
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পুতিন কি ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্পকে নিয়ে খেলছেন?

৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির উপায় খুঁজছে ইউক্রেন ও মিত্ররা

কাশ্মীরের উরি সীমান্তে উত্তেজনা: নিরাপদ আশ্রয়ে স্থানীয়রা

লাহোরের মার্কিন কনস্যুলেট কর্মীদের ‘নিরাপদ স্থানে আশ্রয়ের’ নির্দেশ

আজ সকালেও লাহোরে বিস্ফোরণের শব্দ, ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত: আল-জাজিরা

ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে সর্বাত্মক যুদ্ধ

ভারত ও পাকিস্তানের সংঘাত খুবই ভয়াবহ, তারা থামুক: ট্রাম্প
বিভেদ সৃষ্টিকারী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন

শান্তিতে নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই ভারত ও পাকিস্তানের নেতাদের প্রতি চলমান উত্তেজনা কমিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘উত্তেজনা কমিয়ে আনতে এবং বেসামরিক মানুষজন, বিশেষ করে শিশুদের সুরক্ষায় পদক্ষেপ নিন। বিভেদ সৃষ্টিকারী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন।’
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মালালা এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা একে অপরের শত্রু নই, ঘৃণা ও সহিংসতা আমাদের সাধারণ শত্রু।’
সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশে প্রিয়জন হারানো বেসামরিক মানুষদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে মালালা আরও লেখেন, এই ‘বিপজ্জনক সময়ে’ তিনি পাকিস্তানে তাঁর বন্ধুবান্ধব, পরিবার এবং তাঁর সঙ্গে কাজ করা সব সমর্থক, শিক্ষাবিদ ও মেয়েদের কথা ভাবছেন।
পোস্টে মালালা আরও
লিখেছেন, ‘আমাদের সম্মিলিত নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য শান্তিই একমাত্র পথ।’ তিনি লেখেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখনই সংলাপ আর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করতে হবে।’ মালালা ১৯৯৭ সালের ১২ জুলাই পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার মিনগোরায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০১২ সালের ৯ অক্টোবর স্কুল থেকে ফেরার পথে হামলার শিকার হয় কিশোরী মালালা। স্কুলের গাড়িতে মালালা ও তার দুই বান্ধবী তালেবানের গুলিতে জখম হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয় মালালাকে। সুস্থ হয়ে সেখানেই পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। মাত্র ১৭ বছরে বয়সে শান্তিতে নোবেল পান মালালা। এত অল্প বয়সে এর আগে কেউ নোবেল পাননি। মালালা এখন সপরিবার যুক্তরাজ্যেই বাস করছেন।
লিখেছেন, ‘আমাদের সম্মিলিত নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য শান্তিই একমাত্র পথ।’ তিনি লেখেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখনই সংলাপ আর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করতে হবে।’ মালালা ১৯৯৭ সালের ১২ জুলাই পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার মিনগোরায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০১২ সালের ৯ অক্টোবর স্কুল থেকে ফেরার পথে হামলার শিকার হয় কিশোরী মালালা। স্কুলের গাড়িতে মালালা ও তার দুই বান্ধবী তালেবানের গুলিতে জখম হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয় মালালাকে। সুস্থ হয়ে সেখানেই পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। মাত্র ১৭ বছরে বয়সে শান্তিতে নোবেল পান মালালা। এত অল্প বয়সে এর আগে কেউ নোবেল পাননি। মালালা এখন সপরিবার যুক্তরাজ্যেই বাস করছেন।