ ঘাঁটিতে ইরানি হামলায় হতাহতের খবর নেই। যুদ্ধ শেষ। শান্তি
ফিরেছে।’ সর্বশেষ: ‘আমার সময়েই যুদ্ধ থেমেছে—এটিই হচ্ছে ট্রাম্পীয় কূটনীতি।’ বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের এসব পোস্ট শুধু মতামত নয়, বাস্তব কূটনৈতিক প্রভাবও ফেলেছে। যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এবং এর নামকরণ, এমনকি দু’পক্ষের প্রতি সরাসরি আহ্বান—সবই একটি নতুন ধরনের “ডিজিটাল যুদ্ধ-কূটনীতি”র ইঙ্গিত দেয়। তবে বিতর্কেরও অভাব নেই। অনেকেই বলছেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি; বরং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা ভবিষ্যতের জন্য আরও বিপজ্জনক। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে একটি সামরিক সংঘর্ষের গল্প নির্মাণ করেছেন, যা বিশ্ববাসীর চোখের সামনে সরাসরি সম্প্রচারের মতো। এই “১২ দিনের যুদ্ধ” শুধুই একটি সংঘাত নয়, এটি ছিল এক অভূতপূর্ব কূটনৈতিক নাটকের প্রদর্শনী—যেখানে প্রেসিডেন্ট নিজেই ছিলেন পরিচালক, ধারাভাষ্যকার এবং মুখ্য চরিত্র।
জুন: ‘যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। কেউ এটি লঙ্ঘন করবেন না!’ একই দিন: ‘ইরান ও ইসরায়েলকে অভিনন্দন, ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ শেষ হয়েছে।’ ২৪ জুন: ‘এটি এমন একটি যুদ্ধ যা বহু বছর চলতে পারতো… কিন্তু আমি এটি থামিয়েছি।’ ২৪ জুন সকাল: ‘ইসরায়েল ও ইরান জানে না তারা আসলে কী করছে!” – যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।’ ২৪ জুন দুপুর: ‘নেতানিয়াহুকে বলেছি, এখনই থামতে হবে।’ ২৪ জুন সন্ধ্যা: ‘আমার বড় সম্মান এই যুদ্ধ থামানো।’ ২৪ জুন: ‘যুদ্ধবিরতি এখন স্থায়ী ও চূড়ান্ত। আমি নাম দিয়েছি ‘১২ দিনের যুদ্ধ’।’ ২৫ জুন: ‘উভয় পক্ষ আবার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস হয়েছে।’ ২৫ জুন: ‘আল-উদেইদ ঘাঁটিতে ইরানি হামলায় হতাহতের খবর নেই। যুদ্ধ শেষ। শান্তি
ফিরেছে।’ সর্বশেষ: ‘আমার সময়েই যুদ্ধ থেমেছে—এটিই হচ্ছে ট্রাম্পীয় কূটনীতি।’ বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের এসব পোস্ট শুধু মতামত নয়, বাস্তব কূটনৈতিক প্রভাবও ফেলেছে। যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এবং এর নামকরণ, এমনকি দু’পক্ষের প্রতি সরাসরি আহ্বান—সবই একটি নতুন ধরনের “ডিজিটাল যুদ্ধ-কূটনীতি”র ইঙ্গিত দেয়। তবে বিতর্কেরও অভাব নেই। অনেকেই বলছেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি; বরং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা ভবিষ্যতের জন্য আরও বিপজ্জনক। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে একটি সামরিক সংঘর্ষের গল্প নির্মাণ করেছেন, যা বিশ্ববাসীর চোখের সামনে সরাসরি সম্প্রচারের মতো। এই “১২ দিনের যুদ্ধ” শুধুই একটি সংঘাত নয়, এটি ছিল এক অভূতপূর্ব কূটনৈতিক নাটকের প্রদর্শনী—যেখানে প্রেসিডেন্ট নিজেই ছিলেন পরিচালক, ধারাভাষ্যকার এবং মুখ্য চরিত্র।