
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১০ ডিসেম্বরের মধ্যে যারা সৌদি যাবেন, তাদের জন্য সুখবর

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন জার্মানি ও ইইউ নেতারাও

‘এরিন’ কখন কোথায় আঘাত হানবে?

মিয়ানমারের নির্বাচন ঘিরে ভারত–চীন প্রতিযোগিতা, নজর গোটা অঞ্চলের

নীতা আম্বানির ১৩৮ কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি

চীনে ‘কুৎসিত পণ্যের’ প্রদর্শনী, তরুণদের ভিড়
গাজায় ঈদের দ্বিতীয় দিনেও নিহত ৫৬

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসনিয়ন্ত্রিত গাজা উপত্যকায় আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন। গাজা সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, এদিন সকাল থেকে ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ৫৬ ফিলিস্তিনের প্রাণ গেছে। এর মধ্যে গাজা সিটির সাবরা এলাকায় একটি হামলায় একসঙ্গে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৬ জন। আহত হয়েছেন আরও অনেক মানুষ। খবর আল-জাজিরার।
এর আগে গতকাল পবিত্র ঈদুল আজহার দিনেও ইসরাইলি বর্বরতা থেমে থাকেনি। দিনটিতে ৪২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়েছে।
সাবরা এলাকার হামলাকে ‘সম্পূর্ণ গণহত্যা’ বলে উল্লেখ করেছে গাজার সিভিল ডিফেন্স বিভাগ। ওই ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রায় ৫০ জন।
এছাড়া, রাফাহর কাছে আল-আখাওয়া এলাকায় একটি মানবিক সাহায্যকেন্দ্রের পাশে অপেক্ষমান অবস্থায় অন্তত ৮ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরাইলি সেনারা। গাজা
হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, এখন পর্যন্ত সাহায্য নিতে গিয়ে ইসরাইলি গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন ১১৮ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরাইলি ‘অভিযানে’ মোট ৫৪,৭৭২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ১,২৫,৮৩৪ জন। সর্বশেষ ৪৮ ঘণ্টায় নিহতের সংখ্যা ৯৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৩০৪ জন। এদিকে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে উদ্ধার করেছে থাইল্যান্ডের এক নাগরিকের মরদেহ, যাকে গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় ধরে নেওয়া হয়েছিল।
হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, এখন পর্যন্ত সাহায্য নিতে গিয়ে ইসরাইলি গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন ১১৮ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরাইলি ‘অভিযানে’ মোট ৫৪,৭৭২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ১,২৫,৮৩৪ জন। সর্বশেষ ৪৮ ঘণ্টায় নিহতের সংখ্যা ৯৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৩০৪ জন। এদিকে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা গাজা থেকে উদ্ধার করেছে থাইল্যান্ডের এক নাগরিকের মরদেহ, যাকে গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় ধরে নেওয়া হয়েছিল।